RE: খাসির মাথা ও মগজ রান্নার রেসিপি
@samima1 বেশ অনেক মাস্ হয়ে গেলো, আমার না মাছ বাজার করা হয় আর না মাংস কেনা হয়।
প্রথম কারণ, সকালে না গেলে কোনোটাই ভালো পাওয়া যায় না, আর আমি ঘুমোতেই যাই ভোরবেলা, কাজেই সময়ের স্বল্পতা একটি কারণ।
আরেকটি কারণ হলো, আমি যে ফ্ল্যাটে থাকি সেখানে কোনো ব্যালকনি নেই, এবং পৌরসভার গাড়ি আসে সেই সাত সকালে মানে ওই সাড়ে ছয়টা থেকে সাতটার দিকে, এবং ওদের বাঁশির শব্দ না আমি শুনতে পাই আর না তখন আমি জেগে থাকি, তাই নিজেকেই উচ্ছিষ্ট ফেলতে বেরোতে হয় নিজের সময় মতো।
আর আমিষ খাবার ঘরে রাখলে যে দুর্গন্ধ বের হয়, সবজির খোসার ক্ষেত্রে সেটা হয় না, তাই চাইলেও এই সমস্যার কারণে আমিষ কিছু (ডিম ছাড়া) কেনা হয় না।
নইলে, মাটন খেতে আমার বেশ ভালই লাগে, এবং আমি খানিক ভোজন রসিকদের দলভুক্ত। তাই যদি উপরিউক্ত অসুবিধাগুলো না থাকতো হয়তো বাজারের ধরন বদলাতে পারতাম।
আপনার রান্না দেখে সুস্বাদু মনে হচ্ছে, করবীর মত যদি পাশে থাকতাম, একটা খালি বাটি সঙ্গে নিয়ে গিয়ে বেল বাজিয়ে নিয়ে আসতাম। যাক সে আর হবার নেই, তবে আপনার ঘরোয়া পদ্ধতিতে রান্নাটি বেশ সুন্দর ভাবে গুছিয়ে লিখেছেন দেখে ভালো লাগলো।
প্রথমে জানাই দিদি আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার এত ব্যস্ততার মাঝেও আমাকে এত সুন্দর একটি কমেন্ট করেছেন।দিদি আপনার এই মন্তব্যটা পড়ে আমার সত্যিই অনেক ভালো লাগলো।
আপনি যে ভোরবেলা ঘুমাতে যান আর সময়ের অভাবে মাছ-মাংস কেনা হয় না,সেটা পুরোপুরি বুঝতে পারছি। আমিষ খাবার ঘরে রাখলে যে দুর্গন্ধ হয়, সেটাও অনেকের ক্ষেত্রেই সমস্যা হয়। তাই আপনার সিদ্ধান্ত বেশ বাস্তব সম্মত। তবে মাটন খেতে আপনার ভালো লাগে শুনে মনটা খুশি হলো।
আপনার ইচ্ছাটা খুব মিষ্টি পাশে থাকলে খালি বাটি নিয়ে বেল বাজিয়ে নিয়ে আসতেন, এটা পড়ে সত্যিই মনে হল,দূরত্বের কারণে কত ছোট কিন্তু মধুর জিনিস মিস করি আমরা।
আপনার এই আন্তরিক মন্তব্যের জন্য আবারো আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।আপনার জীবনযাত্রার গল্প শুনে মনে হলো আপনি বেশ রুচিশীল এবং ভোজনরসিক। আর আমি চেষ্টা করব আরো ঘরোয়া রেসিপি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে,যাতে সময় স্বল্পতা থাকলে আপনি যেন কোনটা বানিয়ে নিতে পারেন। দিদি আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।