RE: একটি শিক্ষিত শৈশব ভবিষ্যতের ভিত্তিস্তর নির্মাণে সহায়ক!(An educated childhood helps build the foundation for the future!)
আপনার লেখা পড়ে সত্যিই মুগ্ধ হলাম। শিক্ষা ও শৈশবের গুরুত্ব নিয়ে এত গভীর ও হৃদয়স্পর্শী উপস্থাপনা প্রশংসনীয়। একজন মা তার সন্তানদের জীবনে কত বড় প্রভাব ফেলতে পারেন, তা আপনি অত্যন্ত সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন।
আপনার নিজের অভিজ্ঞতা এবং জীবনের গল্পগুলো এ লেখায় একটি ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছে। বিশেষত আপনার মায়ের শিক্ষা এবং তার পরিশ্রমের প্রতিফলন আপনার জীবনে যেভাবে ফুটে উঠেছে, তা অনুপ্রেরণাদায়ক।
অভাবের মধ্যেও একজন মা কীভাবে সন্তানদের ভবিষ্যৎ গড়তে পারেন, এবং সেই শিক্ষা কতটা শক্তিশালী হতে পারে, তা চা বাগানের মা ও তার মেয়ের গল্পে স্পষ্ট হয়েছে। এই উদাহরণগুলো আমাদের মনে করিয়ে দেয়, প্রকৃত শিক্ষা শুধু বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়, বরং তা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রতিফলিত হয়।
আপনার উপসংহারটি অত্যন্ত অর্থবহ জীবনচক্র বড়ই অদ্ভূত, যেটা আজকে দেবো, আগামীতে সুদে আসলে সেটাই ফিরে আসবে। এটি আমাদের দায়িত্বের কথা মনে করিয়ে দেয়, যেন আমরা আমাদের অভিভাবকদের শিক্ষা ও আদর্শকে গর্বিত করতে পারি।
এই লেখাটি শুধু শিক্ষার গুরুত্ব নয়, বরং আমাদের সম্পর্ক, মানবিকতা এবং পারিবারিক দায়িত্বের গুরুত্বও মনে করিয়ে দেয়। এমন হৃদয়গ্রাহী লেখা আরও পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।
@samima1 ধন্যবাদ আপনাকে আমার লেখা পড়ে এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আসলেই তো তাই! একটি মুহূর্ত ফুরিয়ে গেলে আর ফিরে আসবে না, এই চরম সত্য জেনেও অধিক মানুষ দৈনন্দিন জীবনের বেশকিছু সময় অপচয় করেন প্রতিদিন!
আমি এমন একটি পরিবারে বেড়ে উঠেছি, যেখানে নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে জীবনে এই শিক্ষায় আমাদের হাতে খড়ি হয়েছে।
সেখানে ঐ সংসার করতে হবে বলে লেখাপড়া বাদ দিয়ে রান্না শেখায় কেউই বিশ্বাসী নয়।
তারমানে তারা সেটা জানে না, এমনটা নয়, আসলে নিজের পরিচিতি তৈরির শিক্ষা প্রাধান্য পায় বেশি এই আর কি!
আর যেটাকে আপনি গল্প বলে উল্লেখ করেছেন, সেটা সত্যি ঘটনা। আমার মনে হয় যেকোনো বিষয় দৃঢ়তা থাকাটা সবচাইতে বেশি প্রয়োজন।