স্বচ্ছতা এবং বিশুদ্ধতা কেবল জলে নয়, জীবনের সর্বত্রই কাম্য!(Clarity and purity are desirable not only in water, but everywhere in life!)
![]() |
---|
একদিকে বিশুদ্ধ জল যেমন দেহকে সুস্থ্ রাখতে সহায়ক তেমনি প্রতিটি জীবিত কুলের প্রাণের সঞ্চার করে থাকে এই জল।
পৃথিবীতে প্রাণের অস্তিত্বের মূল কারণ জল। দেখবেন যদি পাহাড়ের ধার ঘেঁষে কোন নদী প্রবাহিত হয়, অথবা আশেপাশে গাছ পালার আধিক্য বেশি থাকে, তাহলে সেই নদীর জলে তার প্রতিচ্ছবি দেখা যায়, মনে হয় জলের রঙ সবুজ!
আবার যদি খোলা আকাশের নিচে জল প্রবাহিত হয়, তখন তার রঙ হয় নীলাভ!
কারণ একই, আকাশের রঙ এর প্রতিচ্ছবি এর পিছনে দায়ী।
ভেবে দেখবেন বাস্তব জীবনে জলের মতো কিছু মানুষ অন্যের দ্বারা এতটাই প্রভাবিত হয় যে, সময়ের সাথে সাথে খানিক সেই মানুষগুলোর রঙ তাদের দৈনন্দিন আচার আচরণের উপরে প্রভাব ফেলে।
এবার বিষয় হলো, জলের ক্ষেত্রে তার হাতে নেই প্রতিচ্ছবিকে এড়িয়ে যাবার! তবে, মানুষের ক্ষেত্রে বিশুদ্ধতা বিচার করে আচরণ রপ্ত করবে কিনা,
সেটা নিশ্চিত করা উচিত!
![]() |
---|
জলের মত যদি প্রাণীকূল তাদের বিশুদ্ধতা ধরে রাখতে সক্ষম না হয়, তার ফলাফল ভোগ শুধু সেই ব্যক্তি নয়, সেই ভোগান্তির শিকার হয় সমগ্র পরিবার তথা কাছের সম্পর্ক গুলোকে!
আপনি দূষিত জল খেয়ে অসুস্থ হলে, ওষুধ খেয়ে হয়তো সময়ের সাথে সুস্থ্ হয়ে উঠবেন, এরপর হয়তো জল পান করবার আগে অনেক ভেবেচিন্তে কাজটি করবেন, অন্ততপক্ষে যতদিন সেই শারীরিক যন্ত্রণার কথা মনে থাকবে!
তবে, যেকোনো সম্পর্কের ক্ষেত্রে যদি সামান্য দূষণ সেখানে প্রবেশ করে, এর কিন্তু কোন চিকিৎসা নেই!
লক্ষ সাফাই দিয়েও সেই দূষণ রোধ সম্ভব নয়!

![]() |
---|
![]() |
---|
বিশুদ্ধতা একমাত্র মান নির্ধারণের উপায়, যেকোনো ক্ষেত্রেই! |
---|
যেমন আজকে পাশের বাড়ির গাছে ফলে থাকা কলাগাছের কলাগুলোকে দেখে মনে হল, এই ফলনের পিছনে গোটা গাছটির তথা প্রকৃতির ভূমিকা আছে, তবে তার ফলন উপভোগ করবে অন্য কেউ!
তাহলে শিক্ষা বলে, বিশুদ্ধতা অব্যাহত রেখে নিজের কাজটা সমাধা করাটাই আসল;
কে তার ফল উপভোগ করবে সেই ভাবনাটা বোধহয় অর্থহীন!
গাছের মূল শিকড় যেমন একটা গাছের মাটির উপরে সোজা দাঁড়িয়ে থাকা এবং প্রকৃতির সাথে লড়াই করবার ক্ষমতা নির্ধারিত করে, তেমনি প্রবহমান ঝর্ণার জল এবং প্রবহমান নদীর জল পানের যোগ্য কিনা নির্ধারণ করে।
এবার বলবো একটা শিক্ষার গল্প যেটি আমি সাই বাবার উপদেশ থেকে শিখেছিলাম।
খুব কাছের দুই বন্ধু ছিল, যাকে বলা হয় হরিহর আত্মা।
তবে, একজন ছিল ধনী পরিবারের সন্তান, আরেকজন ছিল দরিদ্র পরিবারের।
কাজেই, ধনী পরিবারের সন্তান এর বাবা একেবারেই এই বন্ধুত্বের বিপক্ষে ছিলেন!
একদিন দুই বন্ধু ঠিক করলো তারা ব্যবসা শুরু করবে। সবজির ব্যবসা, কারণ দরিদ্র বন্ধুদের অনেক জমি ছিল, যেখানে বিভিন্ন সবজির চাষ করা হতো।
কাজেই, একজনের অর্থ আর আরেকজনের পরিশ্রম দিয়ে তৈরি ফসল। ভালই চলছিল ব্যবসা।
তবে, ধনী ব্যক্তির বাবা সুযোগের অপেক্ষায় ছিল, কি করে এদের বন্ধুত্বে ভাঙন ধরানো যায়!
এরকম একদিন আসল যখন ধনী ব্যক্তির স্ত্রী তার বাবার বাড়িতে যাবে ঠিক করলো।
ধনী ব্যক্তি নিজের বিধবা বোনের সাথে পরামর্শ করে ছেলেকে মায়ের সাথে যেতে পরামর্শ দিলো।
![]() |
---|
সেই সময় গরুর গাড়ি ছিল একমাত্র ভরসা, কাজেই যাতায়াতে সময় সাথে এত বছর পর নাতি যাচ্ছে দাদুর বাড়িতে কাজেই যাবার আগে ধনী ছেলেটি তার ব্যবসায়ীর অংশীদার তথা বন্ধুকে সবটা জানালো এবং জানতে চাইল, সে এই কয়েকদিন একলা সব সামলাতে পারবে কি না?
দ্বিতীয় বন্ধু তার ধনী বন্ধুকে আশ্বস্ত করলো এবং সেইমতো বন্ধু তার মাকে নিয়ে দাদুর বাড়ির উদ্দেশ্যে যাত্রা করলো।
পর দিন সবে দরিদ্র বন্ধু ক্ষেত থেকে সবজি তুলে গরুর গাড়িতে তুলেছে, এমন সময় একটি লোক এসে সেই বন্ধুকে জানায়, তার ধনী বন্ধু যাবার আগে তাকে সাহায্যের জন্য বলে গেছে, তাই সে না ফেরা পর্যন্ত হাঁটে সবজি বিক্রির দায়িত্ব সেই ব্যক্তির।
আর, বিক্রিত সবজির মূল্য সে দিনশেষে তার পিতার কাছে জমা রাখতে বলেছে, এসে হিসেব করবে।
বেশ কিছুদিন বাদে দ্বিতীয় বন্ধুর কেমন সন্দেহ হয়, এবং সে সবজি আর দিতে চায় না ঐ লোকটিকে!
![]() |
---|
সব জল পানের যোগ্য নয়! |
---|
এরপর ধনী বন্ধু ফিরে আসলে তার পিতা জানায়, তার বন্ধু ছেলের অবর্তমানে কোন সবজি দেয়নি তাই ব্যবসায় অনেক ক্ষতি হয়ে গেছে।
শুনে ধনী বন্ধুর খুব রাগ হয়, সে দরিদ্র বন্ধুর কাছে গেলে, সে জানায় সে বেশ কিছুদিন সবজি দিয়েছিল কিন্তু দাম না পাওয়ায় তার চাষে সমস্যা শুরু হয়, তাই সবজি দিতে পারেনি।
একদিকে পিতা, আরেকদিকে বন্ধু কাউকে অবিশ্বাসের জায়গা নেই!
দুজনেরই সাই বাবার শরণাপন্ন হয়।
তিনি তাদের বলেন, সমস্যার মূল উৎপাটন না করে যদি মাঝখান থেকে কাটা হয়, তাহলে সমস্যার পুনরায় ফিরে আসার সম্ভাবনা থাকে!
এই বলে দুজনকে নিজের ভিক্ষার পাত্র এনে দিতে বললেন।
পাত্র পরিষ্কার করে এক পাত্র জল ভরে দুজনকে তুলসী গাছের গোড়ায় দিতে অনুরোধ করলেন।
দুই বন্ধু যেই জল ঢালতেই যাবে, দেখে জলের মধ্যে ধনী ব্যক্তি এবং তার বোনের কথোপকথন তারা দেখতে এবং শুনতে পাচ্ছে।
এবার তারা বুঝলো দুটো সম্পর্কের মাঝে ভুল বোঝাবুঝি দূর করতে সরাসরি কথা বলে সমাধান সম্ভব, পরিবর্তে যদি অভিমান করে থেকে ভুল বোঝাবুঝি কে জীবিত রাখা হয়, সেক্ষেত্রে তৃতীয় ব্যক্তি তার সুবিধা নিয়ে থাকে।
তাই সেদিনের সেই জলের বিশুদ্ধতা কেবল একটি গাছের নয়, একটি সম্পর্কের মধ্যের বিশুদ্ধতা ফিরিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছিল।
পরিশেষে বলতে চাই, কখনো কারোর থেকে কোনো কথা শুনে সিদ্ধান্ত নিয়ে নেবেন না, যতক্ষণ দুপক্ষ সামনাসামনি দাঁড়িয়ে সমস্যা আলোচনা করে তৃতীয় ব্যক্তির অসাধু মানসিকতার উদ্দেশ্য সামনে তুলে ধরতে সক্ষম না হতে পারে।
বিশুদ্ধতা অব্যাহত রাখাটা সর্বৈব অত্যাবশ্যকীয়। সেটা প্রকৃতি হোক অথবা সম্পর্ক। নইলে উভয় ক্ষেত্রেই শ্যাওলা ধরবার সম্ভাবনা থাকে।


উপরের লাইনে আপনি একদমই সঠিক কথা বলেছেন, তবে সত্যি কথা বলতে আজকালকার দিনে এই কাজটাই বেশিরভাগ মানুষ করেন না। সকলেই তৃতীয় ব্যক্তির কথা শুনে জীবনে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন।
যেখানে সামনাসামনি কথা বলে দুজন মানুষের মধ্যে সম্পর্কের ভুল বোঝাবুঝি মিটিয়ে নেওয়া সম্ভব, সেখানে শুধুমাত্র কথা না বলার কারণে দুজন মানুষের সম্পর্কটা নষ্ট হয়ে যায়। তবে তৃতীয় পক্ষের মানুষটি জিতে যায়।
যে গল্পটি আপনি আজ শেয়ার করেছেন, প্রত্যেকে যদি এমন ভাবে নিজেদের জীবনের সম্পর্কের বিশুদ্ধতা যাচাই-করণ করতে পারতো, তাহলেই হয়তো সম্পর্কের পরিভাষা অনেকের জন্যই বদলে যেতো। তবে আপনি সবসময় একটা কথা বলেন, সৃষ্টিকর্তার কাছে সবটাই পরিষ্কার।তিনি সবটা দেখতে পারেন এবং কর্ম অনুযায়ী সকলকে ফলাফল দান করেন।
তাই তৃতীয় ব্যক্তিরা যদি ভাবে তারা জিতে গেছে। দুটো মানুষের সম্পর্কের ভাঙ্গন ধরানোর কাজটি ঈশ্বরের বিচারের সঠিক, তাহলে তারা এখনো ভুল ধারণায় আছেন। তাদের এই কার্যক্রম গুলির ফলাফল যখন ঈশ্বর দেবেন, বোধহয় তখন তারা এটা বুঝবেন যে, -ঈশ্বরের মারে কখনো শব্দ হয় না। ভালো থাকবেন।
একেবারেই তাই জবাব দিতে হলে সৃষ্টিকর্তা আর নিজের বিবেকের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া উচিত।
মানুষের কাছে কোন উত্তর দেবার প্রয়োজনীয়তা অনেকদিন আগে থেকেই ত্যাগ করেছি।
কারণ, অনেকেই উত্তর দেওয়াকে জাস্টিফিকেশন বলে মনে করেন। তাই, এই ভালো দিনশেষে গোটা দিনের হিসেব একটা জায়গায় জমা রাখা শ্রেয়!
এই প্ল্যাটফর্মে যে তিক্ত অভিজ্ঞতা উভয়ের হয়েছে, সেটাই বা কি কম শিক্ষা?
মিথ্যে বলা মানুষগুলো তাদের বেশি প্রিয় যারা চাটুকারিতা পছন্দ করেন।
তাই, আমার জীবনে আন্তরিক মানুষের সংখ্যা তলানিতে।
তবে, তাতে বিশেষ কিছু যায় আসে না, কারণ যার কেউ নেই তার ভগবান আছেন!
Your comment has been supported by THE PROFESSIONAL TEAM. We support quality posts, Original quality comments anywhere, and any tags
আপনার লেখার মধ্যে যে গভীরতা এবং ভাবনার সৌন্দর্য রয়েছে। তা আমাদের মতন নতুন পাঠকদের অনেক কিছু ভাবতে বাধ্য করে। সবসময় সত্যিকারের বিশুদ্ধতা বজায় রাখা আমাদের সকলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
জলের সাথে সম্পর্কের বিশুদ্ধতা তুলনা করেছেন আপনি, যা আমার কাছে মনে হয়, আপনি চমৎকার দৃষ্টিভঙ্গি সৃষ্টি করেছেন ! আপনার লেখায় যে শিক্ষাটি রয়েছে তা অনেকের মন ছুঁয়ে যাবে।
জল এবং জীবনের সম্পর্কের বিশুদ্ধতা একে অপরের সঙ্গে কীভাবে সম্পর্কিত, তা খুব সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করেছেন আপনি। সত্যিই এক অনুপ্রেরণামূলক লেখা। এত সুন্দর একটি শিক্ষনীয় পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আপনার জন্য সব সময় শুভকামনা রইল দিদি।
Thank you @memamun Sir for supporting me 💕
আপনাদের উপস্থিতি আমার অনুপ্রেরণার উৎস।
বিশেষ করে আপনার উপস্থিতি আমার প্রায় সব লেখাতেই নজরে পড়ে, এটা আমার মন থেকে একটা ভালোলাগার বিষয়।
আসলে এখানে লেখা পড়ার অভ্যেস অধিক সংখ্যক মানুষের নেই বললেই চলে, তবে আপনাকে বলবো, যতদিন এই প্ল্যাটফর্মে কাজ করবেন, পড়ার অভ্যাসকে বাঁচিয়ে রাখুন নিজের মধ্যে।
এটা যে কেবলমাত্র উপার্জনের কাজে আসবে তাই নয়, পাশপাশি অনেক লেখা থেকে জীবনের অনেক অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে পারবেন।
সেটা যে কেবলমাত্র আমার লেখা এমনটা একেবারেই নয়, অনেকেই আছে হয়তো bhadha আলাদা কিন্তু তাদের লেখা পড়তে ইচ্ছে করবে বারংবার।
আপনার উত্তরের মাধ্যমে আপনি যে ভালোবাসা এবং অনুপ্রেরণা আমাকে দিয়েছেন। তা আমার জন্য বিশাল বড় একটা প্রাপ্তি! যা আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না। আপনার এই পরামর্শ বা উপদেশ আমার মতন নতুন পাঠকদের অনুপ্রেরণা যোগায়।
আপনার মন্তব্যটি পড়ে খুব ভালো লাগলো।
প্রথমেই আপনাকে ধন্যবাদ জানায় লেখার মাধ্যমে আমাদেরকে এতো সুন্দর উপদেশ মূলক আলোচনা শিক্ষা দেওয়ার জন্য। পৃথিবীর বাস্তবতাকে তুলে ধরেছেন। যেখানে আমরা বেশির ভাগ মানুষই কোনো বিচার বা বিবেচনা না করেই যেকোনো সিদ্ধান্তে উপনীত হয়ে থাকি। যা আমাদেরকে গভীর সম্পর্ক নষ্ট করে দেয়৷
পোষ্টটা থেকে অনেক কিছু জানতে এবং শিখতে পারলাম। আশা করি সব সময় আমাদেরকে এভাবেই শিক্ষনীয় পোষ্টের মাঝে উপদেশ দিবেন।
Thank you so much for your support.
এক কথায় অসাধারণ একটি লেখা দিদি। জলের বিশুদ্ধতার সঙ্গে জীবনে বিশুদ্ধ তাকে তুলনা করে যে দার্শনিক ভাবনা তুলে ধরা হয়েছে তা সত্যিই অনন্য। সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিশুদ্ধতার গুরুত্ব বিশ্বাস এবং ভুল বোঝাবুঝির কারণ ও সমাধান সবকিছুই এত সুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে যে পাঠক সহজেই গভীর উপলব্ধিতে পৌঁছাতে পারেন। বিশেষ করে গল্পের মাধ্যমে যে বাস্তব জীবনে শিক্ষা দেয়া হয়েছে তা সত্যিই প্রশংসনীয়। সত্যিই লেখার গভীরতা ও বর্ণনা স্পষ্টতা মুগ্ধ করলো। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল দিদি আশা করি ভবিষ্যতে এমন মননশীল লেখা আমরা উপহার পাব।
আসলেই আমাদের জীবনের সম্পর্ক গুলো যদি জলের মতো পরিষ্কার হত। তাহলে কতই না ভালো হতো। আপনার লেখার শেষে আপনি একটা গল্প শেয়ার করেছেন। মানুষের বিশ্বাস এবং সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য এই জল অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাদের দুই বন্ধুর সম্পর্কটা টিকিয়ে রেখেছে এবং একটা তুলসী গাছকে জীবন দান করেছেন।
বর্তমান সময়ের মানুষ শুধুমাত্র স্বার্থ নিয়ে অনেক বেশি ব্যস্ত থাকে স্বার্থ শেষ হয়ে গেলে, সবার কাছ থেকে ভালোবাসা পাওয়া মানুষটাও একসময় অবহেলায় পরিণত হয়। সম্পর্ক গুলোকে টিকিয়ে রাখার জন্য বিশ্বাস আস্থা ভালবাসা সবকিছুই প্রয়োজন। অসংখ্য ধন্যবাদ চমৎকার লেখা আমাদের সাথে উপস্থাপন করার জন্য। ভালো থাকবেন।