গৃহস্থলীর বিভিন্ন জিনিস তৈরিতে বাঁশের ব্যবহার
শুক্রবার,
তারিখঃ ০৮-০৯-২০২৩
আসসালামু আলাইকুম,
বন্ধুরা আশা করি সবাই আল্লাহর রহমতে ভালো আছো। আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমতে আমিও ভালো আছি। বাঁশ বহু প্রাচীন যুগ থেকেই চলে আসছে বাঁশের ব্যবহার গ্রামে বাঁশ দিয়ে কাজ করে নাই এমন মানুষ নাই । গ্রামে বাঁশ একটি জরুরি ও প্রেয়োজনীয় জিনিস বাঁশ আমাদের সব সময় কাজে লাগে।
বাঁশ চাষ করে আর্থিক ভাবে অনেক লাভবান হওয়া যায় কারণ একেক টা বাঁশ বাজারে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত বেচাকিনা হয়।বাঁশ চাষ করা খুবই সহজ ১ শতাংশ জমিতে বাঁশ চাষ করতে খরচ হবে ২০০টাকা থেকে ৩০০ টাকায় ৪/৫ টা বাঁশের চারা একবার এনে লাগালে আর একটু যত্ন নিলেই ২ বছরের মধ্যেই ১ শতাংশ জমি বাঁশ দিয়ে পরিপূর্ণ হয়ে যাবে তখন বাঁশ বেচাকিনা করা যাবে।
বাঁশ দ্বারা তৈরী হয় অনেক ধরণের জিনিস যেমন গ্রামে বহু বছর আগে জমিদারেরা বাঁশ দিয়ে দুইতালা বাড়ি বানাতো। গ্রামে কাঁচা বাড়ি তৈরী করতে বাঁশের খুটি বাঁশের চাটি লাগে। পাকা বাড়ি তৈরী করতেও বাঁশ খুটি লাগে গ্রামে মুরগি রাখার জন্য বাঁশ দিয়ে খোয়ার তৈরী করা হয়। মুরগির বাচ্চা ঢাকার জন্য বাঁশ দিয়ে তৈরী করা হয় যাপি।গ্রামে কবুতর রাখার জন্য বাঁশ দিয়ে তৈরী করা হয় খাঁচা। গরুর খাবার দেওয়ার জন্য তৈরী করা হয় টেপা বাগান।
বাড়ি বা বামনডারি ঘেরার জন্য ব্যবহার করা হয় বাঁশের খোর। আমরা ছোটো ছোটো গাছের খুটি ও দেই বাঁশ দিয়ে আমরা সবজি চাষেও বাঁশ ব্যবহার করি। এখন বাঁশ দিয়ে তৈরী হচ্ছে অনেক সুন্দর সুন্দর আসবাবপত্র যেগুলো কিনা এখন গ্রামের থেকে শহরে বেশি শোভা পাচ্চে। অনেকে এখনো গ্রামে ও শহরে রান্নাবান্নার কাজে জ্বালানি হিসাবে বাঁশেই ব্যবহার করে।
এই বাঁশ এমন একটা জিনিস যেটা কিনা প্রতিটা মানুষের জন্য একসময় প্রয়োজন হবে হউক সে মুসলিম বা হিন্দু আর মৃত্যু সবার জন্যই অবধারিত মুসলিম যদি মারা যায় তাকে কবরস্ত করতে এই বাঁশেই লাগবে আর হিন্দু যদি মারা যায় তার সৎকার্য করতে বাঁশই লাগবে। আমরা এক কথায় বলতে পারি বাঁশ আমাদের একটা অতীব প্রয়োজনীয় জিনিস যেটা কিনা আমাদের সব সময় কাজে লাগে । উপরওয়ালা আমাদের সবাইকে সুস্থ ও সুন্দর রাখুক।
ধন্যবাদ,
ভাই আপনি এখন থেকে বেনিফিশিয়ারি 4% দিবেন। 2% আর দিবেন না। ডিসকোয়ার্ড এ তৌফিক ভাইয়ের অ্যানাউন্সমেন্ট গুলো খেয়াল করবেন,ধন্যবাদ।
বাঁশ চাষ করা অনেক সহজ। তেমন কোনো যত্ন করতে হয় না বাঁশ চাষ করতে। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক কাজে বাঁশের ব্যবহার হয়। আমাদের বাসা বাড়িতে কুলা,ডালি এবং বাঁশের বানানো খোঁচা সবথেকে বেশি ব্যবহার করা হয়। আপনি অনেক সুন্দর লিখেছেন ভাই।
সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন ভাই। গ্রামের মানুষেরা এই বাঁশ তাদের বিভিন্ন কাজে প্রতিনিয়তই ব্যবহার করছে। বাঁশের তৈরি বিভিন্ন জিনিসগুলো দেখতে বেশ সুন্দর হয়। হ্যাঁ বর্তমানে বাঁশের দাম সব জায়গাতেই এরকম। বাংলাদেশের বেশ কিছু জায়গায় বাঁশের চাষ অনেক ভালো হয় এবং তারা অনেক ভালো মূল্যে বাস গুলো বিক্রিও করতে পারেন। আপনি অনেক সুন্দর লিখেছেন ভাই। ফটোগ্রাফি গুলো সুন্দর হয়েছে। এত সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
https://twitter.com/MdMasum56689380/status/1700192560025842130?t=2gG2PAX3p3fZwA7PX3RcCA&s=19
সুন্দর একটা পোস্ট করেছেন ভাই, বাঁশ আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় একটি মাধ্যম। মানুষের দৈনন্দিন কাজে বাঁশের ভূমিকা অপরিসীম। গৃহস্থালির কাজে বাঁশ ব্যবহার করতে হয়। আমাদের চারপাশে অনেক কাজ রয়েছে যেগুলো বাঁশ ছাড়া করা প্রায় অসম্ভব। আগের দিনে মানুষের ঘড় বাড়ি তৈরি করতে বাঁশের ব্যবহার হতো। হাঁস মুরগি পালন করার জন্য, বাঁশের তৈরি খাঁচা ব্যবহার করা হয়। এবং নিত্য প্রয়োজনীয় অনেক কাজে বাঁশের ব্যবহার রয়েছে। আমাদের গ্রামের বাড়িতে বাঁশ ঝাড় রয়েছে। বাড়ির অনেক কাজে বাঁশের ব্যবহার হয়। বাড়ির সামনে বাঁশের তৈরি টং রয়েছে। যেখানে বিকাল বেলা সবাই বসে আড্ডা দেই। মাছ ধরতে আমাদের এলাকায় শিব জাল ব্যবহার করা হয়। সেটাও বাঁশ দিয়ে তৈরি। তাছাড়া গৃহস্থালির কাজে, কুলা, ডালা, চালা, আরো অনেক কিছু রয়েছে যেগুলো বাঁশের তৈরি। আপনি অনেক সুন্দর সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন ভাই। ফটোগ্রাফি দারুণ করেছেন, অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
বাঁশ আমাদের দৈনন্দিন জীবনে একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ গাছ। আমরা বাঁশকে গাছ হিসেবে চিনি তবে মূলত এটি গাছ নয় এটি এক প্রকারের ঘাস। আমরা ঘাস বলতে বুঝি যার গিট রয়েছে বাঁশের গিট রয়েছে তাই আমরা বাঁশকে ঘাস বলতে পারি। তবুও আমরা বাঁশকে গাছ হিসেবে বলে থাকি এটা কোন ব্যাপার নয়। তবে এই বাঁশ আমাদের বিভিন্ন কাজে লাগে। বাঁশ দিয়ে বেড়া তৈরি করা খুঁটি দেওয়া বিভিন্ন রকমের দালান কোঠার কাজ করতে গেলে বাঁশের দরকার হয়। বাঁশ ছাড়া আমাদের জীবন যেন অচল আমরা যদি নতুন করে কোথাও গাছ লাগাই সেখানে গাছগুলোকে যাতে ছাগল না খেয়ে ফেলে সেজন্য বাঁশ দিয়ে ঘেরা দিতে হয়। এছাড়া নদী ভাঙ্গন এলাকায় ভাঙ্গন রোধের জন্য বাঁশ ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও বাঁশ দিয়ে বিভিন্ন রকমের ডালি ঝুরি তৈরি করা হয়। যা আমাদের দৈনন্দিন কাজে আসে এছাড়াও বাঁশ দিয়ে বিভিন্ন ধরনের মাছ ধরার উপকরণ তৈরি করা হয়। যেমন ডারকি ভোরং ইত্যাদি। বর্তমানে বাঁশের প্রচুর দাম বাঁশ কিনতে গেলে এখন অনেক টাকার দরকার হয়। এখন একটি বাঁশ কিনতে ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা লাগে। আগে এ বাঁশের দাম কম ছিল তবে এখন বিভিন্ন শহরে দালানকোঠার কাজ বেড়ে যাওয়ার কারণে গ্রাম থেকে বাঁশ কিনে শহরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। য়ার ফলে বাঁশের দাম প্রচুর বেড়ে গেছে এবং বাঁশের চাহিদা অনেক বেড়ে গেছে। তবে কোন কোন সময় বাঁশের চাহিদা কম থাকে সে সময়গুলোতে বাঁশের দাম কম থাকে এবং গ্রাম অঞ্চল থেকে সংগ্রহ করে নিয়ে আসলে বাঁশের দাম কম পাওয়া যায়। তবে গ্রাম অঞ্চলে সবার বাড়িতে বাঁশ রয়েছে। আমাদের এদিকে দাম একটু বেশি কারন বাঁশ ঝার কম।আমাদের পার্বতীপুর শহরে তিলাই নদীর পাশে বাঁশের হাট বসে। সেই হাটে অনেক ধরনের বাঁশ পাওয়া যায় এবং বাঁশের প্রচুর চাহিদা এখানে। ধন্যবাদ আপনাকে বাঁশ নিয়ে এত চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
বাঁশ আমাদের নিত্য প্রয়োজনী কাজে লাগে। গ্রাম অঞ্চলে বাঁশের চাষ করা হয়। কিন্তু বর্তমানে বাঁশ গাছ কেটে উজাড় করা হচ্ছে। বাঁশ দিয়ে লোকশিল্পরা বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র তৈরি করে থাকে যা আমাদের গ্রাম- অঞ্চলের মানুষের সব সময় কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আমাদের ও একটি বাঁশ বাগান রয়েছে। বাড়ির যাবতীয় সকল কাজে এই বাঁশ ব্যবহার করা হয়।সুন্দর একটি পোস্ট লিখেছেন।
We expected you to be friendly and active in the Steem For Tradition Community. We appreciate your effort. Thank you for sharing your beautiful content with us ❤️.
অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। গৃহস্থালির নৃত্য প্রয়োজনিও জিনিসপত্র বেশিরভাগ বাঁশ দিয়ে তৈরি করা। আমরা গ্রাম অঞ্চলে মানুষেরা বাঁশের তৈরি আসবাবপত্র প্রতিনিয়ত ব্যবহার করে থাকি। এবং শহর গুলোতে বাঁশের তৈরি আসবাবপত্র বাদ দিয়ে প্লাস্টিকের জিনিসপত্র বেশি ব্যবহার করা হয়। এই বাঁশের ব্যবহার আমরা এত পরিমান জায়গায় করে থাকি যা বলে বুঝানোর মত না। বাঁশ সম্পর্কে আপনি অনেক সুন্দর লিখেছেন ভাইয়া ধন্যবাদ আপনাকে।