Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ০৩
Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ০৩
পূর্বের এপিসোড : Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ০২
শুভ সকাল বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন ।
আজকে আমি এই শীতের সকালে আবারো আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি আমার কলকাতা মিউজিয়াম ভ্রমণের আরো একটি ফোটোগ্রাফি পোস্ট নিয়ে । আজকে হলো তৃতীয় পর্ব । দ্বিতীয় পর্বে আপনারা বেশ কিছু সম্রাট অশোকের আমলের পাথরে খোদাই করা মূর্তি দেখেছিলেন । আজকে আমি মৌর্য্য সাম্রাজ্যের সূর্য চন্দ্রগুপ্ত ও কুষাণ সাম্রাজ্যের আরেক মহান শাসক সম্রাট কণিষ্কের আমলের দশটি প্রাচীন পাথরের মূর্তি ও পাথরে খোদাই করা মূর্তির ফটোগ্রাফ শেয়ার করবো ।
বেশ প্রস্তর নির্মিত ভাস্কর্য অক্ষত আছে, আবার অনেক গুলিই আংশিক ভগ্নপ্রায় ।
তো আর কথা না বাড়িয়ে চলুন দেখে নেওয়া যাক আজকের ফোটোগ্রাফগুলি ।
পাথরের থামে খোদাই করা ভাস্কর্য - "নৃত্যরত নর্তকী"
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
পাথরের ফলকে খোদাই করা নানান ধরণের ছোট বড় মাঝারি ভাস্কর্য
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
কুষাণ সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা মহান সম্রাট কণিষ্কের মুন্ডহীন প্রস্তর মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
দন্ডায়মান প্রস্তর মূর্তি - "গৌতম বুদ্ধ"
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
পাথরে খোদাই করা ভাস্কর্য - "বুদ্ধের জীবনী"
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
শিল্প অনুরাগী মি: টিনটিন ঘুরে ঘুরে সব গ্যালারি পরিদর্শন করছেন
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
শ্বেত পাথরের ফলকে খোদাই করা রাজদন্ড ও চক্রের ভাস্কর্য
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
রামটঙ্কা কয়েন । খুবই দুষ্প্রাপ্য । মুদ্রায় কোনো ধরণের মুদ্রা মান থাকতো না ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
এই ভাস্কর্যগুলি আমাকে অনুভব করে যে এটি প্রাচীনকালে ছবি তোলার উপায় ছিল, যেহেতু বেশিরভাগ ভাস্কর্যের চরিত্রগুলি একটি ভাল পোজ দিয়ে মডেলিং করে।
পাথরে খোদাই করা ভাস্কর্য গুলো খুবই নিখুঁত ভাবে তৈরি করা হয়েছে। বুদ্ধের জীবনী ভাস্কর্যটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। প্রতিটি ভাস্কর্যের পিছনে অনেক পুরাতন কাহিনী লুকিয়ে রয়েছে। আমরা হয়তো সেই কথাগুলোর সাথে কিছুটা পরিচিত কিন্তু এই ভাস্কর্যগুলো কখনো দেখিনি। দাদা আজকে আপনার এই ফটোগ্রাফস গুলোর মাধ্যমে পুরনো দিনের ভাস্কর্যগুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। প্রতিটি ভাস্কর্যের কারুকার্য একদম নিখুঁত ভাবে করা। পুরনো দিনের মানুষ গুলো এতটা দক্ষতার অধিকারী ছিল যেগুলো এই ভাস্কর্য না দেখলে বুঝতেই পারতাম না দাদা। এসব ভাস্কর্যগুলো সুন্দর করে ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। দাদা শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
অনেক সুন্দর দাদা সত্যিই এগুলো দেখলে প্রাচীনকালের কথা মনে পড়ে যায় আর অনেক মুগ্ধ হয়ে যাই।আর আমাদের টিনটিন বাবুকে দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনার সুন্দর মুহূর্ত গুলো এবং ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল দাদা।
দাদা বরাবরের মতো আপনার তৃতীয় পর্বের ইন্ডিয়ান Museum ছবিগুলো বেশ সুন্দর ছিল। এবং এই সব পুরনো খোদাই-করা মুরতি থেকে ইতিহাসের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানা যায়। ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর পুরোনো খোদাই করা মুর্তির ছবি শেয়ার করার জন্য।
দাদা আপনি কলকাতা মিউজিয়াম ভ্রমণের অনেক সুন্দর সুন্দর ফোটোগ্রাফি করেছেন। শ্বেত পাথরের ফলকে খোদাই করা রাজদন্ড ও চক্রের ভাস্কর্য দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে দাদা ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনার জন্য শুভকামনা রইলো ভালো থাকুন
দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি আবারও কলকাতা মিউজিয়াম এর সুন্দর সুন্দর ভাস্কর্য আমাদের মাঝে দেখার সুযোগ করে দিলেন। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে। আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমি কলকাতার পুরনো পাথরের খোদাই করা মূর্তি গুলো দেখতে পেলাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
দাদা,এই ফটোগ্রাফির ভাস্কর্যগুলি বেশি ভালো লেগেছে আমার কাছে।আর এই ভাস্কর্যের সবগুলোই বেশি সুন্দর রয়েছে ও কম ভগ্ন অবস্থায় রয়েছে।বেশিরভাগ নারী ভাস্কর্য রয়েছে নর্তকীর।বুদ্ধদেবের জীবনী ও সুন্দরভাবে শিল্পীরা ফুটিয়ে তুলেছেন।পূর্বের শিল্পীদের হাতের কাজের তুলনা হয় না।তাঁদের দক্ষতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন খাটবে না।ভাস্কর্যগুলি দেখে ও খুব ভালো লাগে ও মনে আত্মতৃপ্তি পাওয়া যায়।রামটঙ্কা কয়েক এই মুদ্রার নামটি ভীষণ সুন্দর।এইসব মুদ্রার গায়ে কোনো রাজা/রানী কিংবা কোনো তাদের জীবনীর চিত্ৰ অঙ্কন করা থাকতো।যেটি ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকতো।সবই এখন বিলুপ্ত হয়ে গেছে।দাদা আপনার ফটোগ্রাফি নিয়ে কোনো কথা হবে না, জাস্ট অসাধারণ।ধন্যবাদ দাদা।
টিনটিন বাবু কে মাস্ক পরায় খুব সুন্দর লাগতেছে। মূর্তি গুলোর ছবি অনেক পরিস্কার ভাবে তুলেছেন দাদা। ভাস্কর্য গুলো ও দেখতে অনেক সুন্দর দেখাচ্ছে। এগুলা থেকে অনেক ইতিহাস জানা যায়। তাই জাদুঘর আমার কাছে সব সময়ই ভালো লাগে।
দাদা তোমার ফটোগ্রাফির
হয়না তুলনা
পাথরে খোদাই এমন ভাস্কর্য
দেখা হতো না
তুলে এনেছেন ফটোগ্রাফিতে
দুর্লভ নিদর্শন
টিনটিন বাবাই ঘুরেফিরে
করছে পরিদর্শন
শ্রদ্ধাভরে স্যালুট করি
সবার প্রিয় দাদা
আমার বাংলা ব্লগ নীড়ে
আমরা সবাই বাধা
।।