RE: গল্প পোস্ট- ভালোবাসলেও সবার সাথে ঘর বাধাঁ যায় না || written by@maksudakar ||
আমার কাছেও ভীষণ ভালো লাগে সকাল সকাল চকচকে রোদে হাঁটতে। আমাদের এখানেও শীত পড়তেছে। যে আপনি ঠিক কথা বলেছেন গ্রাম গঞ্জের শীত দেখলেই প্রকৃত শীত বোঝা যায়। অনেক অপরূপ সুন্দরভাবে প্রকৃতিতে ধারণ করে শীত।মানুষের জীবন থেকে ঘটে যাওয়া অনেক গল্পই আমাদের সামনে ভেসে বেড়ায় এবং আজকে তার একটি গল্প আপনি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আপনার টাইটেলটি অনেক মনোমুগ্ধকর ছিল যে বাস্তবসম্মত। ভালবাসলেও সবার সাথে ঘর বাধা যায় না। আপনি সুন্দর যুক্তি দিয়েছেন ভালোবাসা এমন একটি জায়গা কেউ পাশ করলে পাশ আর পাশ না করলে ফেল। আসলে ভালোবাসার জন্য কত মানুষ কত কি করতেছে? কেউ এই কাজে সফল হয় কেউ এই কাজে সফল হয় না।ভালোবাসার মানুষটির জন্য শাহজাহান তাজমহল বানিয়ে দিয়েছেন। লাইলি মজনুর প্রেম। শিরি ফরহাদের প্রেম। ভালোবাসা আছে কিন্তু বর্তমান সময়ে ভালোবাসা নেই বলতেই চলে। ভালোবাসাটা এখন ছেলে খেলা হয়ে গেছে প্রতিটা মানুষের কাছে। একটা কথা ঠিক যে প্রেম আর বিয়ে কিন্তু দুইটা আলাদা কথা। ভালোবেসে যারা সংসার করে প্রায় মানুষই অসুখী হয় আমার চোখে দেখা।সেখানে প্রাপ্ত সম্মানটা থাকে না। সত্যিই মেয়েদের জীবনে এমনই। সন্তানের দিকে চেয়ে লিটনের সব অত্যাচার সহ্য করে নিচ্ছে। মনের ভিতর লিটনকে সে ভালবেসে ফেলেছে আসলে সত্যিকারের ভালোবেসে কখনোই অন্য জনকে আর মনের ভিতর আনা যায় না। আমি শান্তা ম্যাডামকে দেখে অবাক হচ্ছি একটা মানুষের জন্য কতটা পাগল সে। তাকে এত অবহেলা করলো আর সেই মানুষটি তার মানসিক বিপর্যয় শোনে তার কাছে ছুটে গেল এবং তাকে ভালো চিকিৎসা করার জন্য ব্যবস্থা করল।এত ভালবাসার পরও লিটন আপন হতে পারেনি খুবই খারাপ লাগতেছ। আসলে মানুষ স্বার্থবাজ। এত অশান্তি শান্তা ম্যাডাম কিভাবে যে সহ্য করতে যে একধারে সন্তান একধারে সংসার ও অন্যদিকে ভালোবাসা। সত্যিই আমি ভেবে পাচ্ছি না। শান্তা ম্যাডাম খুব সুন্দর সিদ্ধান্ত নিয়েছে এভাবে জীবন চলতে পারেনা।তার বাকি জীবনটা যেন তার ছেলে-মেয়েকে নিয়ে কেটে যাক এই কামনাই করি। এমন স্বামী যেন কারো ভাগ্যে না জোটে এত ভালোবাসার পরেও অবহেলা। অনেক সুন্দর ছিল গল্পটি কিন্তু পড়ে মনটা খারাপ হয়ে গেল।
ভাইয়া শান্তার তো দুটোই ছেলে। বেশ ভালো লাগলো আপনার এত সুন্দর গঠন মূলক মন্তব্য পড়ে। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।