রাঙ্গামাটির দিকে,পর্ব - ৪

🌼 হ্যালো, আসসালামু আলাইকুম।সবাই কেমন আছেন? আশাকরছি সকলে ভালো আছেন,আমিও আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো আছি ।

আজকে আবারো চলে আসলাম নতুন আরও একটি লেখা নিয়ে। আশা করি আজকের লেখাটিও আপনাদের সকলেরই ভালো লাগবে।

গত পর্বে আপনাদের সাথে সুইসাইড পয়েন্ট এর কিছু ছবি শেয়ার করেছিলাম। আসলে গত পর্বে ছবি কম হয়েছিলো।অর্থাৎ অনেক বেশি ছবি শেয়ার করা হয়নি। তো আজকে চেষ্টা করবো বেশ কিছু ছবি আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। তো সেদিন আসলে সুইসাইড পয়েন্ট এর একটু পরেই একটা ঝুপড়ি দেখেছিলাম। যেখানে চা বিক্রি হচ্ছিলো। তো আমরা চা খাওয়ার জন্য সেখানে নেমেছিলাম।

আর তারপরে সেই ঝুপড়ির পাশেই দেখলাম যে তাঁত বুনছে। যেটার ছবি দেখে আমার বেশ ভালো লাগলো। তো সেটা একটু ক্যাপচার করার চেষ্টা করলাম। কারণ তাঁত বোনা কিংবা এই ধরনের কাজগুলো আসলে সামনাসামনি খুব একটা দেখা হয়নি বললেই চলে।

আর এরপরে সকলেই মজা করে একটু ছবি তুলছিলাম। অর্থাৎ এটা সত্যি একেবারে মজার ছলে তোলা।

তারপরে আমরা চলে গিয়েছিলাম রাঙ্গামাটির লাভ পয়েন্ট এ। অর্থাৎ যেখানে আই লাভ রাঙ্গামাটি লেখাটি লেখা থাকে। আর সেখানে দৃশ্যের কথা যদি বলি। তাহলে আমি একেবারে মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে ছিলাম। কারণ আপনারাই দেখুন সামনের লেকের দৃশ্যটি কি পরিমান দারুন।

প্রকৃতি আসলে বরাবর ই অপূর্ব। কারণ আমরা হয়তো নষ্ট করে ফেলি। কিন্তু আমরা যদি নষ্ট না করতাম। তাহলে প্রকৃতি হয়তো আরও বেশি অপরূপ হত।

চারপাশের দৃশ্য যতো দেখা যায়। ততো যেনো চোখ জুড়িয়ে যায়। কারণ সত্যিই এতো বেশি মনোরম পরিবেশ চারপাশ।

তারপরে কিছু ছবি তুলেছিলাম। আর অনেকক্ষণ সেখানে বসে ছিলাম। কারণ ওই যে বললাম, ওই জায়গাটি ছিল দারুন।

এরপরে ফ্রেন্ডরা মিলে আরো কিছু ছবি তুলেছিলাম। আশা করছি সেগুলো পরের কোনো পোস্ট এ শেয়ার করবো।

সেখানে রাস্তার পাশে পেঁয়াজু বিক্রি করছিলো। একেবারে গরম গরম ভেজে দিয়েছিল। তাই খেতে এতো মজা লাগছিলো। আর সাথে বিট লবণ, কাঁচা মরিচ দেওয়াতে স্বাদ একেবারে আরো বহুগুণ বেড়ে গিয়েছিলো।

আশা করছি লেখাটি আপনাদের ভালো লাগবে।এই প্লাটফর্ম এর এই লেখাগুলো থেকে যাবে চিরকাল সে সাথে থেকে যাবে আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্যগুলোও।তাই আশা করছি আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্য দেখতে পাবো।