মুলা মাখা রেসিপি।
আজ - ১১ই পৌষ |১৪৩১ বঙ্গাব্দ, | শীতকাল |
আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।
কেমন আছেন সকলে? আশা করছি ভালো আছেন। আমি আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আজকের রেসিপি টা একটু ভিন্ন ধরনের। আমরা তো অনেক কিছুরই মাখা খেয়ে থাকি তবে এই মূলা মাখাতে একবার হলেও খেয়ে দেখতে পারেন আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে। তবে যারা এই মুলা দেখলেই দূরে সরে যান তাদের জন্য অবশ্য এই রেসিপিটি নয়। যাইহোক কিভাবে এই মাখাটি তৈরি করা হয়েছে সে প্রসেসটি চলুন শুরু করি।
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
- মুলা।
- মরিচের গুঁড়া।
- লবণ।
- তেঁতুল ।
- ধনিয়া পাতা ।
- টমেটো ।
- চিনি ।
প্রস্তুত প্রণালীঃ
ধাপ-১ঃ
- প্রথমে এক টুকরো মুলা, টমেটো ও ধনীয় পাতা নিয়ে নিব ।
ধাপ-২ঃ
এরপর এরপর মুলা, টমেটো ও ধনেপাতা গুলোকে কুচি করে নিব।
ধাপ-৩ঃ
এরপর তেতুল, মরিচের গুড়া, লবণ ও চিনি নিয়ে নিব।
ধাপ-৪ঃ
এরপর তেঁতুল, মরিচের গুড়া, চিনি ও লবণ গুলোকে খুব ভালোভাবে মিশিয়ে নিব।
ধাপ-৫ঃ
এবার সবকিছু একসাথে খুব ভালোভাবে মেখে নিব।
ধাপ-৬ঃ
এরপর সর্বশেষ ধনিয়া পাতা কুচি দিয়ে দিব।
সকলকে ধন্যবাদ।
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে খুবই সুন্দরভাবে টমেটো ও মুলা মাখা রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করেছেন। আপনার তৈরি রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে বেশ সুস্বাদু ছিল। আসলে এই ধরনের ইউনিক রেসিপি গুলো খেতে এমনিতেই বেশ ভালো লাগে। এত সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরীর পদ্ধতি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
ভাই ইউনিক একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। রেসিপিটি দেখেই তো লোভ লেগে গেল।যদিও এর আগে কখনো মুলা মাখা খাওয়া হয়নি তবে রেসিপিটি দেখে কিন্তু অনেক লোভনীয় এবং সুস্বাদু মনে হচ্ছে। আমি এই রেসিপিটি অবশ্যই বাসায় একদিন ট্রাই করবো। ধন্যবাদ ভাই লোভনীয় একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
সম্পূর্ণ একটা ভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। এভাবে মূলা এবং টমেটো একত্রিতভাবে মাখিয়ে খাওয়া এর আগে কোনদিন হয়নি। পদ্ধতিটা দেখেই মনে হচ্ছে যেন এটা খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু হয়েছে।
একেবারে মুখরোচক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাই। মুলা মাখা খেতে কিন্তু সত্যিই দারুণ লাগে। তেঁতুল এবং ধনিয়াপাতা দিয়েছেন বলে রেসিপির স্বাদ অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। যাইহোক এতো লোভনীয় একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
মূলা মাখা এত মজদার রেসিপি তৈরি করা যায় সেটা ভাবিনি। আপনার রেসিপিটা আমার কাছে দারুন লেগেছে দেখে তাই শিখে নিলাম।
জিভে জল চলে আসলো ভাইয়া, আপনার তৈরি করা এই লোভনীয় মুলা মাখা রেসিপি টা দেখে। শীতের সময় দুপুরবেলায় এরকম মাখা জাতীয় খাবার গুলো খেতে ভালোই লাগে। আমি তো মনে করি যারা মুলা খেতে একেবারেই পছন্দ করে না, তারা এরকম মাখা জাতীয় রেসিপি গুলো দেখলে লোভ সামলাতে পারবে না। আমার কাছে কিন্তু এরকম মাখা খেতে ভালো লাগে। দেখেই বুঝতে পারছি এটা খেতে দারুন মজাদার ছিল।
মুলা যদিও এভাবে মেখে খাওয়া হয়নি। তবে তেঁতুল দেখে জিভে জল চলে আসলো।মাছ দিয়ে মুলা ভর্তা খেয়েছি।দারুন স্বাদের হয়।এই রেসিপিটি কখনও খাওয়া হয়নি আমার।খেতে খারাপ লাগবে না দেখে মনে হচ্ছে।
আপনার মুলা মাখা দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে। খুব মজাদার ভাবে মুলা মাখা তৈরি করলেন। এই সময় যদি এত মজাদার মুলা মাখা পেতাম, তাহলে তো মজা করে খেয়ে নিতাম। মুলা ভর্তা কয়েকবার খেয়েছিলাম আমি। আমার কাছে অনেক ভালো লাগে এরকম ভর্তা খেতে।