প্রয়োজন বৃষ্টি মানে না।
কেমন আছেন আমার প্রিয় পরিবাদের সকল ভাই-বোনেরা? আশা করি যে যেখানে যেই ভাবে আছেন সুস্থ ও নিরাপদে আছেন। আমিও আপনাদের সবার দোয়ায় ভালো আছি। আর দোয়া করি আমরা সবাই যেন পরিবার পরিজন নিয়ে নিশ্চিন্তে ভালো থাকতে পারি। আসলে চারিপাশে যে অবস্থা তাটে খুব চিন্তা হয়। আর এখন বাহিরে বের হতেও মনে আতঙ্ক থাকে যে ঠিক মতো বাসায় ফিরে আসতে পারবো কিনা। তারপরও অতি প্রয়োজনে না বের হয়ে পাড়া যায় না। হ্যাঁ বন্ধুরা প্রতিদিনের মতো করে আজও চলে এলাম আমার আরও একটি ব্লগ নিয়ে।আজ দু তিন ধনে আমাদের ঢাকার সবজায়গায় অনেক বৃষ্টি হচেছ। বৃষ্টি যদিও আল্লাহর রহমত আমার বৃষ্টি খুব ভালো লাগে। বৃষ্টির ছোয়া পেলে যেন শরীর ও মনের সকল ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। যদিও বৃষ্টি আমাদের জন্য আল্লাহর আর্শিবাদ তবে অতিরিক্ত বৃষ্টির পানি আমাদের দেশের জন্য অনেক সময় অভিসাপও বয়ে আনে। দেশের ফসলের ক্ষতি হয় আবার চারিদিকের মানুষের চলাচলের অনেক কষ্ট হয়ে যায়। যাইহোক আজ আমি আপাদের জন্য আমার ব্লগ থেকে আরও একটি লাইফ স্টাইল ব্লগ নিয়ে হাজির হয়ে গেলাম।
হ্যাঁ আমার প্রিয় বন্ধুগণ আজ কয়েকদিন ধরে বৃষ্টি হচ্ছে আবার আপনারা জানেন যে তার মাঝে দেশে বিভিন্ন জায়গায় কোন না কোন সমস্যা হচেছ। কিন্তু তার মাঝে আমাদের দৈন্যদিন্য জীবনে অনেক প্রয়োজনীয় কাজ থাকে যা না করলেই নয়। ঠিক তেমনি আমাদের পারিবারিকভাবে এই বৃষ্টির মধ্যে আজ বিশেষ কারনে বাহিরে বের হতে হয়েছে। আর যখন বাহিয়ে যাচ্ছিলাম তখন বৃষ্টি হচ্ছিল আকাশের দেখতে পেলাম অনেক মেঘ সেজে আছে। কিন্তু কি আর করা আমাদের যে বের হতেই হবে। তার মধ্যে আবার শুনতে পেলাম যে আজ দেশে গনমিছিল ডাক দিয়েছে এই চিন্তাও মাথায় ছিল। তারপরও বের হতে হয়েছে।
আজ সকাল ১০.০০ টার দিয়ে বৃষ্টিকে উপেক্ষা করে প্রয়োজনের কাজে ডেমরা গিয়েছিলাম। বের হয়ে বড় বিপাকের পড়তে হয়েছিল যদিও আমরা যখন বাড়ি থেকে বেড় হয়েছি তখন কিছুটা হালকা ছিল। কিন্তু যখন যাত্রাবাড়ি পযন্ত গেলাম তখন থেকে শুরু হলো আবার বৃষ্টি। আর তাই যেতে অনেক সমস্যা হচ্ছিল। যদিও আমি বৃষ্টি পছন্দ করি কিন্তু যখন রাস্তা দিয়ে কাদা কাদা হয়ে যায় আর মানুষ জনের চলাফেরা অনেক কষ্ট হয়ে যায় তখন খুব খারাপ লাগে। তাই কি আর করা এই অবস্থাতেই আমাদের যেতে হবে। তাই যখন যাচ্ছিলাম তখন রাস্তার ও পরিবেশের কয়েকটা ফটোগ্রাফি করে নিলাম। তারপর আমরা আমাদের গন্তব্য স্থানে পৌছে গেলাম। তারপর সেখানে গিয়ে আমাদের প্রয়োজনীয় কাজ যত দূরত্ব সম্ভর সারার চেষ্টা করলাম। কারন যত তাড়াতাড়ি বাড়িতে ফেরা যায়। আবার চারিদিকে কখন কি ঘটে যায় তাই আমরা চাচ্ছিলাম যে ১.০০ মধ্যে যাতে বাড়ি ফিরতে পাড়ি।
তাই আমাদের কাজগুলো খুবি সটকাটে সেরে নিলাম। তারপর আবার বাড়ির দিকে রমনা হলাম। যদিও যাবার সময় রাস্তায় কিছুটা সময় নিয়েছিল। কিন্তু আসার সময় অনেক তারাতাড়ি আসতে পেরেছি। তাই ভেবেছিলাম যে ১.০০টার দিকে বাড়ি পৌছাবো। কিন্তু বাহিরে বেড় হলেতো আমাদের কথায় হবে না। যদিও আমাদের বাড়িতে পৌছাতে ২.০০ বেজে গেছে তরপরও যে সময় মতো আসতে পেরেছি এতেই আলহামদুল্লিল্লাহ। এরপর যখন কিছুটা আমাদের বাড়ির কাছাকাছি এসে পড়েছি তখন নিশ্চিন্ত হয়ে গেলাম যে আমরা আমাদের যে আমাদের বাড়িতে এসে পড়েছি। আর এই হলো আমার আজকের আপনাদের জন্য লাইফ স্টাইল পোস্ট।
পরিশেষে দেশের ও সবার মঙ্গল কামনা করে আমার আজকের এই ব্লগটি এখানেই শেষ করছি। সেই পযন্ত সবাই ভালো থাকবেন। আবারও আমার নতুন কোন ব্লগ নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়ে যাবে। আল্লাহ হাফেজ।
❤️❤️ধন্যবাদ সকলকে❤️❤️
❤️❤️ধন্যবাদ সকলকে❤️❤️
Thank you, friend!


I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
tweeter
আসলে অতি বৃষ্টি সব সময় আমাদের ভোগান্তি কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অতি বৃষ্টি ফলে আমাদের স্বাভাবিক কাজকর্ম ব্যাহত হয়। খুবই প্রয়োজনীয় কাজ করতে খুব সমস্যা হয়ে থাকে আমাদের। পরিশেষে বাড়িতে নিরাপদে এসেছেন যেন খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
আসলে অতি বৃষ্টি সবসময় আমাদের ভোগান্তির কারন হয়ে দারায়। অনেক সুন্দর মন্তব্য কলেছেন ধন্যবাদ ভাইয়া।
যখন বিশেষ প্রয়োজন হয় তখন যতই বৃষ্টি হোক না কেন পথে বের হতে হয়। ঠিক এমনই প্রয়োজনের মুহূর্তে বৃষ্টির সম্মুখীন হয়েছি অনেকবার। আমিও আপনার মত বৃষ্টি পছন্দ করি কিন্তু পথে-ঘাটে কাদা হলে খুবই ঝামেলা মনে হয়। গতকাল থেকে আজ পর্যন্ত খুবই বৃষ্টি হয়েছে আমাদের এদিকে।
হ্যাঁ আপু বৃষ্টি পছন্দ করি। কিন্তু রাস্তায় কাদা ভালো লাগে না।সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
আকাশটা যে খুব মেঘাচ্ছন্ন তা ছবি দেখেই বোঝা যাচ্ছে।তাছাড়া এই সময় ঢাকায় বা শহরাঞ্চল গুলোতে প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হওয়াটাও উচিত নয়।আবার সত্যি বলতে ঘরে থেকেও এখন যে কতটা নিরাপদ।কতগুলো মানুষ বাসায় থেকেও মারা গেল। যাইহোক আপু,অবশেষে ভালোয় ভালোয় কাজ সেরব বাসায় এসেছেন তাতেই শুকরিয়া।
হ্যাঁ আপু শুকরিয়া তারাতারি কাজ শেষে বাড়ি ফিরতে পেরেছিলাম। আশা করি সবমসয় এভারে আপনার সহযোগীতা পাবো।
বর্ষাকালের একদম শেষের দিকে এসে একটানা বৃষ্টির প্রাদুর্ভাব কিছুটা অস্বস্তিকর বটে জনজীবনের জন্য। বৃষ্টির মাত্রা যখন বেড়ে যায় তখন বাইরে চলাফেরা করা খুব ঝামেলার, কিন্তু প্রয়োজন তো বাধা মানে না।
আপনি এতসবের মাঝেও যে দারুণ কিছু ছবি উপহার দিয়েছেন তাতেই সন্তুষ্টি। ঢাকার বৃষ্টিস্নাত রোডঘাট দেখে বেশ ভালো লাগলো।
ঠিক প্রয়োজন বাধা মানে না।সবসময় সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
প্রয়োজনীয় কাজের জন্য সবকিছু উপেক্ষা করে বের হতে হয়। যদিও আমাদের ঢাকা শহরের অবস্থা এখন অনেক খারাপ। তারপর আবার সারাদিন ব্যাপী বৃষ্টি হচ্ছে। প্রয়োজনীয় কাজ শেষ করে সময়ের মধ্যে আবার বাসায় আসতে পেরেছেন এটাই অনেক।
ঠিক বলেছেন আপু প্রয়োজনের কাজে সবকিছু উপেক্ষা করে হলেও বাহিরে যেতে হয়। সবসময় পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
চারপাশের পারিপার্শ্বিক অবস্থা কিংবা বৃষ্টি কোন কিছুই প্রয়োজনকে আটকে রাখতে পারেনা। প্রয়োজনে বাহিরে যেতেই হয়। হয়তো অনেক কিছু চিন্তা মাথায় আসে। তবুও বাহিরে যেতে হয়। কিছু করার নেই আপু। শুধুমাত্র সাবধানে চলাফেরা করা ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না।
ঠিক বলেছেন আপু অনেক চিন্তা মাথায় নিয়ে বাহিরে যেতে হয়। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।