RE: রহস্যগল্প 'মাশরুম" - পর্ব ০৩ [শেষ পর্ব]
মাশরুমটি কে ড: সোম মাস্টারপিস বললেও মাসরুম টি অত্যন্ত ভয়ানক এবং বিপদজনক। যেহেতু শিকার দেখলেই এটি মাটির ছিদ্র থেকে বেড়িয়ে আসে এবং সবসময় উপরে অবস্থান করে না, তাই এটি যেকোন হিংস্র প্রাণী থেকে কোন অংশেই কম নয়। আর কৌতুহল ভাল কিন্তু বেশি কৌতুহল ভাল নয়। অধিক কৌতুহলী হয়েই মি: বালাপোরিয়া নিজের মৃত্যুর দিকে হাত বাড়িয়েছে। মৃত গিনিপিগ গুলো দেখেই মি: বালাপোরিয়ার সতর্ক হয়ে যাওয়া উচিত ছিল। কারণ মাটিতে গিনিপিগের লোম এবং মৃত গিনিপিগ গুলো দেখেই তার বুঝে যাওয়া উচিত ছিল এখানে বিষ জাতীয় বা বিষাক্ত কোন পদার্থ থাকতে পারে। কোন রকম সতর্কতা অবলম্বন না করে সম্পূর্ণ অচেনা এবং অজানা একটি মাশরুমে হাত দেওয়াই তার জন্য কাল হয়ে দাড়ালো। প্রোফেসর সোম এর কড়া বাড়ণ এবং মৃত গিনিপিগ গুলোই নিশ্চিত করছিলো এখানে বিপদজনক কোন ব্যপার আছে। মি: বালাপোরিয়ার উচিত ছিল হাত না দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা। আর এই ভয়ংকর মাশরুমের ক্ষমতা হচ্ছে সুন্দর মিষ্টি গন্ধের মাধ্যমে শিকার কে আকৃষ্ট করা এবং বিষাক্ত সুচ দিয়ে আক্রমণ করে রক্ত শুষে নেওয়া। যার কারণে এই কারনিভোরাস বা মাংসাশী মাশরুম টিকে আমার অত্যন্ত অদ্ভ্যুত এবং ভয়ানক লেগেছে। জিন পরিবর্তন করে ড: সোম অত্যন্ত মারাত্মক একটি মাশরুম তৈরি করে ফেলেছে।
গল্প টি এক কথায় অসাধারণ ছিল দাদা। সায়েন্স ফিকশন থ্রিলার টি পড়ে অনেক ভাল লেগেছে।❤