এবিবি ফান প্রশ্ন- ৪৩১ | কান্না করলে যদি চোখ দিয়ে ডায়মন্ড জোরে পড়তো- কি কি উপায়ে কান্না করতেন?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
কান্না করলে যদি চোখ দিয়ে ডায়মন্ড জোরে পড়তো- কি কি উপায়ে কান্না করতেন?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
মতামত:- ডজনে ডজনে প্রেম করতাম আর ছেকা খেতাম? তারপর বালিশ ধরে ধরে কান্না করতাম। 😁😁😁😁
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই উপরের কবিতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
সারাদিন পিয়াজ কাটতাম তাহলে সারাদিন চোখদিয়ে পানি বাহির হত। এই উপায় ছাড়া আর তেমন কোন উপায় নেই যে উপায়ে বেশি কান্না করা যাই। আর যতবেশি কান্না করা যাবে ততবেশি ডাইমন্ড পাওয়া যাবে।
বেশি পদ্ধতি ইউজ করা লাগতো না, শুধু একটাই কাজ করতাম। তা হচ্ছে, কিছু ঝাল গুঁড়া মরিচ নিয়ে চোখে লাগিয়ে দিতাম😁। আর তখন এমনিতেই চোখ দিয়ে পানি পড়বে😭, ও না ডায়মন্ড পড়বে🤣🤣💎।
কান্না করলে যদি চোখ দিয়ে ডায়মন্ড ঝরে পড়তো, তাহলে নিশ্চয়ই কিছু মজার উপায়ে কান্না করতাম । যেমন -
দুঃখের নাটক: খুবই দুঃখজনক নাটক দেখে কান্না করতাম , যাতে ডায়মন্ড বেশি বের হয়।
সুখের কান্না: আনন্দের মুহূর্তে, যেমন পুরস্কার পাওয়ার সময়, কান্না করে ডায়মন্ড সংগ্রহ করতাম।
মজার মজার ভিডিও: হাসির ভিডিও দেখে এমনভাবে কান্না করতাম যেন সেগুলোতে ডায়মন্ড বেরিয়ে আসে।
দূরে বসে কাঁদা: কোনও বন্ধু বা আত্মীয়কে দূরে রেখে বেশি কান্না করতাম , যেন তারা দেখতে পান।
এভাবে, কান্নার বিভিন্ন কারণে ডায়মন্ড সংগ্রহের মজার উপায় বের করতাম ।
কান্না করলে যদি চোখ দিয়ে ডায়মন্ড ঝড়ে পড়তো তাহলে আমি কান্নাই করতাম না কারণ আমার ডায়মন্ডগুলো সবাই নিয়ে যাবে।
যদি কান্না করলে চোখ দিয়ে ডায়মন্ড ঝরে পড়তো, তাহলে প্রথমেই একটা ইমোশনাল সিনেমা প্লে করতাম, বারবার! তারপর পেঁয়াজ কাটার প্রতিযোগিতায় নাম লিখিয়ে দিতাম। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে চোখে আই ড্রপ ফেলে দুঃখী মুখের প্র্যাকটিস করতাম, আর ফেসবুকে পুরোনো মেসেজ পড়ে আবেগের ঝড় তুলতাম! ডায়মন্ডের ঝড়েই মিলিয়নিয়ার হইতাম!
তাহলে প্রতিদিন বাতাবি লেবু খেতাম আর তার খোসার রস চিপে চোখে দিতাম।তারপর আমার চোখ থেকে ঝরে পড়া ডায়মন্ড কুড়িয়ে রাখতাম।
তখন আমি ইচ্ছা করেই আমার ফোনের পাসওয়ার্ড ভুলে যেতাম। আমার ফোনেই ব্যাংক থেকে শুরু করে সবকিছুর কন্ট্রোল রয়েছে। এইজন্য যখন আমি ফোন ওপেন করতে পারতাম না, তখন অসম্ভব আকারে কান্নাকাটি করতাম আর সেখান থেকে পাওয়া ডায়মন্ড দিয়ে অনেক বড়লোক হয়ে যেতাম। হিহি 🤭🤭🤣🤣
আমি তো চোখে গ্লিসারিন দিয়ে বেশী বেশী করে কান্না করতাম। যাতে বেশী বেশী ডায়মন্ড ঝড়ে।
যেহেতো কান্না করলে চোখ দিয়ে কখনো ডায়মন্ড জড়ে পড়বে না তাই চিন্তা করে মাথার চুল পাকানোর দরকার নেই। এমনিতেই মাথার সব চুল পেকে যাচ্ছে, হে হে হে।😛😝
এত উপায় ভেবে সময় নষ্ট করে কি হবে। কান্না শুরু করবো আর থামবো না। 😆