এবিবি ফান প্রশ্ন- ৪০৫||পিঁপড়া কেন সারি বেঁধে চলে?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
প্রশ্নঃ-পিঁপড়া কেন সারি বেঁধে চলে....?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
আগে আপনাদেরটা শুনতে চাই,আমারটা পরে বলবো, হে হে হে।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই উপরের কবিতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
আরে পিঁপড়া তো আর মানুষের মত নয় যে যা পাবে তা একা খাবে। ওরা মনে করে যেখানে যাই পাই সবাই এক সাথেই খাবো। সেটা বেশী হোক আর কম হোক। আর খাবার যদি গনপিটানীও তাতেও তাদের আপত্তি নেই। আর এটাই হলো পিঁপড়া হতে আমাদের সব চেয়ে বড় শিক্ষা। হি হি হি
পিঁপড়াদের ট্রাফিক আইন খুব কড়া, ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করলে পিঁপড়াদের বড় বড় মামলা দেওয়া হয়। তাই মামলার ভয়ে সব পিঁপড়া একসাথে সারি বেঁধে চলে।
পিঁপড়া সব হচ্ছে মেয়ে। তাই দল বেঁধে চলে।যাতে কোনো বিপদাপদ না হয়।বর্তমান মেয়ে মানুষের একা চলা যেমনি রিস্ক তেমনি পিঁপড়া মেয়েদেরও। তাই পিঁপড়া দল বেঁধে চলে😁😁।
তাদের মাঝে এই ধারনা আছে যে, আগে গেলে বাঘে খাবে,আর পিছে গেলে টাকা পাবে, এই জন্য কেউ সিরিয়াল ভেঙ্গে আগে যেতে চাই না, হা হা হা।😛😛
পিঁপড়েদের কোনো স্থায়ী গার্লফ্রেন্ড নেই। তাই সকলের পিছনেই ছুটে বেড়ায়৷ আর সবাই সবার পিছনে ছোটে বলেই সারিবদ্ধ লাইন তৈরি হয়ে যায়। 🤣🤣🤣
পিঁপড়া সারি বেঁধে চলে কারণ তারা একটি রাসায়নিক পদার্থ, ফেরোমোন, ব্যবহার করে নিজেদের পথ নির্দেশ করে। যখন একটি পিঁপড়া খাবারের সন্ধান পায়, তখন এটি ফেরোমোন নিঃসরণ করে তার চলার পথে। অন্য পিঁপড়াগুলো সেই ফেরোমোনের গন্ধ অনুসরণ করে এবং একই পথে চলে। ফলে তারা একসাথে সারি বেঁধে চলে। এটি তাদের একত্রে কাজ করার এবং খাবার সংগ্রহ করার প্রক্রিয়াকে সহজ করে তোলে।
কারন পিঁপড়ারা মনেপ্রানে এই মন্ত্রে বিশ্বাসী---
দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ অর্থাৎ ঐক্যই শক্তি।তাছাড়া পিঁপড়া কোনো খাবার পেলে ভাগ ছাড়তে বিন্দুমাত্র রাজি নয়, এইজন্য দ্রুত দলবল নিয়ে জড়ো হয়ে যায়।তাই পিঁপড়া সারি বেঁধে চলে।
পিঁপড়া সারি বেঁধে চলার মূল কারণ হচ্ছে, একে অপরের প্রতি আত্মবিশ্বাস। আর সব সময় একসাথে থাকা। তারা কোথায় যাচ্ছে এটা তারা দেখে না, তবে সামনের জন কে তারা ফলো করে চলে যায়।
পিঁপড়াদের চোখে সারাক্ষণ মিষ্টি এবং রসগোল্লার চেহারা ভাসে। তাই তারা মিষ্টি এবং রসগোল্লা খাওয়ার উদ্দেশ্যে সারি বেঁধে যাওয়া শুরু করে 😂😂।
পিঁপড়া অতি ক্ষুদ্র হলেও তারা জানে একতাই বল। কাজের ক্ষেত্রে তারা সবাই একসাথে মাঠে নামে যার কারণে নিজেদের সফলতা অর্জনের ক্ষেত্রে সব সময় একসাথে দলগতভাবে সারি বেঁধে চলে।