"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল - রাউন্ড # ৫৬২ [ তারিখ : ০৩-০২-২০২৫ ]
বিগত ০২ মে ২০২৩ থেকে "আমার বাংলা ব্লগের" একটা নতুন ইনিশিয়েটিভ আজকের ফিচারড আর্টিকেল চালু করা হয়। এই উদ্যোগটি এখনও অব্দি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মেই একদম নতুন ও ইউনিক । কি এই "আজকের ফিচারড আর্টিকেল" ? আসুন জেনে নেওয়া যাক ।
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল : আমার বাংলা ব্লগে প্রতিদিন নতুন নতুন আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়ে থাকে । অলটাইম এভারেজ ১৭০ জন রাইটার এক্টিভলি আর্টিকেল লিখে চলেছেন প্রতিদিন । এত এত আর্টিকেলের মধ্যে থেকে বেছে নিয়ে প্রত্যহ ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে একটি আর্টিকেলকে আলাদা করে পাবলিশ করা হবে আমাদের কমিউনিটির নতুন একটি একাউন্টে । যেহেতু, হুবহু অন্যদের আর্টিকেল স্টিমিটে আলাদা অন্য আর একটি একাউন্টে পাবলিশ করার নিয়ম নেই তাই আমরা ফিচারড আর্টিকেলের কিছু অংশবিশেষ নিয়ে আলোচনামূলক পোস্ট করবো । সেই সাথে থাকবে সেই সকল ফিচারড আর্টিকেলের রাইটারদের নাম, আর্টিকেলের নাম ও আর্টিকেল পোস্টের লিংক । এডিশনালি আমরা ছোট্ট একটা পিডিএফ পাবলিশ করবো প্রত্যেক মাসের প্রথম রবিবারে । এই পিডিএফ -এ থাকবে বিগত এক মাসের সবগুলি ফিচারড আর্টিকেল ।
বাধাকপি দিয়ে মসুর ডাল এর রেসিপি by @tithyrani
অথর সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিচিতিঃ
অথরের নাম: তিথী রানী বকসী। জাতীয়তা- বাংলাদেশী। শখ- ভ্রমণ করা, বাগান করা, গান শোনা, বই পড়া, কবিতাবৃত্তি করা। বৈবাহিক অবস্থান-বিবাহিতা। পেশা: টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার।শিক্ষাগত যোগ্যতা-২০১৭ সালে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে বি.এসসি কমপ্লিট।স্টিমিট ব্লগিং ক্যারিয়ার-২০২৩ সালের জুন মাসে স্টিমিটে জয়েন করেছিলেন । এছাড়াও উনি যেখানেই কোন কিছু শেখার সুযোগ পান, সে সুযোগ লুফে নেয়ার চেষ্টা করেন ৷ সর্বদা চেষ্টা করেন নিজেকে ধাপে ধাপে উন্নত করার।
এক নজরে তাঁর বিগত সপ্তাহের পোস্টগুলি :
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল :
বাধাকপি দিয়ে মসুর ডাল এর রেসিপি by @tithyrani (০৩/০২/২০২৫ )
আজকে একটু ভিন্ন দিকে যেতে চেয়েছিলাম কিন্তু স্বাদের লোভ আমাকে ঠিক ধরে এই দিকে নিয়ে আসছে হি হি হি। একটু মজা করলাম কারন শুরুটা মজার না হলে নাকি লেখার প্রতি তেমন আকর্ষণ থাকে না, আমি না সবাই এমনটাই বলে। আর এই কারনেই আমি মাঝে মাঝে একটু রস রাখার চেষ্টা করি লেখার মাঝে। থাক, সেসব কথা বরং আজকের ফিচার্ড পোষ্ট নিয়ে বলি। সত্যি বলতে আজকেও অনেকগুলো পোষ্ট দেখেছিলাম, বেশ ভালোও লেগেছিলো অনেকগুলো পোষ্ট কিন্তু ঐ যে আমার কাছে বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে স্বাদের বিয়টি একটু বেশী প্রাধান্য পেয়ে থাকে।
তবে আমি মসুর ডালের সাথে অনেক সবজির স্বাদ চেক করেছি, সবজি কেন শুধু ফুল-শাক কোন কিছুই বাদ নেইনি, হি হি হি। টাকা দিয়ে কিনে খাবো, সুতরাং নিজের খুশি মতো খাবো-যেমন খুশি তেমনভাবে রান্না করে খাবো হি হি হি। কিন্তু সত্যি বলছি বাধাকপি দিয়ে মসুর ডাল, কেন জানি এটা মাথায় একদমই আসে না। আমি প্রথমে এই চিন্তাটাই আগে করেছি কেন আমার মাথায় এটা ঢুকলো না আগে, ইস! কি দারুণ ইউনিক একটা রেসিপি আমি মিস করেছি। পুরো রেসিপিটি ভালোভাবে দেখে নিয়েছি কিন্তু যাতে সুযোগ ও সময় মতো স্বাদটা হাত ছাড়া না হয়ে যায় হি হি হি।
ছবিটি @tithyrani আপুর ব্লগ থেকে নেওয়া।
হ্যা, আমি নিজেও মসলা এবং তেল খুবই কম পরিমানে খাওয়ার চেষ্টা করি। মাঝে মাঝে তেল কম করে কিনি। যেমন এই মাসেও কম কিনেছিলাম কিন্তু পারি নাই আপনাদের ভাবি নিজে গিয়েই তেল কিনে আনছে। আসলে অতিরিক্ত তেল কিংবা মসলা কোনটাই আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়, এগুলো যতটা কম খাওয়া যায় ততোটাই মঙ্গল। যাইহোক, বাধাকপি দিয়ে মসুল ডালের রেসিপিটি আমার কাছে ভালো লেগেছে, দেখেই বুঝা যাচ্ছে স্বাদটাও দারুণ ছিলো। সুতরাং আশা করছি আজকের ফিচার্ড পোষ্ট হিসেবে এটি আপনাদের কাছেও ভালো লাগবে।
বেশ অনেকদিন পর আমার কোনো পোস্ট আজকের ফিচার্ড আর্টিকেল এ স্থান পেলো দেখে ভীষণ খুশী লাগছে। একদম কম তেল-মসলায় খুব সহজে করা যায় এই রেসিপি টি। খেতেও ভীষণ সুস্বাদু হয়। কোনোদিন ফাঁকিবাজি রান্না করতে মন চাইলেও এই রেসিপি টি করা যাবে টাইপ একটি রেসিপি এটি। যারা কখনো ট্রায় করেন নি, একবার ট্রায় করে দেখার অনুরোধ রইলো। সকলকে ধন্যবাদ।
তিথি আপুর এই পোস্টটি পড়া হয়েছিলো আমার। তিথি আপু মধ্যম প্রকৃতির মধ্যে খুবই সুস্বাদু ধরনের রেসিপি গুলি শেয়ার করে থাকেন। তার এই পোস্ট এর রেসিপিটি খুবই ভালো লেগেছিলো আমার কাছে। পুনরায় ফিচার পোস্ট হিসেবে দেখতে পেরে আরো ভালো লাগলো। আশা করি তিথি আপু এরকম ভাবেই আমাদের ভিন্নধর্মী রেসিপিগুলি উপহার দিয়ে যাবেন।
অনেক ধন্যবাদ তিথি রানী আপুর এত মজাদার একটা রেসিপি পোস্ট ফিচারড হিসেবে মনোনীত করার জন্য। উনার তৈরি করা রেসিপিটা আমার কিন্তু অনেক পছন্দ হয়েছে, দেখেই খুব ভালো লাগলো। এরকম মজাদার রেসিপি গুলো দেখলে খুব লোভ লেগে যায়। ধন্যবাদ পোস্টটা সিলেক্ট করার জন্য।
বাঁধাকপি নিয়ে আসলে সেটা দিয়ে দুই রকম পদ করা হয়। ভাজি এবং ডাল দিয়ে রান্না করা হয়। যেটা আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। তবে এই রেসিপিটাকে ফিচার্ড আর্টিকেলের স্থান দেয়া হয়েছে দেখে আরো বেশি ভালো লাগলো। নিঃসন্দেহে এটা খুব মজার একটা রেসিপি।
ফিচারড আর্টিকেলে তিথি রাণী আপুর পোস্টটি দেখে অনেক ভালো লাগলো।শীতকালে বাঁধাকপির যে কোনো রেসিপি খেতে খুব স্বাদ। আপুর রেসিপিটি দেখেই বোঝা যাচ্ছে খুব সুস্বাদু হয়েছিল। অনেক ধন্যবাদ পোস্টটি ফিচার্ড আর্টিকেলে মনোনীত করার জন্য।
প্রথমে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই তিথি রানী আপু এই পোস্ট ফিচার্ড হিসেবে সিলেক্ট করার জন্য। রেসিপি পোস্ট দেখলেই খুব লোভ লাগে। তেমনি ভাবে এটা দেখেও অনেক লোভ লাগলো। রেসিপিটা মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল।
এই রেসিপিটা সত্যিই ইউনিক ছিলো। কারণ এই রেসিপিটা আমার কখনোই খাওয়া হয়নি। ভাবছি এই রেসিপিটা বাসায় তৈরি করে খেয়ে দেখতে হবে। যাইহোক এমন ইউনিক একটি রেসিপি ফিচার্ড আর্টিকেল হিসেবে বাছাই করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
অনেক অনেক ধন্যবাদ তিথি আপুর এত মজাদার একটা রেসিপি পোস্ট ফিচারড হিসেবে মনোনীত করার জন্য। আপুর পোস্টটি পড়েছিলাম আমি।উনি বেশ সুন্দর করে রেসিপি তৈরি করেন, এবং সেটা আমাদের মাঝে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করেন।তিথি আপুর প্রতিটি রেসিপি অনেক লোভনীয় হয় খেতে ও মনে হয় অনেক মজাদার হয়। নিঃসন্দেহে এটি একটি মজাদার রেসিপি।