You are viewing a single comment's thread from:
RE: Incredible India monthly contest of June#1|What do we need to win?.
কন্টেস্টে অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার প্রথম প্রশ্নে তুলে ধরেছেন, সেই কথাটি হলো সেক্রিফাইস। আসলে জীবনে চলার পথে কিছু কিছু সময়ে অন্য কারো ভালোর জন্য নিজেকে পিছপা হতে হয়। সত্যিই অন্য কারো সুখ দেখতেও ভালো লাগে। এজন্য কিছু কিছু সময় নিজের সুখ বিসর্জন দিয়ে অন্য কারো হাসি মুখ দেখা উচিত।
সত্যি আপনার কনটেস্টের প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর খুব সুন্দর ছিল।
আপনার জন্য সব সময় শুভকামনা রইল। ভালো থাকবেন।
নিজের সুখ বিসর্জন দিয়ে অন্যের মুখে হাসি ফোঁটা সহজ বিষয় নয়। কিন্তু যে হাসি ফোটাতে পারে। তার চাইতে সুখী হতে আর কেউ পারে না। এই ক্ষেত্রে আমি যদি বলি, তাহলে মেয়েদের ক্ষেত্রে অনেক বেশি কার্যকর। কেননা তারা বাবা মায়ের মুখের দিকে তাকিয়ে নিজের পছন্দকে ছেড়ে। তাদের পছন্দ অনুযায়ী বিয়ে করে। বিয়ের পর পরিবারের প্রত্যেকটা সদস্যের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য, নিজের ঘুম হারাম করে দেয়। আর পরিবারের মুখে যখন হাসি ফোটে ওঠে।
ওখানেই নিজের সুখ খুঁজে পায়। আর এখান থেকেই আমি মনে করি নিজে হেরে গিয়ে যদি অন্যকে জিতিয়ে দেয়া যায়। তার মধ্যে কতটা শান্তি আছে। সেটা আমরা কেউই অনুধাবন করতে পারব না। একমাত্র সেই মানুষটা অনুধাবন করতে পারবে, যে সেই কাজটা করেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য ভালো থাকবেন।
হ্যাঁ! আপনার সাথে আমিও সহমত পোষণ করছি। আসলে এই বিয়ের ক্ষেত্রে অনেক মেয়েরা নিজের বাবা-মায়ের কথা চিন্তা করে। তাদের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য নিজের পছন্দকে বিসর্জন দেয়। আসলে কয়জনই বা পারে নিজের সুখ বিসর্জন দিয়ে অন্যের মুখে হাসি ফোটাতে। তবে যে এই কাজটা করতে পারে সে অন্যরকম একটা শান্তি খুঁজে পায়।
আমার কমেন্টের সুন্দর রিপ্লাই দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
আপনি আমার সাথে সহমত পোষণ করেছেন জানতে পেরে ভালো লাগলো। আসলে বর্তমানে খুব কম কিন্তু যে চায় সে সব সময় চায়। তার জন্য প্রিয় মানুষ এবং তার বাবা-মার যেন কোন কষ্ট না হয়। আমিও সর্বদাই চেষ্টা করি। এক্ষেত্রে যদি আপনি আপনার মায়ের কথা বলেন, তিনিও কিন্তু চায় আপনারা ভালো থাকেন। তার যত কষ্ট হোক না কেন? উনি কিন্তু প্রতিদিন রান্নাটা করে। এখান থেকেই বোঝা যায় তার কষ্টের কথা চিন্তা না করে, আপনাদের কথা কতটুকু চিন্তা করেন।