Incredible India monthly contest of June#1|What do we need to win?.
আমাদের জীবনে আমরা সর্বদাই চেষ্টা করি যে কোন কাজ করার ক্ষেত্রে, অবশ্যই আমাদেরকে জিতে যেতে হবে। সেটা কাউকে হারিয়ে হোক বা যে কোন কৌশল অবলম্বন করে হোক? তবে আমার কাছে মনে হয়, আমরা চেষ্টা করলে নানাভাবেই, নিজেদের এই জেতা অর্জন করে নিতে পারি।
বরাবরের মতো আবারো আমাদের জন্য কমিউনিটির পক্ষ থেকে প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে! আজকে আমি চেষ্টা করব, নিজের মতো করে প্রতিযোগিতার প্রত্যেকটা প্রশ্নের উত্তর আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। এবারের প্রতিযোগিতার বিষয়বস্তু সত্যিই অসাধারণ। যা আমি কখনো কল্পনাও করিনি, সেটাই আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব। চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার আগে। অবশ্যই আমি আমার তিনজন বন্ধুকে এই প্রতিযোগিতায় আমন্ত্রণ জানাবো।
@mdsahin111, @muktaseo, @sayeedasultana
আপনারা এখানে অংশগ্রহণ করুন এবং আপনাদের মূল্যবান মতামত শেয়ার করুন।
1 According to you, what is the definition of a winner? |
---|
শুধুমাত্র কোন প্রতিযোগিতায় কিংবা কারো সাথে কোন লড়াইয়ের মাধ্যমে, যদি আমরা বিজয় অর্জন করি, তার মধ্যে যতটা আনন্দ পাওয়া যায়। তার চাইতে অনেক বেশি আনন্দ পাওয়া যায়। যখন আমরা নিজে বিজয় অর্জন না করে, কারো জন্য হেরে গিয়ে দুই পা পিছিয়ে আসি, এবং সেই মানুষটা যখন বিজয়ী হয়, এবং তার মুখে হাসির ফোটে তার মুখে ওই হাসি কতটা মূল্যবান ,সেটা আমরা একটু হলেও অনুধাবন করতে পারি। তখন তার মুখের দিকে তাকালে বোঝা যায়। তার মত সুখী এই পৃথিবীতে আর কেউই নেই।
তখনকার যে অনুভূতি সেটা হয়তোবা আমি আপনাদেরকে বলে বোঝাতে পারবো না। কিন্তু অন্ততপক্ষে জীবনে একবার হলেও চেষ্টা করবেন। কারো জন্য নিজের বিজয়টা কে বিসর্জন দেয়ার। তার মধ্যে কতটা শান্তি আছে, সেটা আপনি ঠিক তখন উপলব্ধি করতে পারবেন।
আমার কাছে শুধু নিজের জন্য জিতে যাওয়া নয়। অন্ততপক্ষে প্রিয় মানুষের জন্য হলেও একটু পিছিয়ে এসে, তাকে জিতিয়ে দেয়ার মধ্যে যে আনন্দ আছে। সেটা উপভোগ করার চেষ্টা করা উচিত। তাহলে এই জীবনের আসল মানে আমরা ঠিক তখনই উপলব্ধি করতে পারব।
2. To become a winner, which things make the vital part- brain skills or body strength? Justify your answer in each case! |
---|
আমাদের জীবনের বিজয়ী হওয়ার জন্য প্রথমত আমাদেরকে মস্তিষ্কের ব্যবহার করতে হবে। যেকোনো প্রতিযোগিতা কিংবা আমাদের প্রিয় মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য, আমাদের বুদ্ধি খাটিয়ে কাজ করতে হবে।
একটা বিষয়ের উপর আমরা যখন বারবার পরিচর্যা করব। তখন তার ফলাফল বেশ ভালো হবে। কিন্তু আমরা যখন বিজয় লাভ করার চিন্তাভাবনা করব। তখন অবশ্যই তার জন্য আরো বেশি বুদ্ধি খাটিয়ে নিতে হবে, এবং নিজের শরীরের পরিশ্রম দিয়ে, সেই জায়গায় বিজয় লাভ করতে হবে।
কোন দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে, যদি দেখেন আপনার প্রিয় বন্ধু আপনার সাথে অংশগ্রহণ করছে। তাহলে অন্ততপক্ষে আপনি নিজে হেরে গিয়ে তাকে বিজয়ী হওয়ার সুযোগ করে দেন। দেখবেন তার মুখের হাসি দেখার পর। আপনার ভেতর অন্যরকম একটা অনুভব হবে। যেটা আপনি হয়তো বা কাউকে বলে বোঝাতে পারবেন না, বা সে যখন বিজয়ী হবে।
তখন সে আপনাকে জড়িয়ে ধরে যখন তার মনের অনুভূতি প্রকাশ করবে। তখন তার চাইতেও বেশি আপনি অনেক খুশি হবেন। এক্ষেত্রে আমাদেরকে বুদ্ধি এবং নিজেদের শরীর দুইটাকেই কাজে লাগাতে হবে।
3. Describe a few points that can help us to reach our goals. |
---|
জীবন যুদ্ধে জিতে যাওয়ার জন্য, আপনাকে অবশ্যই চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। আপনাকে এমন ভাবে কাজ করতে হবে, যেন আপনার প্রত্যেকটা সময়ে আপনার কাজ আপনার হাতে থাকে। আপনার পরিশ্রম এমন ভাবে করে যেতে হবে। যেন আপনার পরিশ্রমের সুফল হয়, আপনি দিনশেষে তার ফল ভোগ করতে পারেন।
কোন কাজ করতে গিয়ে একবার ব্যর্থ হয়েছেন তাতে কি হয়েছে? আবারও সেই কাজ মনোযোগ দিয়ে করার চেষ্টা করতে হবে, এবং বারবার আপনাকে চিন্তা করতে হবে। আপনি কেন সেই কাজ করতে গিয়ে ব্যর্থ হচ্ছেন? সে জায়গাটা ভালোভাবে বুঝে শুনে সামনে এগিয়ে যেতে হবে।
আমাদের সামনের পথ অনেকটাই অন্ধকার, আর সেই অন্ধকার পথে আমরা কখনোই একা চলতে পারব না! তবে আপনাকে জীবনে সফল হওয়ার জন্য, অবশ্যই একাই চলতে হবে। তাই বলে আপনি আপনার পথ চলা কখনোই বন্ধ করে দেবেন না। সামনের পথ যতই কুয়াশা ঘেরা থাকুক না কেন? সেই পথে আপনাকে একাই দৌড়াতে হবে। তাই পরিশ্রম, নিজের সততা, আত্মবিশ্বাস সবকিছু একসাথে নিয়ে আপনাকে চলতে হবে।
অনুসরণ যদি কখনো করতে হয়। তাহলে ওই মানুষগুলোকেই করতে হবে। যারা আপনাকে এবং আপনার পরিবারকে ভালোবেসে, আপনাকে সুদূর পথের দিশারী দিতে সাহায্য করে।
জীবনে ওই মানুষ গুলোর কাছ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়ে আস। যারা সব সময় আপনাকে টেনে নিচে নামানোর চেষ্টা করে। যারা চেষ্টা করে আপনি আর যাই হোক কখনো সফলতা অর্জন করতে পারবেন না। তাদের কথা শোনা থেকে বিরত থাকুন।
জীবনযুদ্ধে জয়ী হওয়ার জন্য আপনাকে সংগ্রামী হতে হবে। পরিশ্রমী হতে হবে। হতে হবে অনেক ধৈর্যের অধিকারী। ধৈর্য ছাড়া যেমন সামনে এগিয়ে যেতে পারবেন না। ঠিক তেমনি সামনে থাকা মানুষটা আপনাকে কি বলছে। সেটা আপনি সহ্য করতে পারবেন না। তাই ধৈর্য সবচাইতে মূল্যবান একটি সম্পদ।
4. Which things should we follow and should avoid to win in the race of our lifestyle? Describe. |
---|
জীবনযুদ্ধে দৌড়ে জয়ী হওয়া যায় না। তার জন্য অবশ্যই পরিশ্রম এবং বুদ্ধি নিজের সততা আত্মবিশ্বাস সবকিছুর প্রয়োজন। আমরা চাইলেই কখনো আমাদের জীবনটাকে খুব সহজে পরিবর্তন করতে পারবো না। জীবনে পরিবর্তন এমনি এমনি আসে না। তার জন্য পরিশ্রম করতে হয়।
সময়ের সাথে যেমন নিজের মধ্যে পরিবর্তন নিয়ে আসতে হবে। ঠিক তেমনি সময়ের সাথে সময়ের কাজগুলোকে সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে হবে। তা না হলে আমরা জীবনের এই যুদ্ধটা কে কখনো শেষ করতে পারবো না। এবং দৌড়ে গিয়ে নিজের জীবনের সফলতা নিয়ে আসতে পারব না।
যদি দৌড়ে গিয়ে বিজয়ী হওয়া যেত। তাহলে খরগোশ আর কচ্ছপের যে প্রতিযোগিতা হয়েছিল। সেখানে খরগোশ বিজয়ী হয়ে যেত। আমাদেরকে খরগোশের মত নয়! কচ্ছপের মত চলতে হবে! তবে অনেকটা সাবধানতা অবলম্বন করে! আমরা যদি কিছুক্ষণ পথ চলার পর হঠাৎ করে ঘুমিয়ে পড়ি। তাহলে সেই পথ কখনোই শেষ হবে না। আমাদেরকে কচ্ছপের মতো ধীরে ধীরে এগিয়ে গিয়ে নিজের লক্ষ্য যেখানে আছে, সেখানে পৌঁছাতে হবে। তাহলে জীবন যুদ্ধে আমরা দৌড়ে গিয়ে আমাদের লক্ষ্য অর্জন করতে পারব।
আমি হয়তোবা জানি না প্রত্যেকটা প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে দিতে পেরেছে কিনা? তবে নিজের জায়গা থেকে দেয়ার চেষ্টা করেছি! সবার সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি! আল্লাহ হাফেজ।
আপনি যে এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন এবং এর এত সুন্দর একটি বর্ণনা আমাদের মাঝে উপস্থিত করেছেন আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আপনি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে, সুন্দর করে প্রশ্নের উত্তরগুলো দেওয়ার জন্য। অবশ্যই আমি চেষ্টা করব এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য।
আমি শুধুমাত্র চেষ্টা করেছি নিজের মত করে প্রত্যেকটা প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জন্য। আমার প্রত্যেকটা প্রশ্নের উত্তর আপনার ভালো লেগেছে জানতে পেরে ভালো লাগলো। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য। আশা করি আপনিও প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করবেন।
কন্টেস্টে অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার প্রথম প্রশ্নে তুলে ধরেছেন, সেই কথাটি হলো সেক্রিফাইস। আসলে জীবনে চলার পথে কিছু কিছু সময়ে অন্য কারো ভালোর জন্য নিজেকে পিছপা হতে হয়। সত্যিই অন্য কারো সুখ দেখতেও ভালো লাগে। এজন্য কিছু কিছু সময় নিজের সুখ বিসর্জন দিয়ে অন্য কারো হাসি মুখ দেখা উচিত।
সত্যি আপনার কনটেস্টের প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর খুব সুন্দর ছিল।
আপনার জন্য সব সময় শুভকামনা রইল। ভালো থাকবেন।
নিজের সুখ বিসর্জন দিয়ে অন্যের মুখে হাসি ফোঁটা সহজ বিষয় নয়। কিন্তু যে হাসি ফোটাতে পারে। তার চাইতে সুখী হতে আর কেউ পারে না। এই ক্ষেত্রে আমি যদি বলি, তাহলে মেয়েদের ক্ষেত্রে অনেক বেশি কার্যকর। কেননা তারা বাবা মায়ের মুখের দিকে তাকিয়ে নিজের পছন্দকে ছেড়ে। তাদের পছন্দ অনুযায়ী বিয়ে করে। বিয়ের পর পরিবারের প্রত্যেকটা সদস্যের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য, নিজের ঘুম হারাম করে দেয়। আর পরিবারের মুখে যখন হাসি ফোটে ওঠে।
ওখানেই নিজের সুখ খুঁজে পায়। আর এখান থেকেই আমি মনে করি নিজে হেরে গিয়ে যদি অন্যকে জিতিয়ে দেয়া যায়। তার মধ্যে কতটা শান্তি আছে। সেটা আমরা কেউই অনুধাবন করতে পারব না। একমাত্র সেই মানুষটা অনুধাবন করতে পারবে, যে সেই কাজটা করেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য ভালো থাকবেন।
হ্যাঁ! আপনার সাথে আমিও সহমত পোষণ করছি। আসলে এই বিয়ের ক্ষেত্রে অনেক মেয়েরা নিজের বাবা-মায়ের কথা চিন্তা করে। তাদের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য নিজের পছন্দকে বিসর্জন দেয়। আসলে কয়জনই বা পারে নিজের সুখ বিসর্জন দিয়ে অন্যের মুখে হাসি ফোটাতে। তবে যে এই কাজটা করতে পারে সে অন্যরকম একটা শান্তি খুঁজে পায়।
আমার কমেন্টের সুন্দর রিপ্লাই দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
আপনি আমার সাথে সহমত পোষণ করেছেন জানতে পেরে ভালো লাগলো। আসলে বর্তমানে খুব কম কিন্তু যে চায় সে সব সময় চায়। তার জন্য প্রিয় মানুষ এবং তার বাবা-মার যেন কোন কষ্ট না হয়। আমিও সর্বদাই চেষ্টা করি। এক্ষেত্রে যদি আপনি আপনার মায়ের কথা বলেন, তিনিও কিন্তু চায় আপনারা ভালো থাকেন। তার যত কষ্ট হোক না কেন? উনি কিন্তু প্রতিদিন রান্নাটা করে। এখান থেকেই বোঝা যায় তার কষ্টের কথা চিন্তা না করে, আপনাদের কথা কতটুকু চিন্তা করেন।
কখনো কখনো প্রিয়জনকে জিতিয়ে দেয়াই যায়। আর এতে মনের মাঝে অদ্ভুত একটা শান্তি পাওয়া যায় এটাও ঠিক, তবে এটা সবসময় করাটা ঠিক হবে না। কারন এতে করে সেই প্রিয়জনের অভ্যাস নস্ট ও সে পরিশ্রম করতে চাইবে না।বাকি উত্তরগুলোর সাথে আমিও মোটামুটি একমত।
আপনি এই প্রতিযোগিতার প্রতিটি প্রশ্নের উত্তরই
খুব সুন্দর ভাবে দিয়েছেন। প্রতিযোগিতায় আপনার সফলতা কামনা করছি।
প্রিয়জনের মুখে হাসি দেখার মধ্যে কত পরিমানে প্রশান্তি আছে। সেটা তারাই বুঝতে পারে, যারা চেষ্টা করে তাদের প্রিয়জন মন খুলে হাসুক। আসলে জীবনযুদ্ধে মানুষ অনেক চেষ্টাই করে জিতে যাওয়ার জন্য, হাজারো প্রন্থা অবলম্বন করে। কিন্তু আমার কাছে মনে হয় মাঝে মাঝে কিছু ক্ষেত্রে, নিজের পিছিয়ে এসে অন্য কাউকে জিতিয়ে দেয়ার মধ্যেও আনন্দ রয়েছে। ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকবেন।
অসাধারণ কথা বলেছি।প্রথম তো সবাই হতে পারে কিন্তু সেরার সেরা হওয়াটা কিন্তু সেরা সেরাটা হওয়া খুবই কঠিন । প্রকৃত বিজয়ী তো সেই হয় যার বিজয়ে তার আশেপাশে সবাই খুশি হয় ।
এই আকর্ষণীয় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করার জন্য আমাকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্যও আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।আমিও চেষ্টা করব দ্রুত এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার । আপনার জন্য শুভকামনা রইল ।
বুদ্ধি আর পরিশ্রম দিয়ে যদি প্রিয় মানুষের মুখে হাসি ফোটানো যায়। তাহলে কোন টাকা পয়সার প্রয়োজন হয় না। অনেকেই হয়তোবা বলে যে... টাকা পয়সা থাকলে ভালোবাসার অভাব হয় না। কিন্তু আমার কাছে মনে হয়। আমাদের বুদ্ধি আমাদের পরিশ্রম আমাদের প্রিয় মানুষের মুখে হাসির ফোটাতে সক্ষম। হ্যাঁ আমরা যখন আমাদের ফ্যামিলির পরিচালনা করি, তখন আমাদের টাকার প্রয়োজন। কিন্তু দুইজন মানুষ ভালো থাকার ক্ষেত্রে ঢাকার কখনো প্রয়োজন হয় না।
আর তাই প্রিয় মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর মধ্যে কতটা আনন্দ আছে। সেটাই হচ্ছে দেখার বিষয়। বিজয়ী হয়ে যদি আমরা অনেক কিছু অর্জন করতে পারি, তার মধ্যে সবচাইতে অন্যতম অর্জন হবে, প্রিয় মানুষের ভালবাসা জয় করা। আপনি যদি একটু পিছিয়ে গিয়ে তাকে এগিয়ে দিয়ে, তার মুখে হাসি ফোটাতে পারেন, তার ভালোবাসা জয় করতে পারেন। তার চাইতে বড় পাওয়া হয়তোবা আর কিছুই হবে না। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকবেন।
আপনি ইন্ডিকেবল ইন্ডিয়ায় মান্থলি কনটেস্টে জয়েন করেছে এবং প্রতিটি প্রশ্নের খুবই চমৎকার উত্তর করেছেন।। আসলে জীবনে এমন কিছু মুহূর্ত আসে তখন নিজের অনেক কিছু বিসর্জন দিয়ে অন্যকে খুশি করতে হয়।। আমি এই কনটেস্ট এখনো অংশগ্রহণ করিনি খুব শিগ্রই অংশগ্রহণ করব।।
অবশ্যই খুব তাড়াতাড়ি অংশগ্রহণ করুন। আর জীবনের এই মুহূর্তগুলোকে কাজে লাগান, যে মুহূর্তগুলোতে অন্যকে খুশি করার জন্য নিজের খুশি বিসর্জন দিতে হয়। তার মধ্যে কতটা আনন্দ আছে সেটা উপভোগ করুন, দেখবেন জীবন একেবারেই সুন্দর। অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য ভালো থাকবেন।
এরকম অনেকটাই হয়েছে আপু নিজের খুশি বিসর্জন দিয়ে অন্যকে খুশি করা।। আমি অনেক মানুষকে দেখেছি তারা এটা করতে চায়না সবসময় নিজের খুশিটাকে বেশি প্রাধান্য দেয়।।
নিজের খুশিতে প্রাধান্য দিয়ে কখনো ভালো থাকা যায় না। আমার কাছে মনে হয় পরিবারের প্রত্যেকটা সদস্য দেখার হাসিখুশি থাকে। ওই পরিবারে আনন্দে থাকে অন্যরকম। আর নিজের ভালবাসার মানুষের মতো হাসি ফোটানো যায়। তার চাইতে বড় সুখ হয়তোবা এই পৃথিবীতে আর নেই। আপনি ঠিক বলেছেন বা বর্তমান সময়ের মানুষ শুধুমাত্র নিজের ভালোটা দেখে, অন্যের ভালো দেখলে তাদের শরীর জ্বালাতন করা শুরু করে। এটা করা মোটেও ঠিক না।
একদম সঠিক বলেছেন নিজের খুশিকে প্রাধান্য দিয়ে কখনো ভালো থাকা যায় না।। পরিবারের সবাইকে মিলেই খুশি থাকার মধ্যে সবচাইতে বড় আনন্দ পাওয়া যায়।। যদি একজন খুশি থাকি আর বাকি জল ও সুখে থাকে তাহলে সে একজনের খুশির কোন মূল্য নেই।।