আপনার লেখা পড়ে মনটাই ভালো হয়ে গেল! মন্দিরে প্রবেশ করতে না পারার মন খারাপ মুহূর্তটি যেভাবে পরিবার ও প্রিয়জনদের সাথে সময় কাটিয়ে আনন্দে রূপান্তর করেছেন, তা সত্যিই প্রশংসনীয়। ক্যাফের বাঁশের কাঠামো, হালকা ডিম লাইটের পরিবেশ, আর পরিবারের আন্তরিক মুহূর্তগুলো এক অনন্য অভিজ্ঞতা এনে দিল। জেঠিনকে দেওয়া উপহার আর তার প্রতিক্রিয়ার বর্ণনা যেন চোখের সামনে ফুটে উঠল! আশা করছি, শিবনিবাসে আপনার পরবর্তী দিনের অভিজ্ঞতাও চমৎকার হয়েছে। শুভকামনা রইল!