You are viewing a single comment's thread from:
RE: ইচ্ছাপূরণের গল্প- গঙ্গাসাগর দর্শন(প্রথম পর্ব)
আপনার লেখা পড়ে সত্যি মনটা ছুঁয়ে গেল আপু। পারিবারিক বন্ধন, আত্মত্যাগ এবং হাসিমুখের ছোট ছোট আনন্দগুলো কতটা মূল্যবান, সেটা আপনি অত্যন্ত সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। শাশুড়ি মায়ের জন্য আপনার যত্নশীল মনোভাব সত্যিই প্রশংসনীয়।
বড়দের মুখে হাসি ফোটানোই হয়তো আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় পাওয়া। এমন সুন্দর অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সবসময় এরকম হাসি খুশি থাকবেন। সবাইকে নিয়ে ভালো থাকবেন এই কামনাই করি।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্টটি মন দিয়ে পড়ার জন্য এবং বিষয়বস্তুটা এত সুন্দর ভাবে উপলব্ধি করার জন্য।আজকালকার দিনে যখন ছোট ছোট বাচ্চাদের কথা শুনি, বড়দের প্রতি তাদের অভিব্যক্তি দেখি বড্ড অবাক লাগে।
আধুনিক সময়ে নিজেদেরকে কখনো কখনো বড্ড পুরোনো দিনের মনে হয়।কিন্তু যখন আজকালকার দিনের বাচ্চাদের বড়দের প্রতি অসম্মানজনক কথা বলতে দেখি,তখন মনে হয় আমরা সেকেলে হয়েই ভালো আছি। অন্ততপক্ষে জীবনের আসল শিক্ষা টুকু আজও আমাদের মধ্যে থেকে হারিয়ে যায়নি।
ভালো-মন্দ মিলিয়ে জীবন জানেন। সব সময় ভালো সম্পর্ক জীবনে থাকবে এমন হয় না। সম্পর্কের মধ্যে ওঠাপড়া সব সময় থাকে। কিন্তু সকলেই যদি চেষ্টা করি সম্পর্ককে আগলে রাখার, তাহলে সম্পর্কগুলো খুব বেশি খারাপ হয় না।
শাশুড়ি মা সচরাচর ছবি তুলতে একদম পছন্দ করেন না। তবে এইবারের ছবিগুলো দেখে আমার নিজেরও বেশ ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আবারো একবার আমাদের পরিবারের সকলের ভালো থাকা কামনা করার জন্য। আপনারাও সকলে ভালো থাকুন।