জীবনের নালিশ নিয়ে, এত সুন্দর করে ছন্দ মিলিয়ে কবিতা তৈরি করেছেন। যা মনমুগ্ধকর ও অতুলনীয়, মানুষ যদি সঠিক সময়ে! সঠিক কাজটা না করতে পারে সময়ের সাথে। তাহলে মানুষ অনেক পিছিয়ে পরে, হয়তো তার জীবনের অংক মিলেনা , এবং পরে মানুষ ভাগ্যের উপরে দোষ দেয়। হ্যাঁ আমরা বেশিরভাগ মানুষই, অন্যকে নিয়ে সমালোচনা করি। বা প্রতিহিংসা করি! কখনো নিজের দিকে ফিরে তাকাই না, যে আমি কে! আমি আপনার কথার সাথে একমত পোষণ করি, নিজের প্রতি নালিশ না করে, অন্যের সমালোচনা না করে। নিজেকে কিভাবে উন্নত করা যায় , কিভাবে সময় কে, সঠিক ব্যয় করা যায়। কিভাবে মানুষের মতন মানুষ হওয়া যায়। আমাদের সবার এই দিগে নজর রাখা উচিত। আপনার পোস্টটি পড়ে জীবনের প্রতি অনেকটাই নালিশ কমে গেল।
আপনি আজকে একটা ভিন্ন রকমের বিষয়বস্তু নিয়ে পোস্ট করেছেন। পড়ে অনেক ভালো লাগলো, ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আপনার জন্য সব সময় শুভকামনা রইলো।
প্রথমেই ধন্যবাদ আপনার অভিমত প্রকাশের জন্য।
আপনার উপস্থিতি সহ আপনার মন্তব্য সবসময় আমার নজর কাড়ে।
মূল বিষয় হলো অন্যের সাথে নিজের তুলনার পরিবর্তে, অন্যের সমালোচনার বদলে যদি কাজগুলো নিজেকে উন্নতির জন্য ব্যবহার করা যায়, মানে নিজের মধ্যে কি কি ভুল আছে, কিভাবে নিজেকে আরো উন্নত করা সম্ভব সেটাকে বলে সৃজনশীলতা।
আর ইতিহাস সাক্ষী যারা এই কাজটি যারাই করেছে তারা জীবনে দেরিতে হলেও সমাজে নিজেদের নজির রেখে গেছেন সৃষ্টির হাত ধরে।
এখানেই একজন মানুষ ব্যতিক্রমী হয়ে ওঠেন অনেকের থেকে।
নিজের বিফলতা নিয়ে হতাশ হয়ে পড়েন বেশিরভাগ মানুষ অথচ দেখুন থমাস আলভা এডিসন দশ হাজারবার বিফল হয়েও হাল ছাড়েননি তাই আজকে ঘরে ঘরে ইলেকট্রিক বাতি জ্বলছে।
তার দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে তিনি বলেছিলেন, আমি শিখেছি, নয় হাজার নিরান্নই বার এর পদ্ধতি বাল্ব তৈরির সঠিক পদ্ধতি নয়।
বিফলতা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে, এগিয়ে যাওয়ার নাম জীবন।
আপনাকে ধন্যবাদ দিদি, এত সুন্দর একটি উত্তর দেওয়ার জন্য।
Thank you 😊