কিছুটা সুন্দর সময় কাটানোর মুহূর্ত।
হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই আশা করি সবাই ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন। আজ আপনাদের মাঝে কোনো একটি সময় আনন্দের কোনো মুহূর্ত আপনাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য চলে এসেছি। কোনো একটি সময় বলতে আসলে এই ছবি গুলো আমি ধারণ করেছিলাম কবে আমার সঠিক মনে নেই। কিন্তু সেই দিনের আনন্দের কথা আমার মনে আছে দিনের কথা মনে না থাকলেও।
বাইসাইকেল বাংলাদেশে থাকতে অনেক চালিয়েছি। এবং আমি আগে যেখানে ছিলাম সেখানে আমাদের একটি সাইকেল ছিলো ।কিন্তু এখানে এসে সেই সাইকেলটি একটি জায়গায় রেখেছিলাম। কিন্তু চালিয়ে কোথাও ঘুরতে যাবো তেমন কোন সুযোগ আর হয়নি। কিন্তু সেই দিন হঠাৎ করে দেখতে পেলাম আমাদের সেই সাইকেলটি অন্য একটি ভাই নিয়ে এসেছে।
ভাই বলতে পারেন আবার বন্ধু বলতে পারেন কারণ এক সাথে আমরা কাজ করি। এবং এক সাথে কাজ করতে করতে এখন বর্তমানে তাদের সাথে আমার অনেক ভালো সম্পর্ক। যাই হোক সে সাইকেলটি নিয়ে আসার পরে দেখে আমি অনেক খুশি হলাম। কারণ অনেক দিন পরে সাইকেল দেখে মনে হলো একটু চালিয়ে ঘুরবো। এবং সাইকেল চালাতে সত্য কথা বলতে আমার অনেক ভালো লাগে।
আমি বাড়ি থাকতে বাজারে কখনো হেঁটে যেতাম না। আমার একটি সাইকেল ছিলো আমি সেই সাইকেলটি চালিয়ে সব সময় বাজারে চলাফেরা করতাম। একটা সময় যেনো হেঁটে বাজারে যেতে খুব বেশি ভালো লাগতো না। সাইকেল বাসায় না থাকলে আব্বু যদি কোনদিন নিয়ে যেতো তাহলে বাজারে যেতে ইচ্ছা করত না। কিন্তু বাজারে যাওয়া অভ্যাস ছিলো যার জন্য বাড়ি বসে আবার থাকতে পারতাম না।
সকালে মাঝে মাঝে হাঁটাহাঁটি করতাম মাঠের দিকে মাঠে হাঁটাহাঁটি করতে আমার খুবই ভালো লাগতো। কিন্তু কেনো জানি বাজারে পায়ে হেঁটে যেতে ভালো লাগতো না। মাঠের পথ অনেক দূরে কিন্তু বাজারের পথ অনেক কাছে ছিলো। যাইহোক সাইকেল চালানোর আনন্দ যারা সাইকেল চালায় তারাই অনুভব করতে পারে। এবং বিদেশে সাইকেল চালাতে পারলে এমনি ভালো লাগা কাজ করে। কারণ বাংলাদেশের যে কাজ গুলো করতাম সেই কাজ গুলো যখন বিদেশে আমরা করতে পারি তখন আনন্দিত অনুভব করি অনেক।
সেই ভাই টিকে বললাম সাইকেলটা আমার কাছে দাও সে এক কথায় আমার কাছে দিয়ে দিয়েছিল। এবং তাকে বললাম আমাকে কয়েক টি ছবি ধারণ করে দিও। বলার সাথে সাথে আমার কয়েকটি ছবি ধারণ করে দিয়েছিল এবং তার সাথে একটি সেলফি ও ধারণ করেছিলাম।
আসলে আমাদের জীবনে এই ছোট ছোট মুহূর্ত এবং ছোট ছোট আনন্দর বিষয় অনেক বড় আনন্দ নিয়ে আসে। বিশেষ করে আমার জন্য অনেক বেশি ভালো লাগা কাজ করে এমন ছোট ছোট মুহূর্ত গুলো। আমাদের জীবনে এই ছোট ছোট মুহূর্ত গুলো কিন্তু স্মৃতি হয়ে থাকে। কারণ বাংলাদেশে গিয়ে যদি এই ছবিটি আমি কখনো দেখি তখন এই দিনের কথা গুলো আমার মনে পড়বে। যেমনটা আমি বাংলাদেশে সাইকেল চালাতাম বলে এখানে সাইকেল চালিয়েছি বলে সেই কথা গুলো আমার আজ মনে পড়েছে।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
আপনার এই আনন্দের মুহূর্ত তুলে ধরার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনি ঠিকই বলেছেন জীবনের কিছু ছোট ছোট মুহূর্তগুলোই আমাদের কাছে অনেক বেশি আনন্দের বিষয় হয়ে ওঠে। আপনার সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।ভালো থাকবেন।
আসলে আমাদের জীবনে এই ছোট ছোট মুহূর্ত গুলো খুবই সুন্দর হয়ে ওঠে এবং আনন্দের বিষয় হয়ে ওঠে। এবং আমি এই ছোট ছোট মুহূর্ত গুলো অনেক উপভোগ করি এবং আনন্দিত হয়ে উঠি। ধন্যবাদ আপনাকে খুবই সুন্দর মন্তব্য শেয়ার করার জন্য শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আসলে আপনি যে সাইকেল চালাতে ভালবাসেন সেটা আপনার এই সাইকেল এ চড়ে বসার দেখেই বোঝা যাচ্ছে, আর আপনি যে বলেছেন আপনি সাইকেল ছাড়া কখনো বাজারে যেতেন না আসলে এটা অনেক মানুষই করে কারণ যেটা সব সময় নিয়ে যাওয়া আসা করা হয় সে জিনিসটা যদি না থাকে সেদিন কি আর বাজারে যাওয়ার ইচ্ছাটাই হারিয়ে যায়।
যাইহোক আপনার বন্ধুর সাথে কাটানো মুহূর্তটা আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন এটা অনেক সুন্দর ছিল আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আসলে সাইকেল চালাতে আমি সব সময় বেশি পছন্দ করি। এবং সাইকেলে চলাফেরা করতে ভালো লাগে এবং সাইকেলে বাজারে চলাফেরা করতে করতে অভ্যাস হয়ে গিয়েছিল। তাই হয়তোবা সাইকেল বাড়ি না থাকলে আর বাজারে যেতে ভালো লাগতো না।
ধন্যবাদ আপনাকে খুব সুন্দর মন্তব্য শেয়ার করার জন্য শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
গ্রামগঞ্জে প্রতিটি বাসায় এই বাইসাইকেল রয়েছে।। সকাল সকাল বাই সকাল চালালে শরীরের অনেক রকম উপকার হয়।। আপনি মালয়েশিয়ায় যাওয়ার পরও সাইকেল চালিয়েছে না জায়গার পরিবর্তনের জন্য এখন আর চালানোর সুযোগ হয় না।।