অপ্রীতিকর!

in Incredible India5 days ago
1000047565.png

অপ্রীতিকর! (unpleasant!)

এলোমেলো শব্দগুচ্ছ দিচ্ছে মনে উঁকি;
চুপ থাকলে সবই ভালো
মুখ খুললেই ঝুঁকি!

মেকি আচরণ, মেকি হাসি;
পড়ে আছে কেবল ছদ্মবেশী!

ভিন্ন আচরণ পাশে দাঁড়ালে;
উল্টোপুরান, যেই যাই আড়ালে।

সৃজনশীলতার নেইকো খোঁজ;
তেলের দাম বাড়ছে রোজ!

চলছে মনে দ্বন্দ্ব কেবল,
ভাবছি বসে আবোল তাবোল!

বড্ডো বেমানান মোর উপস্থিতি
সুবিধাবাদীদের মাঝে;
এক্ মুহূর্তেই মুখ ফিরিয়ে দেয়,
না আসলে কোনো কাজে!

ব্যবহারের বস্তু দাঁড়িপাল্লায় মাপ;
বাজার দর বৃদ্ধি হলে বাঁচোয়া,
নইলে বেজায় অনুতাপ!

পরিশ্রম মূল্যহীন, অর্থের দাম বেশি;
তেলের কদর সর্বত্রই,
দেশ হোক বা বিদেশি!



1000046430.jpg

ভাবনা আমাদের নিত্য সঙ্গী!

যাদের ঐশ্বর্যের মাঝে অবস্থান, তাদের এক রকমের ভাবনা!
আবার, যে মানুষগুলো দিন এনে, দিন খেটে খায়, তাদের জীবনধারা ভিন্ন, কাজেই ভাবনার বিষয় ভিন্ন।

তবে, এই দুপ্রকারের মাঝেও এক প্রকার মানুষরূপী সুবিধাবাদী দেখা পাওয়া যায়, যারা অনুভূতি, সম্পর্ক তথা ভালোবাসাকে নিজের উন্নতির মই হিসেবে ব্যবহার করে থাকে।

এই ধরনের মানুষের আধিক্য অধিক এবং এরা এতটাই বিচক্ষণ যে, তারা তাবড় তাবড় অভিনেতাদের হার মানাতে সক্ষম!

1000046428.jpg

পিছনে যাদের নিয়ে সমালোচনা, সামনে আসলে ভাবটি এমন তাদের মতো আন্তরিক মানুষ দ্বিতীয়টি নেই।

এক কথায় এগুলোকে বলা হয় ভণিতা! কখনও কখনও ভাবী, বেশিরভাগ মানুষ সুযোগ আর সুবিধাকে দুটো পাল্লায় রেখে দেখে, কোনদিকে গেলে নিজের ভাড়ার তাড়াতাড়ি ভরবে সেদিক থাকায় অভ্যস্ত।
সময়ের সাথে সাথে স্থান পরিবর্তিত হয়, যদি সুবিধার পাল্লা হালকা হতে থাকে।

1000046429.jpg

যদিও এখন খারাপ লাগা গুলোকে অনেকখানি এড়িয়ে চলি বিশ্বাস করে কাজের জায়গায়।
কারণ, এটা বুঝে গেছি দিনশেষে এখানে স্বার্থের সম্পর্ক নিয়ে সকলে আসে।

তাই, মস্তিষ্কের প্রয়োগ এখানে সমীচীন। খুব সহজে যারা মানুষকে তেল দিয়ে উপরে ওঠে তাদের দ্বিচারতার বহু নিদর্শন সময়ের সাথে সামনে এসেছে।

আমি বরাবর সহজ কথা সোজাসুজি বলে অপ্রিয় হয়তো বহু মানুষের কাছে হয়েছি, তবে সৃষ্টিকর্তার কাছে স্বচ্ছ থাকায় আমি বেশি বিশ্বাসী।

জীবনে জানবেন আর কারোর চোখে ছোটো হলে দোষের নেই, কারণ তারা আপনার সাথে পৃথিবীতে আসে নি, আর যাবেও না;
তবে আমাদের প্রয়াস করা উচিত নিজের চোখে যাতে ছোট না হয়ে যাই।

অনেক প্রশ্ন বিগত বছর থেকে শুরু করে এই পর্যন্ত নিজের মনে উঁকি দিয়েছে, অনেকের ব্যবহার, সিদ্ধান্ত অনৈতিক তথা একপেশে মনে হয়েছে, তবে সেই বিচার আমি বরাবরের মতো এক জনের হাতে তুলে দিয়েছি।

কারণ, তার আদালতে সকলের বিচার সমান।
আজকে, নিজের এলোমেলো ভাবনার বহিঃপ্রকাশ করেছি কিছু শব্দের মাধ্যমে।

1000046439.jpg

জীবনে পরিশ্রমের সাথে আপোষ করিনি, ভবিষ্যতেও করব না, কারণ এটাই আমার সত্বাকে বাঁচিয়ে রেখেছে, সাথে আমার শিক্ষাকে।

একসাথে অনেকের সাথে কাজ করার সুবাদে দেখেছি, কি ভীষণ রকমের দৈত্য চরিত্র সামনে এবং পিছনে বয়ে চলেছে এক শ্রেণীর মানুষ।

সময়ের হাত ধরে সেটা সামনেও চলে এসেছে, কাজেই সাদা কালো স্বভাবের আমি এভাবেই জীবনের বাকি পথ অতিক্রম করতে ইচ্ছুক, তাতে হয়তো অনেক মানুষের কাছে অপ্রিয় হতে হবে, তবে নিজের বিবেকের কাছে নয়।

এটা আর কিছু না হোক আত্মতুষ্টি বয়ে আনে দিনশেষে।

Sort:  
 5 days ago 

এলোমেলো শব্দগুচ্ছ দিচ্ছে মনে উঁকি;
চুপ থাকলে সবই ভালো
মুখ খুললেই ঝুঁকি!

আপনার এই সামান্য কয়েকটা লাইন যেন বর্তমান সমাজের প্রতিচ্ছবি ও অন্যায়ের প্রতিবাদ সরূপ। চুপ থাকলে সবার কাছেই ভালো আর উচিত কথা বললে কারো স্বার্থে ব্যাঘাত ঘটলে তার কাছে ঘোর অপরাধী।

উচিত - অনুচিত, ভালো - মন্দের জ্ঞান তো সবার জন্য সমান তবে অন্যায়ের বিরোধিতা করলে সেটা কারো কাছে প্রতিবাদী আবার কাছে অপরাধী! সকলে আসলে সকলের স্বার্থ অনুযায়ী অন্যের কাজের বিচার করে।

নিজের পরিস্থিতি কারনে হয়ত ব্যক্তি বিশেষে ভাবনায় ভিন্নতা থাকে তবে সকলেই নিজের বিবেকের কাছে স্বচ্ছ থাকা উচিত।

এমন কিছু মানুষ আমাদের আশেপাশে রয়েছে, যাদের চেহারা আর মুখের কথা শুনে আমরা হয়ত খুব সহজেই বিশ্বাস করি তবে একবারও ভেবে দেখিনা যে সেই মানুষটার অন্য কোনো মতলব আছে কিনা। সামনে একরকম আর পিছনে ভিন্ন এমন মানুষের সংখ্যা কম নয়!

সকলের চোখে নিজের আত্মপ্রকাশ করতেও হয়ত তাদের দ্বিধা হয় এজন্য মনের ভাবনা আর বাস্তবে কাজের ধরনে অনেক পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়। এমন মানুষদের আমি পছন্দ করি না।

যার নিজের প্রতি বিশ্বাস ও নিজের বিবেকের কাছে স্বচ্ছ থাকে সে কখনও কারো পিঠ পিছে সমালোচনা করে না! আপনাকে অনেক ধন্যবাদ শিক্ষনীয় লেখা শেয়ার করার জন্য। ভালো থাকবেন। 🙏

 4 days ago 

@tanay123 সবচাইতে সস্তা পণ্য হল মানুষ, আর সহজলভ্য হয়ে গেছে বিশ্বাসঘাতকতা!
তাই অতি সহজে কিছু মিষ্টি কথায় চিড়ে ভিজিয়ে নিজের আখের গুছিয়ে কেটে পরে অধিক সংখ্যক মানুষ।

তবে, বিরক্তিকর হয় যখন কিছু চোখ থাকতেও অন্ধ মানুষের সংস্পর্শে আসি, দেখি একাধিক বার একই শিক্ষা পাবার পরেও কিভাবে কিছু মানুষকে মাথায় তুলে নেচে বেড়াচ্ছে।

আমার নিজের অভিজ্ঞতাও এই বিষয়ে তিক্ত! আর তাই কাজের জায়গাটাকে আন্তরিকতা নয়, কাজের দক্ষতার নিরিখে দেখা উচিত।

ভালো সাজা, আর ভালো মানুষ হতে পারার মধ্যে বিস্তর পার্থক্য।

হয়তো, কিছু পাচ্ছে তাই কিছু মানুষের দেখা এখনও পাওয়া যাচ্ছে, যদি সেটার সম্ভাবনা না থাকত তখন সব কর্পূরের মতো উবে যেত।

 5 days ago (edited)

আজকে আপনার পোস্টের হেডলাইন ছিল অপ্রীতিকর ! আমি হেডলাইনটি পড়ে একটু অনুভব করতে পারলাম। যেইটা আপনি চান না, সেটাই আপনার সাথে বারবার ঘটে। এই পৃথিবীর বুকে মানুষ চেনা বড়ই কঠিন, মানুষ অনেক বহুরূপী, এই স্বার্থপর মানুষ গুলো যখন আমাদের পাশেই থাকে। হয়তো আমরা বুঝতেই পারি না, কিছু সময়ের জন্য, একটু দেরিতে হয়ে যায়। যখন তাঁদের স্বার্থ ফুরিয়ে যায় তখন পাশ কেটে চলে যায়। তখনই তাদের সঠিক ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ পায়।

আমি যতটুকু জানি, আমাদের সৃষ্টিকর্তা এই পৃথিবীর বুকে আঠারো হাজার মাখলুক সৃষ্টি করেছে। তার মধ্যে প্রধান হলো; মানব জাতি, সৃষ্টিকর্তা আমাদেরকে অনেক ভালোবেসে, এই পৃথিবীতে পাঠিয়েছে। এই ১৮ হাজার মাখলুকের মধ্যে শুধু মানবজাতি সৃষ্টিকর্তার সঠিক সময় কৃতজ্ঞ করে না। অপরদিকে পৃথিবীর সকল মাখলুক সৃষ্টিকর্তার কৃতজ্ঞ প্রকাশ করে প্রতিদিন। একটি উদাহরণস্বর!

পাখি সকালবেলা খালি পেটে ঘর থেকে বের হয়, সৃষ্টিকর্তার উপরে ভরসা করে। সন্ধ্যার সময় বাসায় ফিরে পেট ভরে। আর মানবজাতি শুধু বিপদে পড়লেই সৃষ্টিকর্তার কাছে ক্ষমা চায় ইবাদত করে, এই ছোট্ট উদাহরণ থেকেই আমরা বুঝতে পারি। যে আমাদেরকে সৃষ্টি করেছে তার সাথেই আমরা মাঝে-মাঝে বেইমানি করে থাকি। আবার এইটা সকল মানুষের ক্ষেত্রে এক হয় না। কেননা, পৃথিবীর বুকে যদি ভালো মানুষ না থাকতো। তাহলে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যেত অনেক আগে।

আমার কাছে মনে হয়, এই জন্যই জ্ঞানী লোকেরা বলে থাকে। শিক্ষার কোন বয়স নাই, শিক্ষা সবার কাছ থেকে নেওয়া যায়! খারাপ হোক, আর ভালো হোক। আমাদের আশেপাশে এরকম হাজারো অকৃতজ্ঞ ও স্বার্থবাদী মানুষ থাকবে সব সময়, এই জন্য সব সময় আমাদের চোখ কান খোলা রাখতে হবে। আর এই রকম মানুষের কাছ থেকে দূরে থাকাটাই উত্তম।

আপনার পোস্টের মাধ্যমে আজকে আপনি প্রতিবাদ করলেন, যা আপনার কবিতা বা পোস্ট পড়ে অনেক কিছুই উপলব্ধি করা যায়।

বড্ডো বেমানান মোর উপস্থিতি
সুবিধাবাদীদের মাঝে;
এক্ মুহূর্তেই মুখ ফিরিয়ে দেয়,
না আসলে কোনো কাজে!

আপনার উপরের, এই কথাটুকু সাথে আমি একমত পোষণ করি, কেননা সবিধাবাদীরা সব সময় স্বার্থ খোঁজে! স্বার্থ ফুরিয়ে গেলে তারা কোন কাজেই আসে না। এত সুন্দর একটি শিক্ষানীয়, প্রতিবাদী, সংলাপ, আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। তার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আপনার জন্য সব সময় দোয়া রইল দিদি।

 4 days ago 

@mdsuhagmia, মানুষ এই পৃথিবীর বুকে বুদ্ধিজীবীর তকমা পেয়েছে বটে, তবে সবচাইতে স্বার্থপর জীবের অন্যতম কিন্তু এই মানবজাতি।

যেখানে আত্মস্বার্থ নেই ভুলেও সেখানের ছায়া মারাবে না!
আর যদি দেখে তেল দিলে নিজের লাভ তাহলে কার্পণ্য করবে না!

বাড়িতে একটি সারমেয় অনেক বেশি বিশ্বাসযোগ্য মানুষের চাইতে, মানুষের এদের থেকে শেখা উচিত বিশ্বাসের পরিভাষা কি!

প্রয়োজন পড়লে মানুষ পায়ে ধরে, আর সেই প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলে গলা চেপে ধরতে এক মুহুর্ত বিলম্ব করে না!

সৃষ্টিকর্তায় ভয় জানিনা আসলেই এখন কতজন পান! যদি তাই হতো তাহলে এই সকল আচরণের পূর্বে একবার চিনত করতো, কারণ অভিনয় মানুষের সাথে চললেও তাঁর সাথে চলে না!

 4 days ago 

ধন্যবাদ দিদি, এত সুন্দর একটি উত্তর দেওয়ার জন্য।

 3 days ago 

যাদের ঐশ্বর্যের মাঝে অবস্থান, তাদের এক রকমের ভাবনা!
আবার, যে মানুষগুলো দিন এনে, দিন খেটে খায়, তাদের জীবনধারা ভিন্ন, কাজেই ভাবনার বিষয় ভিন্ন।

যারা ধন-সম্পদ টাকা-পয়সা অনেক রয়েছে।তাদের ভাবনা-চিন্তার ধরনটা হচ্ছে অন্যরকম। তারা সর্বদাই চিন্তা করে যতটুকু আছে তার চাইতে যদি একটু বেশি ভালো হতো তাহলে মনে হয় আরো ভালো হতো। আর যারা দিনে এনেই দিন খায় তারা চিন্তা করে, আলহামদুলিল্লাহ যা পেয়েছি এটাতেই সন্তুষ্টি। অতিরিক্ত চাইলে বা অতিরিক্ত খেতে গেলে হয়তো বা উপরে যিনি আছেন তিনি নারাজ হয়ে যাবেন। তাই মানুষ যেমন ভিন্ন মানুষের ভাবনাগুলো একটু অন্যরকম হবে এটাই স্বাভাবিক।

যদিও এখন খারাপ লাগা গুলোকে অনেকখানি এড়িয়ে চলি বিশ্বাস করে কাজের জায়গায়।
কারণ, এটা বুঝে গেছি দিনশেষে এখানে স্বার্থের সম্পর্ক নিয়ে সকলে আসে।

আপনার মত এখন আমারও একই অবস্থা বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে এখন আর কোন কিছুতেই খারাপ লাগে না। সবকিছু মানিয়ে নিতে আর মেনে নিতে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। তবে একটা জিনিস বেশ ভালোভাবেই বুঝতে পেরেছি। যখন আমাদের কাউকে প্রয়োজন হয় তখন এত পরিমানে খোঁজখবর নেয় যেটা বলে বোঝানো সম্ভব না। আর যখন স্বার্থ শেষ হয়ে যায় তখন কেউ খোঁজখবর নেয়া তো দূরের কথা বেঁচে আছি কিনা সেটাও চিন্তা করেনা।

আপনার লেখার প্রতিটা শব্দে বাস্তবতা লুকিয়ে আছে, আসলে আমাদের মন খারাপের কারণগুলো অভিমান গুলো অভিযোগগুলো বর্তমান সময়ে কেউই বুঝতে চায় না। নিজেকে সবকিছু মানিয়ে নিতে হয় আর মেনে নিতে গিয়ে আমাদের চলতে হয়, বাকিটা জীবন ভালো থাকবেন।


1000341978.png

Curated by: @ahsansharif

 2 days ago 

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাকে সাপোর্ট দেয়ার জন্য।

Loading...
Loading...
 4 days ago 

খুব সুন্দর একটা কবিতা লিখেছেন, কবিতা লাইনগুলো অসম্ভব রকম ভালো লেগেছে আমার কাছে। হেডলাইনে কবিতার নাম দেখেই খানিকটা আন্দাজ করা যাচ্ছে একটা মনের ভিতর একটা চাপা অভিমান সুস্পষ্ট ভাবে প্রকাশ পাবে পরবর্তী লাইনগুলোতে।

এলোমেলো শব্দগুচ্ছ দিচ্ছে মনে উঁকি;
চুপ থাকলে সবই ভালো
মুখ খুললেই ঝুঁকি!

নতুন তিন লাইনেই আমি মুগ্ধ, একটা বাস্তবমুখী কথা বলেছেন। সবকিছুতেই চুপ করে থাকলে পরিবার সমাজ সবার কাছেই ভালো থাকা যায়, যখনই মানুষ বলতে শুরু করে তখনই সে হয়ে ওঠে অপ্রিয়।

আপনার লেখাগুলো পড়ে খুবই ভালো লাগলো আপনি বেশ চমৎকার লিখতে পারেন, চমৎকার কিছু ছন্দ মিলিয়ে গভীর কিছু কথা আপনি লাইনগুলোতে উল্লেখ করেছেন।

 4 days ago 

@sajjadsohan প্রথমে ধন্যবাদ আপনার উপস্থিতি এবং মন্তব্যের জন্য।

আসলে কতটা অভিমান জানিনা তবে নগ্ন সত্য এবং কিছু তিক্ত অভিজ্ঞতার সংমিশ্রণ বলতে পারেন।

বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমার সাথে যেটা ঘটেছে অথবা এখনও ঘটে সেটা ঐ প্রবাদের ন্যায়, কাজের সময় কাজী, আর কাজ ফুরোলেই পাজি।

বস্তুর মতো মানুষ আজকাল অনুভূতি এবং বিশ্বাসকে ব্যবহার করে থাকে, এটাই আমার অভিমানের মূল কারণ।

 4 days ago 

সত্যি দিদি এটি একটি গভীর চিন্তাভাবনাপূর্ণ এবং প্রতিবাদী পোস্ট, যা জীবনের বাস্তবতা, দ্বিচারিতা এবং সৎ থাকার মূল্যকে গুরুত্ব দিয়েছে। আপনি খুব সুন্দরভাবে মানুষের ভণিতা এবং স্বার্থপর মনোভাবকে তুলে ধরেছেন। বিশেষ করে, পরিশ্রম ও সততার গুরুত্ব এবং নিজের পথ অনুসরণের প্রতি আপনার বিশ্বাস আমাকে খুব অনুপ্রাণিত করেছে। নিজের অবস্থান এবং বিশ্বাসে অবিচল থাকা, এটি একটি শক্তিশালী বার্তা।

আপনার কথাগুলো জীবনের কঠিন পথে চলার জন্য অনেক মূল্যবান উপদেশ দেয়। আমার দৃষ্টিতে, আপনি যে স্বচ্ছতা ও আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন, তা সবার জন্য প্রেরণাদায়ক।

Coin Marketplace

STEEM 0.22
TRX 0.24
JST 0.037
BTC 102052.58
ETH 3278.44
SBD 4.96