যাদের ঐশ্বর্যের মাঝে অবস্থান, তাদের এক রকমের ভাবনা!
আবার, যে মানুষগুলো দিন এনে, দিন খেটে খায়, তাদের জীবনধারা ভিন্ন, কাজেই ভাবনার বিষয় ভিন্ন।
যারা ধন-সম্পদ টাকা-পয়সা অনেক রয়েছে।তাদের ভাবনা-চিন্তার ধরনটা হচ্ছে অন্যরকম। তারা সর্বদাই চিন্তা করে যতটুকু আছে তার চাইতে যদি একটু বেশি ভালো হতো তাহলে মনে হয় আরো ভালো হতো। আর যারা দিনে এনেই দিন খায় তারা চিন্তা করে, আলহামদুলিল্লাহ যা পেয়েছি এটাতেই সন্তুষ্টি। অতিরিক্ত চাইলে বা অতিরিক্ত খেতে গেলে হয়তো বা উপরে যিনি আছেন তিনি নারাজ হয়ে যাবেন। তাই মানুষ যেমন ভিন্ন মানুষের ভাবনাগুলো একটু অন্যরকম হবে এটাই স্বাভাবিক।
যদিও এখন খারাপ লাগা গুলোকে অনেকখানি এড়িয়ে চলি বিশ্বাস করে কাজের জায়গায়।
কারণ, এটা বুঝে গেছি দিনশেষে এখানে স্বার্থের সম্পর্ক নিয়ে সকলে আসে।
আপনার মত এখন আমারও একই অবস্থা বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে এখন আর কোন কিছুতেই খারাপ লাগে না। সবকিছু মানিয়ে নিতে আর মেনে নিতে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। তবে একটা জিনিস বেশ ভালোভাবেই বুঝতে পেরেছি। যখন আমাদের কাউকে প্রয়োজন হয় তখন এত পরিমানে খোঁজখবর নেয় যেটা বলে বোঝানো সম্ভব না। আর যখন স্বার্থ শেষ হয়ে যায় তখন কেউ খোঁজখবর নেয়া তো দূরের কথা বেঁচে আছি কিনা সেটাও চিন্তা করেনা।
আপনার লেখার প্রতিটা শব্দে বাস্তবতা লুকিয়ে আছে, আসলে আমাদের মন খারাপের কারণগুলো অভিমান গুলো অভিযোগগুলো বর্তমান সময়ে কেউই বুঝতে চায় না। নিজেকে সবকিছু মানিয়ে নিতে হয় আর মেনে নিতে গিয়ে আমাদের চলতে হয়, বাকিটা জীবন ভালো থাকবেন।
Curated by: @ahsansharif
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাকে সাপোর্ট দেয়ার জন্য।