এলোমেলো শব্দগুচ্ছ দিচ্ছে মনে উঁকি;
চুপ থাকলে সবই ভালো
মুখ খুললেই ঝুঁকি!
আপনার এই সামান্য কয়েকটা লাইন যেন বর্তমান সমাজের প্রতিচ্ছবি ও অন্যায়ের প্রতিবাদ সরূপ। চুপ থাকলে সবার কাছেই ভালো আর উচিত কথা বললে কারো স্বার্থে ব্যাঘাত ঘটলে তার কাছে ঘোর অপরাধী।
উচিত - অনুচিত, ভালো - মন্দের জ্ঞান তো সবার জন্য সমান তবে অন্যায়ের বিরোধিতা করলে সেটা কারো কাছে প্রতিবাদী আবার কাছে অপরাধী! সকলে আসলে সকলের স্বার্থ অনুযায়ী অন্যের কাজের বিচার করে।
নিজের পরিস্থিতি কারনে হয়ত ব্যক্তি বিশেষে ভাবনায় ভিন্নতা থাকে তবে সকলেই নিজের বিবেকের কাছে স্বচ্ছ থাকা উচিত।
এমন কিছু মানুষ আমাদের আশেপাশে রয়েছে, যাদের চেহারা আর মুখের কথা শুনে আমরা হয়ত খুব সহজেই বিশ্বাস করি তবে একবারও ভেবে দেখিনা যে সেই মানুষটার অন্য কোনো মতলব আছে কিনা। সামনে একরকম আর পিছনে ভিন্ন এমন মানুষের সংখ্যা কম নয়!
সকলের চোখে নিজের আত্মপ্রকাশ করতেও হয়ত তাদের দ্বিধা হয় এজন্য মনের ভাবনা আর বাস্তবে কাজের ধরনে অনেক পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়। এমন মানুষদের আমি পছন্দ করি না।
যার নিজের প্রতি বিশ্বাস ও নিজের বিবেকের কাছে স্বচ্ছ থাকে সে কখনও কারো পিঠ পিছে সমালোচনা করে না! আপনাকে অনেক ধন্যবাদ শিক্ষনীয় লেখা শেয়ার করার জন্য। ভালো থাকবেন। 🙏
@tanay123 সবচাইতে সস্তা পণ্য হল মানুষ, আর সহজলভ্য হয়ে গেছে বিশ্বাসঘাতকতা!
তাই অতি সহজে কিছু মিষ্টি কথায় চিড়ে ভিজিয়ে নিজের আখের গুছিয়ে কেটে পরে অধিক সংখ্যক মানুষ।
তবে, বিরক্তিকর হয় যখন কিছু চোখ থাকতেও অন্ধ মানুষের সংস্পর্শে আসি, দেখি একাধিক বার একই শিক্ষা পাবার পরেও কিভাবে কিছু মানুষকে মাথায় তুলে নেচে বেড়াচ্ছে।
আমার নিজের অভিজ্ঞতাও এই বিষয়ে তিক্ত! আর তাই কাজের জায়গাটাকে আন্তরিকতা নয়, কাজের দক্ষতার নিরিখে দেখা উচিত।
ভালো সাজা, আর ভালো মানুষ হতে পারার মধ্যে বিস্তর পার্থক্য।
হয়তো, কিছু পাচ্ছে তাই কিছু মানুষের দেখা এখনও পাওয়া যাচ্ছে, যদি সেটার সম্ভাবনা না থাকত তখন সব কর্পূরের মতো উবে যেত।