Writing Short Story
হঠাৎ তিথির আগমন
রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছে এমন সময় একটা মেয়ে দৌড়াতে দৌড়াতে ওর সামনে এসে থামল।মেয়েটা অকে বলল ভাইয়া প্লিজ আমাকে একটু হেল্প করেন অরা আমাকে নিয়ে যাবে,ওরা এখুনি এসে পড়বে। তূর্য তো রীতি মত অবাক।
তূর্যঃ আপনি কে আর আমি আপনাকে আমি আপনাকে কেন হেল্প করব আর এত রাতে আপনি এভাবে দোউড়াচ্ছেন কেন?
মেয়েটাঃ আমি তিথি আমি বাড়ি থেকে পালিয়েছি।আমার বয়ফ্রেন্ড ণিলয় আমাকে নিতে আসবে। আমার বাবা আমাকে জোর করে বিয়ে দিচ্ছে এজন্য বাড়ী থেকে পালিয়েছি।
তূর্যঃকিন্তু আপনার বয়ফ্রেন্ড কোথায়?
তিথিঃ ওর আস্তে এক্তু সময় লাগবে আপনি প্লিজ আমাকে এখান থেকে নিয়ে চলুন
তূর্যঃকিন্তু এত রাতে আমি আপনাকে কথায় নিয়ে যাব?
তিথিঃ আপনার বাসায়
তূর্যঃ কি বলেন এগুলো?
তিথিঃ জরে কান্না
তূর্যঃ ওকে আমি আপনাকে নিয়ে যাব। আপনি আপনার বিএফ কে কল দেন
তিথিঃ আমিতো ফোন আনিনি
তূর্যঃ আপনি তো দেখছি আমার মাথাটাই খারাপ করে দিবেন।ওকে আপনার বিএফের নাম্বার বলেন
তিথিঃ ০১৭৮*******
তূর্যঃ কল দিলাম কিন্তু নাম্বার টা তো বন্ধ দেখাচ্ছে।ঠিক আছে আপনি এখন আমার সাথেই চলুন।আমি কিন্তু একাই থাকি বাবা মা অনেক আগেই আমাকে ছেরে চলে গেছে।ভয় পাবেন না আমার বাসাই একটা কাজের ছেলে আছে ১৪ বছর বয়স ও আর আমি এইতো আমাদের ফামিলি
তিথিঃ ওকে আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।আমাকে হেল্প করার জন্য।
তূর্যঃ ইটস ওকে।
তূর্যঃএই হল আমার ঘর। ভিতরে আসুন।
তিথিঃআপণি কি ছবি আঁকেন ?
তূর্যঃহুম শখের বশে আঁকি আর কি?
তিথিঃবলেন কি আপনার ছবি আঁকার হাত তো অনেক সুন্দর।
তূর্যঃধন্যবাদ। আপনি ফ্রেশ হয়ে আসেন ।আমি টেবিলে খাবার দিচ্ছি।(তিথির প্রবেশ)
একজনের খাবার দুই জোনের খেতে হবে চলবে তো?
তিথিঃ হুম চলবে ।আপনাকে আমি খুব কস্ট দিচ্ছি প্লিজ কিছু মনে করবেন না সকাল হলেই আমি চলে যাব।আর আমার মনে হয় নিলয় কনো বিপদে পরেছে তাই ওর নাম্বার টা বন্ধ দেখাচ্ছে।ও ঠিকি আমার সাথে যোগাযোগ করবে।
তূর্যঃ কোন অসুবিধা নেই।আপনি পাশের ঘরটাই যেয়ে সুয়ে পড়ুন ।
তিথিঃআচ্ছা।(তিথির পাশের ঘরে প্রবেশ)
তূর্যঃ(তিথির রুমে প্রবেশ চা এর কাপ হাতে ) গুড মর্নিং
তিথিঃ(তিথির হুরমুর করে ঘুম থেকে উঠা) গুড মর্নিং আরে আপনি কেন চা নিয়ে আশ্তে গেলেন আমি নিজেই চা বানাইতাম।
তূর্যঃইটস ওকে ।
তিথিঃ আপনার ফোন টা একটু দিবেন? নিলয় কে একটু ফোন করতাম।
তূর্যঃ সিওর
তিথিঃ থ্যাংকইউ (তিথির নিলয়কে কন্টিনিউয়াসলি ফোন দেয়া) কিন্তু ফোন বন্ধ পাওয়া।
তূর্যঃআপনি পেরেশান হবেন না। আমার মনে হয় আপনার বয়ফ্রেন্ড আসবে না ।আপনি বরং বাসাই চলে যান।
তিথিঃ (অনেক জোরে কান্না) আমি এখন কি করব আমি আর বাড়ী ফিরে যেতে পারব না। আমি এখন কি করব?
তূর্যঃআপনি কাদবেন না সব ঠিক হয়ে যাবে।
তিথিঃ আমি চলে যাচ্ছি।
তূর্যঃআপনি এখন কোথাই যাবেন?
তিথিঃ জানিনা কোথায় যাব কিন্তু এটুকু তো জানি আপনার এখানে থাকা যাবে না।
তূর্যঃআপনার এখনি এখান থেকে যাওয়ার দরকার নেই। যদি কিছু না মনে করেন তাহলে আপনি কোন ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত এখানে থাকতে পারেন।যদি আপনার কোন অসুবিধা না থাকে । আমার কোন সমস্যা হবে না।(তিথির নিরবাক চোখে তাকিয়ে থাকা।)
U have good steem power
এত তাড়াতাড়িই কাহিনি শেষ হয়ে গেল ?? বাই দ্য ওয়ে অনেক সুন্দর।
Life will always have a different plan for you. If you don’t give up, you will eventually get to your destination. But towards the end of your life, you may look back and realize that it was never really about the destination; it was the journey that counted.
You don’t love a woman because she is beautiful, but she is beautiful because you
love her.
আর একটু বড় পোস্ট করার চেষ্টা করেন,আপনারা বাংলাদেশকে রিপ্রেজেন্ট করছেন।খুব সুন্দর পোস্ট
I wish I can get translation of this in English.... Short stories are very sweet
Posted using Partiko Android