এখন কিন্তু ২০২২ চলে || @shy-fox 10% beneficiary
দেখুন জায়গা ভেদে জীবনের কর্মক্ষেত্র চিন্তাভাবনা এবং সবকিছুই আলাদা হয়ে থাকে । বিশেষ করে জীবনযাত্রার মানটাও আলাদা । তবে সবকিছুর মূলেই কিন্তু পয়সা দরকার । আপনি জীবনকে যতই ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে যেভাবেই দেখার চেষ্টা করুন না কেন , দিন শেষে আপনার একটাই লক্ষ্য থাকে সেটা হচ্ছে আপনার পয়সার দরকার । এটাই চরম সত্য ও বাস্তব কথা । এটা আপনি কোনভাবেই অস্বীকার করতে পারবেন না । মানে আপনার বেঁচে থাকতে গেলে পয়সার লাগবে এটাই চিরন্তন সত্য ।
এখন থেকে বছর ছয়েক আগে আমার বাল্যবন্ধুর সঙ্গে যখন আমার কথা হয়েছিল , সে তখন আসলে গায়ে-গতরে খেটে পরিশ্রম করে পয়সা কামাইয়ের জন্য প্রায় অনেক চেষ্টা করতো । বিশেষ করে সে তার ব্যবসায়িক চিন্তা চেতনা বাস্তবিক ক্ষেত্রে বাড়ানোর চেষ্টায় ভীষণ ব্যস্ত ছিল ।সে তো সেই সময় আমাকে বলেছিল, শুভ তুই কিভাবে পয়সা কামাই করার চিন্তা করিস। আমি ওকে সেই সময় এক কথাই বলে দিয়েছিলাম, আমি খুব আরাম প্রিয় মানুষ । আমার কথা হচ্ছে, আমি শুয়ে বসে আরাম করে পয়সা কামাই করতে চাই।
ও খিলখিল করে হেসে উঠেছিল । বলল , তোর কি মাথা ঠিক আছে । আমি বললাম, আমি কি খুব বেশি কিছু বলেছি । নাকি আমার কথাটায় কোন ত্রুটি আছে । ও আমাকে আবারো বলল , যদি সব এতই সহজ হতো তাহলে কেউ তো আর গায়ে-গতরে পরিশ্রম করত না । আসলে ব্যাপার গুলো জায়গাভেদে একটু আলাদা বন্ধু । যেহেতু এখন প্রযুক্তি প্রতিনিয়ত আপডেট হচ্ছে । আমি মনেকরি, যদি প্রযুক্তির সঙ্গে একটু নিজেকে মানিয়ে নিয়ে চলা যায় । তাহলে অনেক কিছুই শেখা যায় । ইন্টারনেট যেখানে সবার হাতের মুঠোয়, সেখানে তুমি আমি চাইলে অনেক কিছুই দেখতে এবং শিখতে পারো ।
যদিও বেশ কয়েকদিন থেকে অসুস্থতায় ভুগছিলাম । তারপরেও মোটামুটি চেষ্টা করছিলাম কোন রকমে নিজের পোস্টগুলো করার জন্য । কারণ এটা দিয়ে আমার জীবিকা চলে । ঐ যে বললাম , জীবনে চাইলে অনেক ভাবেই পয়সা কামাই করা যায় । কেউ হয়তো গায়ে-গতরে খেঁটে কামাই করছে আর কেউ হয়তো শুয়ে বসে থেকে আরাম-আয়েশ করে কামাই করছে । দিনশেষে পয়সা একই, তবে কামাইয়ের ধরনটা একটু আলাদা ।
আসল কথা হচ্ছে, আগে যে পেশার সঙ্গে যুক্ত ছিলাম । সেখানে পয়সা কামানোর ব্যাপারটা অনেকটাই জটিলতাপূর্ণ ছিল । আসলে এখন প্রযুক্তির প্রচুর পরিবর্তন হয়েছে এবং এই সময়ে এসে যদি প্রযুক্তির সঙ্গে ভালভাবে যুক্ত থাকা যায় ও প্রযুক্তি নির্ভর যদি কিছু কাজ শেখা যায় । তাহলে ভালোভাবেই আর্থিক লাভবান হওয়া যায় ।
এখন ২০২২ চলে , এখন এসে যদি আপনি প্রযুক্তি নির্ভরশীল হয়ে না পড়েন । তাহলে আমি মনে করব, আপনি অনেকটাই পিছিয়ে পড়ে আছেন । কারণ এখন ইন্টারনেটের যুগ , আপনি চাইলেই যে কোন কিছু সহজেই হাতের নাগালে নিয়ে আসতে পারবেন এবং সবকিছু আপনার হাতের নাগালেই আছে , যদি আপনি সেটা সহজ ও সঠিক ব্যবহার করতে পারেন এবং আপনার যদি কাজ জানা ও শেখা থাকে, তাহলে আপনি সেটা থেকে অনেকভাবেই আর্থিক মুনাফা অর্জন করতে পারেন ।
আগে সোশ্যাল মিডিয়াতে অনেক মনের কথা এলোমেলোভাবে লিখে ফেলতাম । তবে সেখান থেকে দিনশেষে খুব একটা বেশি আর্থিক লাভবান হতে পারিনি । বলতে গেলে আর্থিকভাবে কোন লাভবান হইনি । বরং সেখানে অনেক সমালোচনা ও মতবাদের শিকার হয়েছি এবং বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন রকম রিঅ্যাকশন তো ছিলই । তবে এখন যেখানে লেখালেখি করছি, সেখান থেকে আর্থিকভাবে বেশ ভালোই লাভবান হচ্ছি এবং লেখালেখি করেই জীবিকা চলছে ।
সর্বোপরি আমার একটাই কথা, যদি আপনারা প্রযুক্তির সঙ্গে লেগে থাকতে পারেন । তাহলে শুয়ে বসেই আর কি ইনকামের পথ বের করতে পারবেন, তবে শুধু একটু বুদ্ধি খাঁটাতে হবে । যেহেতু টেকনোলজি প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হচ্ছে, তাই টেকনোলজির সঙ্গে নিজেকে একটু মানিয়ে নিয়ে চলার অভ্যাস করতে হবে । যারা পারছে, তারাই মূলত জীবিকার পথ খুঁজে নিতে পেরেছে । আর যারা পারছে না , তারা হতাশায় ভুগছে ।
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |

আসলে এখানে মানুষের দেখার ভঙ্গি পরিষ্কার করতে হবে। বলতেই হয় আমাদের দেশের মানুষ এখনো বুঝে টাকা শুধু ব্যবসা এবং চাকরির মাধ্যমে আয় করা যায়। অনেকে তার মেধা দিয়ে ঘরে বসে বসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছে এটা অনেকের চিন্তার বাইরে। সোস্যাল মিডিয়ায় লিখলে সত্যি তুচ্ছতাচ্ছিল্যেরের শিকার হওয়া লাগে বন্ধুবান্ধব পরিবারের কাছে। কিন্তু সেটা যদি আমি এখানে লিখি মাস শেষে আমার ভালো একটা ইনকাম হয় বিষয়টি সত্যি দারুণ।।
তবে সময় এসেছে ভাই , দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন হওয়ার। সব আস্তে আস্তে এমনিতেই পরিবর্তন হয়ে যাবে ভাই ।
খুব ভালো লিখেছেন ভাইয়া। দিন শেষে পয়সা লাগবেই। সেটা যেভাবেই ইনকাম হোক। আর শুয়ে বসে মাথা খাটিয়ে যদি ভালো ইনকাম করা যায় তাহলে খারাপ কি। অনন্যা সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখে, সময় দিয়ে কোন লাভ ই হয় না। সেই সময় টুকু এখানে দেয়ার ফলে আনন্দ ও ইনকাম দুটোই হচ্ছে।
যাই হোক আমার ভাতিজা কিন্তু সেই মনোযোগ দিয়ে সব শিখে ফেলছে। আর কয়েকদিনের অপেক্ষা। সেও কাজ শুরু করে দিবে। দোয়া রইলো ভাতিজার জন্য।
ভাইয়া প্রথমে আপনার সুস্থতা কামনা করছি। তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে আমরা যদি পিছিয়ে পরি তাহলে আমাদের বাস্তব জীবন যাত্রার মান অনেকটা কমে যাবে। আমরা যদি নিজের মেধাকে কাজে লাগিয়ে তথ্যপ্রযুক্তিকে আমাদের হাতের নাগালে নিয়ে আসি এবং সেই তথ্য প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে অর্থ উপার্জনের চেষ্টা করি তাহলে স্বাচ্ছন্দে জীবন যাপন করতে পারবো। তথ্য প্রযুক্তির যুগে এসেও যদি আমরা পিছিয়ে পড়ি তাহলে এর চেয়ে দুঃখজনক আর কিছুই হতে পারে না। ভাইয়া আপনি আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা তুলে ধরেছেন এবং অনেক শিক্ষনীয় বিষয় তুলে ধরেছেন এজন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। ♥️♥️♥️
সময়ের সঙ্গে প্রযুক্তির সঙ্গে এগিয়ে যেতে হবে । এটাই করণীয় হওয়া উচিত ভাই ।
আসলেই তাই,ঘুরিয়ে ফিরিয়ে যেখানেই গিয়ে আটকি না কেন সেখানেই পয়সা লাগবে।পয়সা পাওয়া নিয়ে কথা আর সে পাওয়াটা যদি আমি শুয়ে বসেই পাই তো এর চেয়ে সুখের আর কি হতে পারে!
এই যুগে এসেও যদি নিজেদের তথ্য প্রযুক্তির সাথে সম্পৃক্ত করতে নাই বা পারলাম তাহলে ওমন পিছিয়ে বেচে থাকার চেয়ে মরে যাওয়াই শ্রেয়।
এমনটাই তো আমারো মনেহয় , যেহেতু টেকনোলজি হাতের মুঠোয় তাহলে চেষ্টা করতে সমস্যা কোথায় ।
জি ভাই আসলে আপনি ঠিকই বলেছেন জায়গা বেঁধে কর্মক্ষেত্র চিন্তাভাবনার এবং সবকিছু আলাদা হয়ে থাকে। আমি যেটা চিন্তা চিন্তা করছি হয়তো আমার গ্রামের লোক সেটা কল্পনা করে না। আপনি ঠিকই বলেছেন যে আসলে আমাদের যাই লক্ষ থাকুক না কেন প্রধান লক্ষ্য থাকে টাকা আয় করা। আপনার বাল্যবন্ধু সঙ্গে যখন আপনার কথা হয়েছিল তার কথাটা আমার কাছে হাস্যকর লাগছে যেমন আপনার কথাটা তার কাছে হাস্যকর লাগছিল। হয়তো তারা প্রযুক্তির উপর এখনো সম্পূর্ণ নির্ভরশীল নয়। তাই এই কথাটা আপনাকে বলতে পেরে ছিল। আমাদের আসলে প্রযুক্তির সাথে আপডেট হতে হবে।
নিজেকে পরিবর্তন করার নামই হচ্ছে জীবন। অবশ্যই আমাদের প্রযুক্তির সঙ্গে এগিয়ে যেতে হবে ।
জি ভাই আপনি এটা একদম ঠিক বলেছেন
বাবা ছেলেকে একসাথে দেখে খুবই ভালো লাগলো ভাইয়া। শায়ানবাবু বেশ শান্তভাবে বাবার পাশে শুয়ে আছে দেখে অনেক ভালো লাগলো। সময় সবকিছু বদলে দেয়। আমরা যদি সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যেতে না পারি তাহলে অনেকটা পিছে পড়ে যাব। তথ্যপ্রযুক্তির যুগে আমরা যদি সেই তথ্যপ্রযুক্তির সুবিধাগুলো গ্রহণ করতে না পারি তাহলে সেটা আমাদের ব্যর্থতা। এখন যেহেতু ঘরে বসেই অর্থ উপার্জন করা যায় তাহলে আমরা কেন পিছিয়ে থাকবো। তাই আমরাও আমাদের দক্ষতা প্রদর্শন করে এগিয়ে যাব। ভাইয়া আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
যেখানে অর্থ উপার্জন করাই মূল কথা তাহলে একটু প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচিত থাকলে সমস্যা নেই । বরং লাভবান হওয়া যায় ।
আমিও অনেকটা আপনার মতো করেই ভাবি।আসলেই শারীরিম কষ্টটা বিরক্তিকর।
খুব ভালো লিখেছেন ভাইয়া। দিন শেষে পয়সা লাগবেই। সেটা যেভাবেই ইনকাম হোক। আর শুয়ে বসে মাথা খাটিয়ে যদি ভালো ইনকাম করা যায় তাহলে খারাপ কি। অনন্যা সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখে, সময় দিয়ে কোন লাভ ই হয় না। সেই সময় টুকু এখানে দেয়ার ফলে আনন্দ ও ইনকাম দুটোই হচ্ছে।
যাই হোক আমার ভাতিজা কিন্তু সেই মনোযোগ দিয়ে সব শিখে ফেলছে। আর কয়েকদিনের অপেক্ষা। সেও কাজ শুরু করে দিবে। দোয়া রইলো ভাতিজার জন্য।
এটাই হচ্ছে বুদ্ধিমানের কাজ । যা পাড়ছে তারাই এগিয়ে যাচ্ছে যারা পাড়ছে না , তারা পিছিয়ে পড়ছে ।
সব সময় যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হয়।কিন্তু আমরা বাংগালীরা এটা বুঝি না।আমাদের কাছে গোলামিটাই মহৎ মনে হয়ে।স্বাধীন পেশা কে কেউ মূল্যায়ন করে না,আসলে তারা বুঝতেই চায়না।যাই হোক মানুষের কথায় কান দিয়ে লাভ নেই।নিন্দুকের কাজই নিন্দা করা।
সব কাজকেই প্রাধান্য দিতে হবে । তবে বেশি প্রাধান্য দেওয়া উচিত সমসাময়িক কাজ গুলোকে ।
ভাইয়া সত্য কথাই বলছেন। দিন শেষে পয়সা ছাড়া জীবন চলে না। ঘর থেকে বের হলেই পয়সা লাগে। যেখানে যায় সেখানেই পয়সা লাগে। পয়সার জন্য আজ আমি ঘর ছাড়া,পরিবার ছাড়া। পৃথিবীতে বিভিন্ন ক্যাটাগরির মানুষ আছে বিভিন্ন উপায়ে তারা ইনকাম করে। আপনার পয়সা ইনকামের বিষয়টা আমার অনেক ভাল লাগছে। আমিও যদি এমন পারতাম।
আপনার ব্যাপারটা জেনে ব্যথিত হলাম । একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে , ঘরের ছেলে ঘরে ফিরবে এমনটাই প্রত্যাশা করি ।