টেস্ট ক্রিকেট কী, বিশ্বকে ভালো করেই দেখাচ্ছে পাকিস্তান
টেস্ট ক্রিকেট হচ্ছে ক্রিকেট খেলার দীর্ঘতর সংস্করণ যা টেস্ট ক্রিকেট বা টেস্ট ম্যাচ হিসেবে পরিচিত। এছাড়া ক্রিকেট বোদ্ধাদের কাছে আসল ক্রিকেট বলে পরিচিত। সাধারণত একে একটি দলের ক্রিকেট খেলার সক্ষমতা যাচাইয়ের প্রধান মানদণ্ড হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। যার সবটুকু জৌলুশ নিয়ে যেন দুবাইয়ে হাজির হয়েছে পাকিস্তান।
৩১৭ রানের লক্ষ্যে নেমে যেখানে ৫২ রানেই পাকিস্তানের নেই পাঁচ উইকেট, সেখানে দুর্দান্ত এক লড়াকু জুটিতে উল্টো জয়ের পথে ‘স্বাগতিক’ পাকিস্তান! চতুর্থ দিন শেষে ৫ উইকেটে ১৯৮ রান পাকিস্তানের।
যেখানে সবাই প্রহর গুণছিল শ্রীলঙ্কার জয়ের ব্যবধান দুই শ নাকি দেড় শ হয়, সেটা নিয়ে। সেখানে উল্টো পাকিস্তানের জয় কত উইকেটে সেটা নিয়ে ভাবতে হচ্ছে।
দিনের শুরুতে পিছিয়ে ছিল পাকিস্তানই। ৩৪ রানে ৫ উইকেট হারালেও শ্রীলঙ্কা যে প্রথম ইনিংসেই পেয়েছিল ২২০ রানের লিড। নিরোশান ডিকভেলা (২১) ও রঙ্গনা হেরাথের (১৭) দুটো ছোট কিন্তু কার্যকর ইনিংসে সে লিড তিন শ ছাড়ায়। এক ওভারের স্পেলে হারিস সোহেল ১ রানে তিন উইকেট নিয়ে ৯৬ রানে শেষ করে দেন শ্রীলঙ্কাকে।
জবাবে পাকিস্তান শুরুতেই উইকেট হারাতে শুরু করে। ৫ রানে প্রথম উইকেট হারানো দলটি দ্বিতীয় উইকেট হারিয়েছে ৩১ রান পরে। ৩ রানের মধ্যে তিন উইকেট হারিয়ে ৫২/৫ পরিণত হয় পাকিস্তান। ডিনার বিরতিতে (দিবা–রাত্রির টেস্ট বলে কথা!) যাওয়ার সময় পাকিস্তানের স্কোর ছিল ৫ উইকেটে ৬২ রান। তখন ম্যাচের ফলাফলটা নির্দ্বিধায় বলে দেওয়া যাচ্ছিল—‘এ ম্যাচ হারছে পাকিস্তান’।
কিন্তু আসাদ শফিক (৮৬) ও অধিনায়ক সরফরাজ আহমেদ (৫৭) ভাবলেন অন্য কিছু। শ্রীলঙ্কান বোলারদের সব প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে দুজনে কাটিয়ে দিলেন ৪০ ওভার। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, এ সময়ে ১৪৬ রান যোগ করেছেন দুজন। প্রায় অবিশ্বাস্য মনে হওয়া জয়কেও নিয়ে এসেছেন মাত্র ১১৯ রান দূরত্বে।
I follewed, upvoted & commented all your last 4 post... Hope for well return😀😀😀
@minnowpond1 has voted on behalf of @minnowpond. If you would like to recieve upvotes from minnowponds team on all your posts, simply FOLLOW @minnowpond.
nyc
Yuppppp