শুধু তোমাকে নিয়ে কল্পনা করি - আমার নিজের লেখা গল্প, কবিতা এবং আমার ফটোগ্রাফি।। পর্ব-29
অন্ধকার কিছুই বুঝা যাচ্ছে না। এনি পুলকের কণ্ঠ বুঝতে পারলো। এনি মনে
মনে ভাবলো অবশ্যই এখানে জীবন ভাই আছে। জীবন ভাই আমি এনি এরা
ছিনতাইকারী। ওদের হাত থেকে আমাদের রক্ষা করেন। জীবন পুলককে বলল কিরে এনির কন্ঠ। ছিনতাইকারীদের শায়েস্তা করে দুই বন্ধু। কিন্তু একটি আঘাত পেয়ে গেল পুলক। ছুরির আঘাতে কেটে গেছে হাত।
রক্ত ঝড়ছে। লিয়াকত আলী বলল তোমরা বেঁচে থাকো তোমাদের মত ছেলে দরকার এই বাংলায়। তোমার নাম কি। পুলক বলল চাচা বেঁচে তো থাকতে বললেন। মানুষতো মানুষকেই বেঁচে থাকতে দেয় না। বেয়াদবি মাফ করবেন উত্তরটা একটু পরে
দিলাম আমার নাম পুলক। লিয়াকত জীবনের দিকে তাকাতেই জীবন তার নাম বলল।
লিয়াকত আলী বলল তোমাদের বাড়ি কোথায়। জীবন বলল রহমতপুর।
For work I use:
মোবাইল |
Iphone 14 Pro Max |
ফটোগ্রাফার |
@uncommonriad |
লোকেশন |
কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
পুলক বলল চাচা আপনাদের বাড়িতে না আজ বিবাহ। লিয়াকত আলী বলল পুলক
তুমি কি করে জানলে।
পুলক বলল গতকাল এনিকে দেখলাম গায়ে হলুদ দিতে যাচ্ছে। লিয়াকত
আলী বলল তুমি এনিকে চিনো নাকি?
পুলক বলল এনিকে চিনিনা তবে জীবন ওকে চিনে। এনি বেবী থেকে নেমে বলল বাবা তাড়াতাড়ি চলতো। তাদের কিছু বকসিস দিয়ে দাও। পুলক বলল চাচা দেখুন আমরা আপনাদের সামান্য একটু উপকার করেছি। বকসিস দরকার যদি মনে করি, তবে কোন একদিন চেয়ে নিবো। সেদিন অবশ্যই দিবেন।
লিয়াকত আলী বলল তোমরা যা চাও তাই নিতে পারবে।
জীবন বলল চাচা কথাটা মনে রাখবেন।
For work I use:
মোবাইল |
Iphone 14 Pro Max |
ফটোগ্রাফার |
@uncommonriad |
লোকেশন |
কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
লিয়াকত আলী বলল ঠিক আছে তোমরা আমাদের বাড়িতে যেও।
জীবন ও পুলক বাড়িতে ফিরতে রাত দশটা বেজে গেল।
জীবন বাড়িতে আসতে তার মা বলল জীবন এত দেরী হল যে, আমিতো
অনেক চিন্তায় ছিলাম। একটু ফোন করে জানিয়ে দিলেতো পারতি। আমাকে চিন্তায় ফেলে কি তুই শান্তি পাস।
জীবন বলল মা আজ আমরা একটু দুর্ঘটনার মধ্যে পড়েছিলাম।
জীবনের মা বলল তোর কিছু হয়নিতো। জীবন বলল মা তোমার দোয়া থাকলে পৃথিবীর এমন কোন শক্তি নেই আমাদের কেউ কিছু করবে। মা আমাদের জন্য দোয়া করিও। আমরা যেন সৎকাজে আদেশ করতে পারি মানুষদের। আর যাহারা খারাপ পথে চুলে তাদের ভালো পথে আনতে পারি। পুলক বলল খালাআম্মা আমি তাহলে যাই। ঠিক আছে
পুলক যাও।
তারপর জীবন হাতমুখ ধুয়ে খেয়ে তার রুমে গেল ঘুমাতে।
This is original content by @uncommonriad. Thank you so much to visit my blog. Stay with me and get more post about travel, photography, life, story, love, technology and motivation etc. Please upvote, comment and resteem my post. Again thank you so much.
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
What a lovely story! 🌟 I'm so glad I got to read it! 😊 The way you wove together the conversations between Jiban and his mother is so heartwarming and relatable. It's beautiful to see how they care for each other despite being busy with their own lives. 💕 The message about good deeds and helping others in need resonates deeply with me too. 🙏 Thank you for sharing this sweet story! ❤️
I also gave you a 2.15% upvote for the delegations you have made to us. Increase your delegations to get more valuable upvotes. Cheers! 🎉
Help Us Secure the Blockchain for You
Your vote matters! Support strong governance and secure operations by voting for our witnesses:
Get Involved
Congratulations, your post has been upvoted by @nixiee with a 22.242027476659803 % upvote Vote may not be displayed on Steemit due to the current Steemit API issue, but there is a normal upvote record in the blockchain data, so don't worry.