শুধু তোমাকে নিয়ে কল্পনা করি - আমার নিজের লেখা গল্প, কবিতা এবং আমার ফটোগ্রাফি।। পর্ব-211

আসসালামু আলাইকুম।। আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন।আলহামদুলিল্লাহ, আমি খুব ভালো আছি।।

আজকে আমার লেখা, "শুধু তোমাকে নিয়ে কল্পনা করি" নামক গল্পের 211 তম পর্ব।।

এটা আপনার ড্রয়িং রুম।
কিন্তু মিতা ততক্ষণে ভিতরে চলে গেছেন।
লম্বা একটা টেবিলের চারপাশে হাতলবিহীন কাঠের চেয়ার দশ বারোটা। দুটে চেয়ারে হাতল ও কুশন উভয়ই আছে। চেয়ারগুলোর পিছনে একটা খাট, খাটে বিছানা পাতা। ব্যস, আর কোন মালামাল নেই!
টেবিলের ওপর ফুল ও প্যাকেট রেখে মকবুল ছাদের দিকে তাকাল। দুটো ক্যান। দিয়ে হাঁফ ছেড়ে বাঁচল। ঘামে জামা ভিজে
সুইচ অন করে হাতলঅলা একটা চেয়ারে বসে মকবুলের মনে হলো তার ঘুম পাচ্ছে। চোখ কিছুতেই সে খোলা রাখতে পারছে না। চপচপে হয়ে গেছে।
শেষ পর্যন্ত সে স্থির করল, একটু ঘুমিয়েই নেবে। মাত্র ঘুমটা এসেছিল। মিতার গলা শুনে ঘুম ভাঙল।

For work I use:

---

মোবাইল	Iphone 14 Pro Max
ফটোগ্রাফার	@uncommonriad
লোকেশন	কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ
ছবি তোলা	বাহিরে

মিতা ঢুকেই বললেন, ওটা তো দেখছি ফুল। প্যাকেটের ভিতরে কি?
ঘুমিয়ে পড়ার জন্য অপরাধীর মত হাসল মকবুল, বলল, মিষ্টি।
মিতা হাসলেন, বললেন, ভালই হলো। দুটোর কোনটাই আমি পছন্দ করি না।
মকবুল বোকা হয়ে গম্ভীর হয়ে যায়, ফুল পছন্দ করেন না?
না। আপনি কি বেশি সময় নেবেন?
কেন? আবার কোথাও যাবেন নাকি?

For work I use:

---

মোবাইল	Iphone 14 Pro Max
ফটোগ্রাফার	@uncommonriad
লোকেশন	কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ
ছবি তোলা	বাহিরে

আমি যাব না। সাড়ে ছয়টায় ছাত্রীরা আসবে।
মকবুলের কাছে ব্যাপারটা পরিষ্কার হয়, অ, তাহলে এটা আপনার ড্রয়িং রুম নয়।
মিতা তাড়াতাড়ি বলেন, এই আমার বসার ঘর, পড়ার ঘর, অতিথির ঘর। বলুন।
মিতা গোসল করে শাড়ি পরেছেন। সবটা চুল আঁচড়ায় নি। কেবল সিঁথির জায়গাটুকু। সেইদিকে তাকিয়ে মকবুল বলল, কিন্তু আমার যদি একটু সময় লাগে! অন্য কোন ঘরে বসা যায় না?
মিতা বললেন, ঘর আরেকটা অবশ্য আছে। মেজেয় কার্পেট পাতা, চাদর দিয়ে ঢাকা আছে, বালিশ আছে।
মিতা মকবুলের ভুড়ির দিকে তাকান, বলেন, মেজেয় হাঁটু গেড়ে বসার অভ্যাস কি আপনার আছে?
মকবুল ভয় পেয়ে যায়, বলে, না, না, এর চেয়ে এই ভাল। তাহলে কথাটা শুরু করে ফেলি। ইসে, একটু পানি খাব। মিতা উঠে যায়। সঙ্গে সঙ্গে ফিরে এসে বসে। একটু পর সেলোয়ার কামিজ পরা একটা অল্পবয়সী মেয়ে, কাজের লোক কিনা বোঝার উপায় নেই, সুন্দর গ্লাসে পানি নিয়ে এস টেবিলে রেখে চলে গেল। এক পলক ওর মুখের দিকে চোখ গেল মকবুলের। সুশ্রী বলা চলে তাকে রীতিমত।....

গল্পটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ❤

This is original content by @uncommonriad. Thank you so much to visit my blog. Stay with me and get more post about travel, photography, life, story, love, technology and motivation etc. Please upvote, comment and resteem my post. Again thank you so much.