গল্প: গভীর রাতের ছায়া [ পাঠ ৫ ] 🗿 এক আজব রচনা
আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভালো আসেন। 🍁
: আগের পাঠ এর
শেষ থেকে চলমান- - -
- রনি তুহিনের মাথা নিয়ে ভাল্লুকটিকে দেয়। তার বিনিময়ে ভাল্লুক তাদের সেই জাদুর পানিও দেয় যা খাওয়ার পর তারা ৬ জন এক অন্য জায়গায় চলে আসে
জায়গাটা ছিল একটা মাঠ কিন্তু পরিবেশটা কেমন রক্তলাল বর্ণের। আবহাওয়ার রং লাল। সকল গাছ শুকিয়ে কাঠ হয়ে আছে। পানির কোন চিহ্ন নেই।
এমন সময় সবাই মিলে রনিকে ঘিরে ধরে। তাদের মধ্যে মিমি ছিল সবার থেকে ভালো মনের। তুহিন খারাপ হলেও তাকে এমনভাবে মারা এটা মানা যায় না। মিমি রনিকে বলতে থাকে তুই ওকে এভাবে মারতে পারলি। বাকি সবাই ও বলে।
রনি তখন তাদের মনে করিয়ে দেয় সে এখানে আসার আগে সবাইকে বলেছিল এখানে যখন তখন যে কারো জীবন যেতে পারে। একে অপরকে মারতে ও হতে পারে। সবাই তার কথা মজা হিসেবে নিয়েছে। রনি আসলে সবাইকে টাকার কথা বলেছিল তাই সবাই তার সাথে এসেছিল। কিন্তু এখন সবাই বুঝতে পারছে এসব সত্যি।
সবাই মোটামুটি ভয়ে বসে আসে অনেকটা সময় ধরে। একমাত্র রনি এবং তাদের মধ্যে আরো একজন যার নাম আশিক তারা দুজন শান্ত আছে। রনি তো এসব আগে থেকে জানে কিন্তু আশিক এতো শান্ত কোন তা নিয়ে রনির সামান্য ভাবনা তৈরি হয়। বেশি ভাবার আগেই আকাশ থেকে একটা চিল পাখি নেমে আসে
চিলটি ছিলো একদম মানুষের মতো দেখতে। শরীর মানুষের, মুখ, পাখা, পা চিলের মতো। সে সবাইকে উদ্দেশ্য করে বলে এটা তোমাদের দ্বিতীয় ধাপ। চিলটি তার পা দিয়ে মাটিতে একটা লাথি মারে এবং তার সাথে সাথে মাটির মধ্যে ফাটল ধরতে থাকে - - -
[ পরের পাঠ তারাতারি আসবে 😴 ]