মুভি রিভিউ: জুরাসিক ওয়ার্ল্ড:ফলেন কিংডম
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে একটা মুভি রিভিউ শেয়ার করে নেবো। এই মুভিটার নাম হলো "জুরাসিক ওয়ার্ল্ড:ফলেন কিংডম"। এই মুভিটা বেশ কয়েকবার দেখেছি, আমার কাছে বেশ ভালো লাগে এই মুভিটা। এইটা কয়েকদিন আগে দেখেছিলাম, ভাবলাম আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করে নেই। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।
✠কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:✠
☀মূল কাহিনী:☀
প্রথমে দেখা যায় রিসার্চ সেন্টার থেকে কিছু লোক সাবমেরিন করে সমুদ্রের গভীরে পড়ে থাকা একটা ডায়নোসর এর পাঁজরের হাড় নিতে যায়, সাধারণত তারা এইটা একটা রিসার্চ এর কাজে লাগবে, ফলে এটা তাদের কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এখন তাদের একজন যে সমুদ্রের কিনারায় তাদের ট্র্যাক করছিলো সে দুর্যোগের মধ্যে ফেঁসে যায়, কারণ পাশেই জঙ্গল মতো আর বিভিন্ন জানোয়ারের বিপদ আছে। তাকে নেওয়ার জন্য হেলিকপ্টার করে কয়েকজন আসে, কিন্তু তার পিছন থেকে ডায়নোসোর এর একটি বিপদজনক প্রজাতি টি.রেক্স তার উপর হামলা করে। হেলিকপ্টার থেকে সিঁড়ি নিচে ফেলে দেয় ঠিকই, কিন্তু সে উপরে কিছুদূর উঠলেও টি.রেক্স সিঁড়ির নিচের অংশ ধরে টানা হেঁচড়া শুরু করে আর এতে বিপদ আরো বেড়ে যায়, কারণ এর ফলে হেলিকপ্টার ক্র্যাশ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যেতে থাকে, ফলে তারা উপরের থেকে সিঁড়ির দড়ি কেটে দিতে যায়। তবে জলে ছিল আরো একটা বড়ো ডায়নাসোর, আর তার হাত থেকে বাঁচতে পারেনি, তাকে খেয়ে ফেলে নিমিষেই। এরপর দ্বিতীয় ভাগে দেখা যায় ক্লেয়ার ডিয়ারিং, গ্যারি উইকস নামের একজনের সাথে প্রাণীদের কিভাবে বাঁচানো যায় সেই বিষয়ে আলোচনা করতে যায়। কারণ জঙ্গলে লাভা ফাটতে শুরু করে, আর সেটি যেকোনো মুহূর্তে সমস্ত জঙ্গলকে ধংস করে দিতে পারে আর এতে সমস্ত প্রাণী মারা যাবে, তাই তাদের সুরক্ষার জন্য তারা প্ল্যান করতে থাকে সেখান থেকে সমস্ত প্রাণীদের সরিয়ে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া।
ডায়নাসোরের ব্লু নামের একটি প্রজাতি যেটা বিলুপ্তির পথে তাই তাদের সুরক্ষাটা আগে করতে চায়, আর তার জন্য ওয়েন গ্রেডি এবং কিছু মিলিটারি গার্ড সাথে যায় জঙ্গলের দিকে। এরপর ক্লেয়ার ডিয়ারিং এবং ফ্র্যাঙ্কলিন ওয়েব একটি কন্ট্রোল রুমে বসে D -৯ এর একটি লোকেশন ট্রেস করতে থাকে, যেখানে ব্লু নামের সেই প্রজাতিটি আছে আর ওয়েন গ্র্যাডি সেটাকে আনতে যাবে। ওয়েন গ্র্যাডি-কে এখানে আনার একটাই উদ্দেশ্য ছিল যে প্রাণীদের বোঝানোর এবং শান্ত করার টেকনিক জানে, ফলে সে সহজেই তাদের ওখান থেকে উদ্ধার করতে পারবে। কিন্তু মিলিটারির যে গার্ড ওখানে গিয়েছিলো তারা আগেই নেশার ইনজেকশন পুশ করে দেয় আর হামলা করলে গুলি করে দেয় আর এটাই সব থেকে ভুল ছিল তাদের। এদিকে ওয়েন গ্র্যাডি-কেও অজ্ঞান করে ব্লু-কে নিয়ে গ্যারি উইকস নামক একজনের বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার জন্য রওনা দেয়। এটা সাধারণত তাদের একটা প্ল্যান ছিল, এদিকে লাভাও চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে আর জঙ্গল এর সমস্ত প্রাণী জীবন বাঁচানোর জন্য চারিদিকে ছোটাছুটি করতে থাকে, কিন্তু তার মধ্যে ফেঁসে যায় ক্লেয়ার ডিয়ারিং, ওয়েন গ্র্যাডি এবং ফ্র্যাঙ্কলিন ওয়েব। এই তিনজন কোনোমতে জীবন বাঁচায় জলে ঝাঁপ দিয়ে।
এদিকে সেই মিলিটারির টিম গাড়িতে করে একটি বড়ো বোটে করে সমস্ত প্রাণীদের নিয়ে তাদের গন্তব্য স্থলে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকে। তারা তিনজনও লুকিয়ে সেই বোটে প্রবেশ করে যায়। আর দেখতে দেখতে একটা রাজ্যের জঙ্গল পুরো জ্বলে ধংস হয়ে যায়, আর তাতে অসংখ্য প্রাণীও জীবন্ত জ্বলে শেষ হয়ে যায়। এখন এই প্রাণীগুলোকে সাধারণত যে উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলো সেটা হলো বিক্রি করার জন্য, আর এর জন্য এই তিনজনকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছিল। যাইহোক তারা গাড়িতে করে করে সেই সমস্ত ডায়নাসোর আর অন্যান্য প্রজাতির জীবজন্তুগুলো নিয়ে খাঁচায় ভরে রাখে। এরপর বিভিন্ন দেশ-বিদেশ থেকে বিভিন্ন ব্যবসায়ীরা আসে আর তারা এক এক করে লক্ষ-কোটি ডলারের বলি লাগাতে থাকে আর বিক্রি হয়ে যায়। তবে তাদের নিজেদের রিসার্চ এর মাধ্যমে এমন একটা বিপদজনক প্রাণী তৈরি করে যেটা সমস্ত প্রাণীদের থেকে আলাদা আর খুবই হিংস্র। আসলে এটা বিভিন্ন প্রাণীর ডিএনএ এর মাধ্যমে রিসার্চ এর মাধ্যমে তৈরি করা, আর এই প্রাণীর একটা বৈশিষ্ট্য ছিল যে লেজারের রশ্মি যার উপরে ফেলানো হবে তার দিকে হিংস্রতার মতো ঝাঁপিয়ে পড়বে।
যাইহোক এই প্রাণীটি বিক্রি না করতে চাইলেও ব্যবসায়ীরা দামের পর দাম লাগাতে থাকে আর লোভে পড়ে গ্যারি উইকস সেটাকে বিক্রি করে দিতে রাজি হয়। কিন্তু ওই তিনজন আরো একটি প্রাণীকে খাঁচার থেকে মুক্তি করে সেখানে পাঠিয়ে দিলে সমস্ত কিছু ভন্ড হয়ে যায়। আর ওই প্রাণীটিও পরে খাঁচার থেকে বেরোলে সবাইকে মেরে ফেলে। তবে এই তিনজনের সাথে মাইসি নামের একটি ছোট মেয়ে ছিল যে সবকিছু জানতো, কারণ মাইসি ওই বাড়িরই মেয়ে ছিল। এরপর ব্লু নামের ডায়নাসোরের সেই প্রজাতিটি ওই প্রাণীকে যেকোনো উপায়ে মেরে ফেলে। এরপর যে সমস্ত প্রাণী আটকা পড়ে ছিল সবাইকে ছেড়ে দেয় তারা।
☀ব্যক্তিগত মতামত:☀
এই মুভিটার মূল অর্থ ছিল যে, যে লাভা ফাটার কারণে একটা জঙ্গলের সমস্ত প্রাণী মারা যাবে তাই তাদের বাঁচিয়ে অন্য সেফটি জায়গায় ছেড়ে দেওয়া হবে। কিন্তু এটা গ্যারি উইকস এর সম্পূর্ণ একটা প্ল্যান ছিল প্রাণীগুলোকে নিয়ে ব্যবসা করার জন্য। আর তাই ওয়েন গ্র্যাডি-কে তারা ঠিক করেছিল ব্লু নামের প্রজাতিগুলোকে ধরার জন্য। কারণ এই যে ব্লু প্রজাতির ডায়নাসোরগুলো ছিল তাদের ছোট অবস্থা থেকেই ট্রেইনিং দিয়ে বড়ো করে জঙ্গলে ছেড়ে দেয় ওয়েন গ্র্যাডি। আর তারাও তাকে দেখলে চিনতে পারে। আর এই ব্লু প্রজাতির ডায়নাসোরের ডিএনএ দিয়ে তাদের অন্য প্ল্যান ছিল যে রিসার্চ এর মাধ্যমে অন্য কোনো ভিন্ন জাতের প্রাণী তৈরি করবে যেটা খুবই বিপদজনক হবে। এই যেমন একটা তৈরি করেছিল, কিন্তু নিজেরাই তার ফাঁদে পড়ে জীবন হারায়। প্রকৃতির নিয়মের বাইরে গিয়ে কোনো কিছু করলে তার ফল বিপরীতই হয়ে থাকে সবসময়। একটা প্রাণীর ডিএনএ দিয়ে যখন তার ভিন্ন কিছু করা হয় তখন সেটা ভালোর থেকে আরো ভয়ানক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে, যেটা তখন মেইনটেইন করা সবার হাতের বাইরে চলে যায়।
☀ব্যক্তিগত রেটিং:☀
৮.৪/১০
☀ট্রেইলার লিঙ্ক:☀
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
দাদা এ ধরনের ছবিগুলো আমার কাছে কিচিরমিচির মনে হয়। মাথায় কিছুই ঢুকে না। তবে আপনি দেখছি বেশ ভালোভাবেই ছবিটির রিভিউ করলেন। আর আপনার রিভিউ পরে যতটুকু বুঝতে পারলাম তাও আবার মাথার মধ্যে কিচিরমিচির করছে। শুধু মাথায় এতটুকু ঘুরছে যে প্রকৃতির বাইরে কোন নিয়মেই চলা যাবে না। তাহলে আমরা প্রকৃতির বিরূপ রূপ দেখতে পাবো। বেশ ভালো রিভিউ করেছেন দাদা।
দাদা আপনি সবসময় আমাদের মাঝে মুভি রিভিউ করেন। আর আপনার মুভির রিভিউ গুলো পড়তে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। আজকের এই মুভিটার রিভিউ অনেক সুন্দর করে লিখেছেন দেখে আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। এই মুভিটার সম্পূর্ণ কাহিনী অনেক সুন্দর করে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন দেখে খুব ভালো লেগেছে। জুরাসিক ওয়ার্ল্ড:ফলেন কিংডম মুভিটা কিন্তু অনেক সুন্দর। যদিও মুভি আমার দেখা হয় না, তবে আপনার রিভিউ পোস্টের মাধ্যমে মুভিগুলোর রিভিউ পড়তে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। আসলে ব্যস্ততার জন্য কোন কিছুই দেখা হয় না। তবে মাঝে মাঝে এমনিতে দেখার চেষ্টা করি। এই মুভিটার কাহিনী দেখছি একেবারে ভিন্ন রকম ছিল। আসলে অন্য একটা প্রাণীর ডিএনএ দিয়ে ভিন্নজাতীয় প্রাণী তৈরি করার চিন্তা ভাবনাটাই ছিল অনেক বড় ভুল। এটা কিন্তু অনেক ভয়ংকর একটা ব্যাপার যা চিন্তা করলেই বোঝা যায়। একটা তৈরি করার পর তো নিজেরাই তার ফাঁদে পড়ে জীবন হারিয়েছে। এরকম মুভি গুলো দেখতে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। মাঝে মাঝে ফেসবুকে এই ধরনের মুভির কিছু অংশ দেখা হয়। আমি সময় পেলে অবশ্যই চেষ্টা করব এই মুভিটা দেখার। ধন্যবাদ দাদা এই সুন্দর মুভিটার রিভিউ নিয়ে হাজির হওয়ার জন্য।
দাদা আপনার মুভি গুলো রিভিউ আমি সব সময় অনেক পছন্দ করি। আজকে নতুন একটা মুভির রিভিউ করেছেন যা পড়ে খুব ভালো লেগেছে। আপনি কয়েকদিন আগে এই মুভিটা দেখেছিলেন আর তখনই ভেবেছিলেন আমাদের মাঝে শেয়ার করবেন। আর আজকে যখন আমাদের মাঝে এটি শেয়ার করেছেন তখন তো আপনার পোস্টের মাধ্যমে এই মুভিটার রিভিউ পড়তে পেরেছি এবং মুভিটার কাহিনী সম্পর্কে পড়তে পেরেছি। আসলে দাদা আমি মুভি একেবারেই দেখি না কারণ আমার তেমন সময় হয়ে উঠে না। তবে আপনার রিভিউর মাধ্যমে দেখা হয়। আর আপনার রিভিউ গুলো আমি সবসময় খুব পছন্দ করি এবং কি সব সময় সম্পূর্ণ মুভিটা পড়ে থাকি। ডায়নাচর টি দেখছি আকৃতিতে অনেক বেশি বড়। আসলে একটা প্রাণীর ডিএনএ দিয়ে অন্য একটা তৈরি করা কিন্তু অনেক বিপদজনক ব্যাপার। দাদা সম্পূর্ণটা অনেক সুন্দর করে লিখেছেন দেখে বুঝতে অনেক সুবিধা হয়েছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই দাদা এত সুন্দর একটা মুভির রিভিউ নিয়ে আমাদের মাঝে উপস্থিত হওয়ার জন্য। পরবর্তী মুভির রিভিউ পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম।
দাদা প্রথম দিকে তো তাদের উদ্যেশ্যে ভালই ছিল। লাভা পেটে গেলে তো জঙ্গলের সকল প্রাণী মারা যাবে। সে জন্য তারা ভাল একটি কাজ করার উদ্যোগ গ্রহন করে যে লাভা ফাটার আগে জঙ্গলের সকল প্রাণীকে অন্য জাগায় স্থানান্তর করে ফেলবে। কিন্তুু গ্যারি উইকস লোভে পরে প্রাণী গুলো নিয়ে ব্যবসা করার প্লান করে। সব থেকে মারাত্ব প্লান করে ব্লু প্রজাতির ডায়নাসোরের ডিএনএ দিয়ে অন্য কোন ভিন্ন প্রজাতির ভয়ংকর প্রানীর জন্ম দেয়। যেটা প্রকৃতি চায় না সেটা তারা করেছে। যার ফলে নিজেদের পাপের বোঝা নিজেরাই বহন করতে হয়েছে। মূল শিক্ষা হলো কখনো প্রকৃতির নিয়মের বাহিরে যেতে নেয়। ধন্যবাদ দাদা।
"জুরাসিক ওয়ার্ল্ড:ফলেন কিংডম" মুভি রিভিউ পড়ে অনেক ভালো লাগলো দাদা। একেবারে ভিন্ন রকমের একটি মুভি ছিল। যদিও ইংলিশ মুভি খুব একটা দেখা হয় না। তবে এই মুভিটি মনে হচ্ছে বেশ আকর্ষণীয় ছিল। এক প্রজাতির প্রাণীর ডিএনএ দিয়ে অন্য প্রজাতির প্রাণী তৈরি করা সত্যি অনেক ভয়ঙ্কর কিছু ছিল। আসলে প্রকৃতি গতভাবে যে প্রাণীর জন্ম হয় সেটা সবসময় আলাদা হয়। আর কোন কিছু যদি কেউ সৃষ্টি করতে চায় সেটা অনেক বেশি ভয়ংকর হয়। ডায়নাসোরের ব্লু নামের একটি প্রজাতি ধ্বংসের পথে যাচ্ছিল বলেই তারা এটা দিয়ে অনেকটা অসৎ ব্যবসা করতে চেয়েছিল। আসলে লোভের কারণেই এমনটা হয়েছে। অনেকগুলো প্রাণী মৃত্যুর মুখে পড়ে গিয়েছে। গ্যারি উইকস সবকিছু নিজের মতো করতে চেয়েছিল। তাই তো ডাইনোসরকে ছোট থেকেই ট্রেনিং দিত এবং তারা বড় হয়েও তাকে চিনতো। কিন্তু তাদের ভাবা উচিত ছিল ডিএনএ দিয়ে নতুন প্রানী তৈরি করা খুবই ভয়ঙ্কর এবং বিপদজনক ছিল। ভিন্ন ধরনের একটি মুভি রিভিউ আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এবং আমাদেরকে পড়ার সুযোগ দিয়েছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।
দাদা "জুরাসিক ওয়ার্ল্ড নামক মুভি রিভিউ দেখে ভালো লাগলো। আসলে এই ধরনের মুভি দেখার খুব একটা অভ্যাস নেই। আর এই মুভিটাও আমার দেখা হয়নি। তাই জন্য আপনার এই রিভিউটা পড়ে ভালোই লেগেছে। মনে হচ্ছিল যেন আমিও মুভিটা দেখতে পাচ্ছি। তবে এই মুভিটার একটা বিষয়ে খুবই ভয়ঙ্কর লেগেছে। সেটা হচ্ছে একটা প্রাণীর ডি এন এ অন্য প্রাণীর তৈরি করার বিষয়টা। এটা একদম ঠিক বলেছেন আসলে প্রকৃতির নিয়মের বাইরে গিয়ে যদি কিছু করতে হয় তাহলে তার ফল ভোগ করতে হয়। আর তাই জন্যই তো দেখছি এখানেও শুধুমাত্র একটা প্রাণী তৈরি করা হয়েছিল। আর তার ফলস্বরূপ তাদেরকে ভোগ করতে হয়েছে। সত্যিই এই বিষয়টা অনেক ভয়ঙ্কর লেগেছে। তবে আজকের মুভির রিভিউ করে অনেক দারুন একটা অভিজ্ঞতা হয়েছে। আশা করি পরবর্তীতে আপনার কাছ থেকে আরও মুভি রিভিউ দেখতে পারবো।
দাদা আপনার কাছ থেকে আবারো একটা মুভি রিভিউ ভীষণ ভালো লাগলো। যদিও এই ধরনের ইংলিশ মুভি গুলো আমার একদমই দেখা হয়। আসলে ভাষা চেঞ্জ হওয়ার কারণে দেখতে ভালো লাগে না আমার কাছে। কিন্তু এমনিতে এই মুভি গুলোর কাহিনী কিন্তু দারুন লাগে। তবে আজকের মুভিটা রিভিউ করে মনে হচ্ছিল যেন আমি মুভিটা দেখতে পাচ্ছি। তবে এই মুভির কাহিনীটা অনেক ভয়ঙ্কর লেগেছে। প্রথমে তো দেখছি জঙ্গলের প্রাণীগুলোকে বাঁচিয়ে অন্য জায়গায় ছেড়ে দেওয়ার কথা হয়েছে। কিন্তু পরবর্তীতে যখন একটা প্রাণীর ডি এন এ দিয়ে অনুপ্রাণের তৈরি করার কথা শুনেছি এটা তো আসলেই একদম ভয়ংকর। এটা একদম সত্য যে প্রকৃতির নিয়মের বাইরে গিয়ে কিছু করলে তার ফল কখনোই ভালো হয় না। আর এই মুভির কাহিনীটাও দেখছিস সেম হয়েছে। আসলে এসব বিষয়গুলো ভাবতেই কিরকম লাগে। আর এখানে একটা মাত্র প্রাণী তৈরি করার কারণেও অনেক ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটছে। তবে সব মিলিয়ে মুভিটার কাহিনী পড়ে ভালই লেগেছে।