এক রিস্কা চলোকরে জীবন যুদ্ধ
আমাদের এলাকায় এক রিস্কা চালক ছিলো (এখন নাই) সে সকালে ঘুম থেকে উঠে খেয়ে রিস্কা নিয়ে বেরিয়ে পরতো তার জিবিকা নিরবাহের এক মাএ মাধ্যম সেই রিস্কা নিয়ে এই রিস্কা দিয়ে চলে ৫ জনের সংসার। সেই সারাদিন রিস্কা চালিয়ে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম করে সেই টাকা দিয়ে নিত্য প্রয়োজনিও দ্রব্য দি কিনে বাড়িতে ফিরতো রাতে সেই সব রাননা করে স পরিবারে একসাথে খেতো অবশিষ্ট কিছু পরের দিনের জন্য রাখতো।
প্রতিদিনের ন্যয় সকালে ঘুমথেকে উঠে রিস্কাটি নিয়ে বেরিয়ে পরে সে সারাদিন রিস্কা চালিয়ে ইনকাম করেছে ১২০ টাকা তাইসে রাতে
বেরিয়ে পরে রিস্কা নিয়ে সন্ধা থেকে রাত ১০ টা পরজনতো এমন সময় সে বাড়ি ফেরার পথে দুইজন জাত্ত্রি এসে বলে আমরা অমুক জাগায় জাবো রিস্কা চালক বললো ঠিকআছে উঠেন আপনাদেরকে নামিয়ে দিয়ে আমি বাজার সদাই করে বাড়িতে জাবো। সেই রিস্কা চালক দুই যাত্রী কে নিয়ে চললো যাত্রীর গন্তব্যে পথি মধ্যে এক চায়ের দোকানে গিয়ে যাত্রীরা চা পান খেয়ে আাবার উঠে পরে রিস্কাতে । চালক আনমনে রিস্কা চালাচ্ছে কিছু দূর জাওয়ার পরে ফাকা জায়গায় একটা ব্রিজের উপরে রিস্কাতে বসেথাকা যাত্রী রুপি হায়না পিছন থেকে চাপাতি দিয়ে রিস্কা চালকের ঘারে দেয় এক কোপ এককোপে খ্যানতো হয়নি দিতিয় কোপে রিস্কা চালকের গলা কেটে দেয় তারপর সেই রিস্ককা চালকের লাসটা ব্রিজ থেকে নদীতে ফেলেদেয় রিস্কাটি নিয়ে পালিয়ে যায়। সেই রিস্কা চালোকের ইস্ত্রি রাত ১২ পর্যন্ত সামি বাড়ি নাফেরায় আসেপাসের লোকজনকে বলে এবং ইস্ত্রি নিজেই ছেলে,মেয়ে সহ খোজাখুজি করে কোন সন্ধান না পেয়ে বারিতে চলে আসে। পরের দিন সকালে জানা গেলো নদীতে একটা গলা কাটা লাস ভাসতেছে। ইস্ত্রি সনতানরা গিয়ে দেখে তার সামি, সনতানের বাবার লাশ। লাশ দেখে কান্নায় ভেংগে পরে ইস্ত্রি সনতানেরা। এখন কি হবে এই ছোট ছোট ৩ টি সনতানের। থেমে গেলো সেই রিস্কা চালোকের জিবন যুদ্ধ। ঘটনাটি ঘটে গত ২০ অগাস্ট ২০২৩ দীবাগত রাতে।