গ্রামাঞ্চলে তালগাছে বাবুই পাখির বাসা
স্টিম ফর ট্রেডিশন কমিউনিটির সকল সদস্য ও মডরেটরদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসা। সকলেই কেমন আছেন? আশা করি সকলেই ভাল আছেন৷ আমিও আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি। তালগাছে বাবুই পাখির বাসা বাঁধা দেখেই আমি রীতিমতো অবাক। আসলে তালগাছে বাবুই পাখি বাসার ভিতরে ঝুলে আছে।
বাবুই পাখি আমাদের সকলের পরিচিত একটি পাখি। বাবুই পাখি নিয়ে কবি রজনীকান্ত সেনের অনেক ভালবাসা ছিল অন্যরকম। তাই কবি রজনীকান্ত সেন বলেছেন, বাবুই পাখিরে ডাকি, বলিছে চড়াই কুঁড়ে ঘরে থেকে করো শিল্পের বড়াই। বাবুই পাখিকে কতই না ভালবাসতেন কবি। বাবুই পাখি তালগাছে কিংবা নারিকেল গাছে বাসা আর তেমন চোখে পড়ে না। তালগাছে বাসা বেঁধেছে বাবুই পাখি তাই তো আমি মোবাইল ফোনে ক্যামরা বন্ধি করছি অনেক দিন পর দেখালাম। এই বাবুই পাখির বাসা। বাবুই পাখি মুলত তালাগাছেই বেশি বাসা বেঁধেছিল।
আগেকার সময়ে দেখা যেত গ্রাম-বাংলার মাঠে, ঘাটে কিংবা পুকুর ধারে দেখা মিলতো সারি সারি তালগাছের। বর্তমান সময়ে তালগাছ আর তেমন দেখা যায় না। তালগাছ আর বাবুই পাখির বাসা বাঁধা দুটোই হারিয়ে যাচ্ছে গ্রাম-বাংলা থেকে। তালগাছেই বাসা বেঁধে ছিল বাবুই পাখি। আগেকার মতো আর পাখির কিচিরমিচির শব্দ কানে পড়ে না। তালগাছে বাবুই পাখি কিচিরমিচির করে শব্দ করে আর উড়াউড়ি করে। বাবুই পাখি মুলত তালগাছেই বাসা বাঁধতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যেবোধ মনে করে। বাবুই পাখিকে বলা হয় নিপুন কারিগরির অধিকারী।
বাবুই পাখি গুলো দেখতে বেশ ছোট তবে এদের জ্ঞান অর্জনের ভান্ডার রয়েছে। বাবুই পাখির অবাধ বিচরণ ছিল। সুরলা কন্ঠে আর আগেকার মতো মন মাতানো কিচিরমিচির শব্দে ঘুম ভাঙ্গে। বাবুই পাখি দেখতে বেশ ছোট হলেও বুদ্ধি আছে। বাবুই পাখি গুলো যখন বাঁশের পাতায় বসে তখন দেখায় যায় এতো ছোট এই পাখিটি। বৃষ্টি আসলেই এরা নিরাপদ স্থানে যায়। নিরাপদ জায়গা হলো তালগাছে বাসা। তালগাছ বাসার ভিতরে বসে থাকে চুপটি করে এদের বাসায় এক ফোটা পানিও প্রবেশ করতে পারে এতো নিপুনভাবে তৈরি করে নিজের বাসা। এরকম দৃশপট শুধু গ্রাম-বাংলার মাঠে ঘাটে আর পুকুর ধারে যেখানে তালগাছের সমাহার। আমার পোস্টে কোনরকমের ভূলুণ্ঠিত হয়ে থাকলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আমার ব্লগটি পরিদর্শন করার জন্য আপনাদের সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বর্তমানে আমাদের দেশে বাবুই পাখির সংখ্যা প্রায় বিলুপ্তির পথে ৷ আগে যেভাবে বাবুই পাখি দেখা যেত সেই তুলনায় এখন বাবুই পাখি খুবই কম দেখা যায় ৷বাবুই পাখির সাধারণত তালগাছে বসবাস করে ৷ তারা তালের পাতা দিয়ে নিজেরাই বাসা তৈরি করে ।সেখানে বসবাস করে দারুন ফটোগ্রাফি করেছেন আপনি। ধন্যবাদ
ধন্যবাদ।
Thank you, friend!


I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
বর্তমান সময়ের তালগাছ তেমন নাই বললেই চলে। যার কারণে এসকল বাসা আর দেখতে পাওয়া যায় না। বাবুই পাখি অনেক পরিশ্রমী হয়ে থাকে এক গাছ থেকে অন্য গাছে একটি করে আঁশ নিয়ে গিয়ে বাসা তৈরি করে। কবিতাটা মনে আছে মামা আপনার বাপরে। সুন্দর হয়েছে ছবিগুলো মামা।
ধন্যবাদ।
তালগাছেই সাধারণত বাবুই পাখির বাসা বাঁধা দেখা যায়। তালগাছ আগেকার সময়ে প্রচুর পরিমানে ছিল।কিন্তু কালের বিবর্তনে তালগাছ যেমন হারিয়ে গেছে ঠিক তেমনি বাবুই পাখির বাসা বাঁধা গুলোও আর দেখা যায় না। বাবুই পাখি দেখতে বেশ ছোট। বাবুই পাখি নিয়ে অসাধারণ একটি পোস্ট লিখেছেন ভাই।
ধন্যবাদ।
বাবুই পাখি খুব চালাক এবং পরিশ্রমী একটি পাখি। আগের দিনের সব জায়গায় বাবুই পাখি দেখা যেত। তাল গাছের আম নিপুণ শিল্পে গড়ে তুলে তাদের বাসা। এখন আর তাল গাছে বাবুই পাখির বাসা দেখা যায় না। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে অনেক দিন পর তাল গাছে বাবুই পাখির বাসা দেখতে পেলাম। ছোটবেলায় কবিতা পড়তাম বাবুই পাখিকে ডাকিয়া বলি আছে চড়াই, কুরে ঘরে থাকো কর শিল্পের বড়াই, আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকার পরে। তুমি কত কষ্ট পাও রোদ বৃষ্টির ঝড়ে। বাবুই পাখি বলে কষ্ট পাই তবু থাকি নিজেরই ঘরে। সুন্দর লিখছেন ভাই ফটোগ্রাফি দারুন হয়েছে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
ধন্যবাদ আপনাকে।
গ্রামীণ অঞ্চলের তালগাছে এসব বাবুই পাখির বাসা গুলো দেখা যায়। ঝড়ের সময় এগুলো পড়ে যায় মাটিতে তখন এগুলো নিয়ে ছোট বাচ্চারা খেলা করে। দারুন লিখেছেন ভাই ফটোগ্রাফি গুলো খুব সুন্দর হয়েছে ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ।
তালগাছেই বাবুই পাখির বাসা বাঁধা দেখা যায়। আমাদের গ্রামে তালগাছ তেমন নেই বললেই চলে। বাবুই পাখির খুব ছোট আর চালাক প্রকৃতির পাখি। বাবুই বাসা গুলো দেখতে বেশ চমৎকার। বাবুই পাখি নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট লিখেছেন।
ধন্যবাদ।
তালে গাছের বাবুই পাখির বাসা নিয়ে সুন্দর একটি উপস্থাপনা। বাবুই পাখিরা অনেক কষ্ট করে বাসা বুনে থাকে। তারা এক বাসা থেকে অন্য বাসায় গিয়ে সঙ্গী পছন্দ করেন।
ধন্যবাদ।
টুইটার লিংকঃ
https://twitter.com/Rahul989132/status/1678490490478424080?t=oSARpDv9ClJNJf-7xTs25A&s=19
গ্রামাঞ্চলে তালগাছে বাবুই পাখির বাসা নিয়ে অনেক সুন্দর একটা পোস্ট করেছেন।এই বাবুই পাখির বাসাগুলো দেখতে অনেক সুন্দর। সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের কাছে সেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
ধন্যবাদ।