টাইটানিক সমুদ্রে ভাসার অনেক আগেথেকেই মৃত্যুর সাক্ষী ছিল ! |
1912 সালের 14 এপ্রিলে, হয়তো অনেকেরই মনে আছে, ঔই দিনটিতেই প্রায় আড়াই হাজারের মতো যাত্রী নিয়ে অতল সাগরে হারিয়ে গিয়েছিল জাহাজ টাইটানিক।
তবে বিশালের টাইটানিক সম্বন্ধে আমাদের যেটুকু ধারণা তার একেবারে সামান্য অংশ জানতে পেরেছিলাম। জেমস কারণের টাইটানিক সিনেমা থেকে বিশাল এ জাহাজটি শুধু জাহাজে ছিলনা বিলাসিতা এবং অত্যাধুনিক চরম নিদর্শন দেখা গিয়েছিল এখানে।
1911 সালে দাঁড়িয়ে পৃথিবীর বুকে এরকম একটা জাহাজ তৈরি করা ছিল একটা বিশাল ব্যাপার। তবে টাইটানিকের বহু সত্য আজও অনেকেরই অজানা রয়ে গিয়েছে, প্রসঙ্গ উঠলে জাহাজ ডুবে যাওয়া এবং সেই ঘটনার সঙ্গে মৃত্যুর দৃশ্য চোখের সামনে ভেসে ওঠে এই জাহাজের সঙ্গে মৃত্যুর সম্পর্ক।
কিন্তু তারও অনেক আগে থেকে জাহাজ পানিতে ভাসার আগে থেকেই একাধিক প্রার্থী শাখি হতে হয়েছিল ওই জাহাজকে, 26 মাস লিগেছিলো টাইটানিক বানাতে, এর 26 মাসে একাধিক দুর্ঘটনা ঘটেছে মৃত্যু হয়েছিল অন্তত আট শ্রমিকের, টাইটানিক থেকে পড়ে গিয়ে কোথাও পিসে মারা গিয়েছিল তারা।
টাইটানিক সমুদ্র রাশানোর ঠিক আগের মুহূর্তে জেমস রবিন নামে এক ব্যক্তি জাহাজের তলায় পিষে মারা গিয়েছিলেন টাইটানিকের দাঁড় করিয়ে রাখার জন্য অনেক কাঠের গুড়ি রাখা হয়েছিল তার সামনে জাহাজ আসার আগেই সেগুলো সরাতে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটেছিল।
টাইটানিকের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ছিলেন সেসময় বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তি ছিলেন তিনি। লাইফ বুটে উঠে আসার সুযোগ প্রথমে মহিলা বিশিষ্ট দেয়া হয়েছিল ধনী হওয়া সত্বেও সেই নিয়ম কে মান্যতা দিয়ে, স্ত্রীকে লাইফবোটে তুলেছিলেন তিনি, কিন্তু জাহাজের সঙ্গে ডুবে যান তিনিও।
টাইটানিকে প্রথম শ্রেণীর জাতির জন্য চারটি রেস্তোরাঁ ছিল দুটি লাইব্রেরী একটি ছবি তোলার ঘর একটি কোম্পানির সিমেন্ট. রেস্তোরাঁয় খাবার পরিবেশনের জন্য ছিল
চায়নার 50000 বহুমূল্য থালা-বাসন সেই দেশ বিদেশের খবর জানতে পারতেন যাত্রীরা ফুটে উঠত সে দিনের সমস্ত খাবারের নাম প্রথম শ্রেণীর একটি সাধারণ ঘরের ভাড়া ছিল 30 পাউন্ড বা সুইটের হারাচ্ছিল 175 পাউন্ড তবে অধিকাংশ যাত্রীই 3 থেকে 8 পাউন্ড দিয়ে তৃতীয় শ্রেণীতে থাকতে ঐতিহাসিক ঐ জাহাজ
যে কয়েকজন প্রাণে বেঁচে ছিলেন তাদের অন্যতম ছিলেন টাইটানিকের রেস্তোরাঁয় বেকিং এর মূল দায়িত্বে থাকা চার্জহীন অনেকের মতে তিনি বিশেষ ব্যক্তিদের টাইটানিকের থেকে ঝাঁপ দিয়েছিলেন নিকস মহাসাগরে .