আমার নিজের লেখা গল্প, কবিতা এবং আমার নিজের করা ফটোগ্রাফি।।। পর্ব- 92
'কোনও কোর্স।'
মা 'আমারও নেই। আমি মাস কম্যুনিকেশন করেছি। জানি না ওটার গুরুত্ব এরা দেবে কি না। আপনি? ছেলেটি জিজ্ঞাসা করল।
'আমি কিছুই করিনি।'
'তাতে অবশ্য এ দেশে কিছু এসে যায় না। নার্ভাস না হয়ে ঠিকঠাক উত্তর দিয়ে যাবেন, তাতেই
হবে। কোথায় থাকেন?' 'কলকাতায়।' জবাবটা দিয়ে আবার ঘরে ঢুকে গেল তিতির।
তাকে ফিরে আসতে দেখে মেয়েটি ম্যাগাজিন থেকে মুখ তুলল, 'বাইরে খুব রোদ, না? রোদ
লাগালেই আমার অ্যালার্জি হয়।' তিতিরের যখন ডাক এল তখন চারটে বেজে গেল। তিনজন মধ্যবয়সি মানুষ টেবিলের
ওপারে। নমস্কার জানাতে তাকে বসতে বলা হল। প্রথমজন চোখ তুললেন, 'আপনাকে অনেকক্ষণ বসিয়ে রাখার জন্য দুঃখিত।'
প্রথম প্রশ্ন, 'টিভির প্রোডাকশনের ব্যাপারে আপনার কোনও অভিজ্ঞতা আছে?'
তিতির মাথা নাড়ল, না।
'মার্কেটিং-এর কাজ কখনও করেছেন।'
'না। আমি সবে এম এ পাস করেছি।'
'আপনি চটজলদি স্ক্রিপ্ট লিখতে পারেন?'
'পারব।' দু'বার না বলার পর আর না বলতে পারল না। স্ক্রিপ্ট মানে চিত্রনাট্য। কোনও একটা কাগজে সত্যজিৎ রায়ের চিত্রনাট্য ছাপা হয়েছিল। তখন আগ্রহ নিয়ে পড়েছিল সে। অনেকটাই লেখা থাকে না তার বেশি চিত্রনাট্যে থাকে।নাটকের মতো।
For work I use:
মোবাইল |
Redmi Note 11s |
ফটোগ্রাফার |
@taskiaakther |
লোকেশন |
ঢাকা, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
কিন্তু নাটকের জন্য যা এবার দ্বিতীয় ভদ্রলোক জিজ্ঞাসা করলেন, 'আজকের কাগজের হেডলাইন কী? তার প্রতিক্রিয়া
আপনার উপর কীরকম?'
তিতির মুখ তুলল, 'আপনি কোন কাগজের হেডলাইন জানতে চাইছেন। রবিবারে আমাদের বাড়িতে দুটো কাগজ রাখা হয়। তাদের হেডলাইন বেশিরভাগ সময়েই আলাদা হতে দেখেছি।'
'গুড,' ভদ্রলোক হাসলেন, 'কোন কাগজ পড়েন?'
তিতির নামটা বলে বলল, 'আজকের হেডলাইন ছিল, জ্যোতিবসু মুখ্যমন্ত্রী পদে আর দাঁড়াবেন না। এ ব্যাপারে আমার প্রতিক্রিয়া হল সবাইকে একদিন অবসর গ্রহণ করতে হয়। যে-কোনও চাকরিতে ষাট বছরের বেশি কাজ করা যায় না। আমাদের দেশের রাজনৈতিক নেতারা যতক্ষণ অশক্ত না হচ্ছেন ততক্ষণ অবসর নিতে চান না। বার্ধক্য এলে মানুষের কাজ করার ক্ষমতা, ভাবার ক্ষমতা কমে যায়। জ্যোতিবাবু অবসর নিলে আর একজন মুখ্যমন্ত্রী হবেন। ওঁর যথেষ্ট বয়স হয়েছে।
উনি অবসর নিলে কোনও কাজ থেমে থাকবে না।' 'আপনি অ্যাকটিং করতে পারেন?' তৃতীয়জন প্রশ্ন করল।
'বোধহয় পারি।' তিতির বলল।
'বোধহয় মানে? আপনি নিশ্চিত নন?'
For work I use:
মোবাইল |
Redmi Note 11s |
ফটোগ্রাফার |
@taskiaakther |
লোকেশন |
ঢাকা, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
'গতকাল আমাকে একটা বড় সিরিয়ালের মূল চরিত্রে নির্বাচন করা হয়েছে। ওঁরা আমার অভিনয় দেখেই সেটা করেছেন।'
'তাই নাকি? কিন্তু আমাদের চ্যানেলে চাকরি করলে আপনি অন্য কোনও চ্যানেলে অভিনয় করতে পারবেন না।'
'এই সমস্যা এলে তখন ভাবা যাবে।'
ভদ্রলোক একটা কাগজ এগিয়ে দিলেন, 'প্রতিটি লাইন পড়তে পড়তে বাংলায় অনুবাদ করে বলুন। বেশি ভেবে বলা চলবে না।'
তিতির কাগজটা দেখল। টাইপ করা আট লাইন ইংরেজি। প্রথম লাইনটা পড়েই বুঝতে পারল এটা আমেরিকায় ঘটে যাওয়া কোনও খবর। সে পড়ছিল মনে মনে আর মুখে বাংলায় অনুবাদ করে বলে যাচ্ছিল। দেখতে দেখতে আটটা লাইন শেষ হয়ে গেল।
'ধন্যবাদ। আপনি এবার যেতে পারেন।'
"ধন্যবাদ! আরেকটা চিন্তামুলক অনুভূতি, এই পৃথিবীর সফলতার সোনালি ধারা! 🌟💛"
I also gave you a 0.22% upvote for the delegations you have made to us. Increase your delegations to get more valuable upvotes. Cheers! 🎉
Help Us Secure the Blockchain for You
Your vote matters! Support strong governance and secure operations by voting for our witnesses:
Get Involved
This post has been upvoted by @italygame witness curation trail
If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness
Come and visit Italy Community
Hi @taskiaakther,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.
Come and visit Italy Community