আমার নিজের লেখা গল্প, কবিতা এবং আমার নিজের করা ফটোগ্রাফি।।। পর্ব- 83
'আমি দেখছি।' তিতির সরে এল। রান্নাঘরে উকি মেরে দেখল মা লুচি ভাজছে। তাকে দেখতে পেয়ে বলল, 'তাড়াতাড়ি হাত-পা ধুয়ে আয়। আমাকে সাহায্য কর।
'বউদিকে ডাকো।'
'আঃ। ও ওঁদের সঙ্গে কথা বলছে। এই প্রথম ওরা এল। যা।'
লুচি বেগুনভাজা আর মিষ্টি খেতে খেতে চন্দ্রাদি মাকে বললেন, 'বুঝতেই পারছেন আমাদের এখানে আসার একটা কারণ আছে। তিতিরের কথা শুনেছিলাম, নিজের চোখে দেখে গেলাম। আমাদের খুব ভাল লেগেছে ওকে। তথাগত এখন থাকে দিল্লিতে। কম্প্যুটার ইঞ্জিনিয়ার। আপনারা
খোঁজ খবর নিন।' মা বলল, 'বেশ তো। ওনাকে বলব।'
'মেসোমশাই তো বাড়িতে আছেন, আমরাই না হয় বলি।'
'কী আছে, এত ব্যস্ততার তো কিছু নেই।'
'আসলে তথাগত যাওয়ার আগে ব্যাপারটা ফাইনাল করে যেতে চায়।
'ঠিক আছে। আমরা কাল কি পরশু বলে দেব।'
For work I use:
মোবাইল |
Redmi Note 11s |
ফটোগ্রাফার |
@taskiaakther |
লোকেশন |
ঢাকা, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
'কিছু মনে করবেন না, কোনও অসুবিধে আছে?'
'না না। আমাদের কোনও অসুবিধে নেই।' মা বলল, 'তবে মেয়ে বড় হয়েছে। ওরও তো মতামত জানা দরকার। আমি জানি না কাউকে পছন্দ করে রেখেছে কি না। আজকালকার দিন,
বুঝতেই পারছ!' দরজার বাইরে দাঁড়িয়ে কথাগুলো শুনে এক দৌড়ে নিজের ঘরে চলে এল তিতির। মাকে খুব ভাল লাগছে তার। জড়িয়ে ধরে আদর করতে ইচ্ছে করছে। ওরা কতক্ষণে এ বাড়ি থেকে যাবে?
ওরা চলে যাওয়ার পর বাবা মা আর বউদি অনেকক্ষণ কথা বলল। তাকে নিয়েই যে কথা হচ্ছে
তা বুঝে ইচ্ছে করেই নিজের ঘরে শুয়ে রইল তিতির। কী অদ্ভুত। তথাগতবাবু কয়েকদিনের জন্যে কলকাতায় এসেছেন একটি মহিলাকে বিনা পয়সায় সংগ্রহ করবেন যে সারাজীবন তার সেবা করবে।
কীরকম চোর চোর মুখ করে বসেছিল লোকটা।
দাদা এসেছিল কখন টের পায়নি সে। ঘুম পেয়ে গিয়েছিল তিতিরের, দাদার ডাক শুনে ধড়মড়িয়ে উঠে বসল। দাদা জিজ্ঞাসা করল, 'কীরে, তোর কি কোনও ছেলের সঙ্গে রিলেশন আছে?' 'কেন?'
'উলটে প্রশ্ন না করে জবাবটা দে।'
'আছে।'
'আছে? সে কী?' দাদার মুখটা অদ্ভুত হয়ে গেল, 'কে সে? কী করে?
এর দাদার চিৎকারে বউদি পেছনে এসে দাঁড়াল। উত্তর না পেয়ে দাদা চিৎকার করল, 'মা, আমি
মধ্যে নেই। যা করার তুমি করো।'
মা এল ঘরে, 'এ্যাদ্দিন বলিসনি কেন?'
For work I use:
মোবাইল |
Redmi Note 11s |
ফটোগ্রাফার |
@taskiaakther |
লোকেশন |
ঢাকা, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
'বাঃ, তোমরা তো জানতে চাওনি। ঠিক আছে, এখন ও কলকাতায় নেই। এলে আলাপ করিয়ে দেব।' কথাগুলো বলে তিতির দেখল বউদি দরজা থেকে সরে গেল।
চার
হঠাৎ মাকে জড়িয়ে ধরল তিতির। কানের কাছে মুখ নিয়ে গিয়ে ফিসফিস করে বলল, 'কেউ নেই মা, কেউ নেই।'
'সত্যি বলছিস?' মায়ের গলায় সন্দেহ।
'হ্যাঁ। সত্যি। কিন্তু তুমি সবাইকে বলবে কেউ একজন আছে।' মা হেসে বলল, 'কেন এমন মিথ্যে বলছিস?'
'এই মিথ্যেটা যদি কিছুদিন আমাকে আড়াল করে রাখে তো রাখুক না।'
'তুই বিয়েতে রাজি হচ্ছিস না কেন।' 'মা, আমি আগে স্বাবলম্বী হই, তারপরে।'
'কিন্তু সে কতদিন? যদি অনেক সময় লাগে?'
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
"আমি ভালোবাসায় রাজি হয়েছিলাম, কিন্তু এখনো অনেক সময় দিতে চাই।"
I also gave you a 0.22% upvote for the delegations you have made to us. Increase your delegations to get more valuable upvotes. Cheers! 🎉
Help Us Secure the Blockchain for You
Your vote matters! Support strong governance and secure operations by voting for our witnesses:
Get Involved