শেষ বিকেলের মায়া - আমার লেখা ছোট একটি গল্প - পার্ট ৮২
গল্পের বাকি অংশ সুরু করা যাক ......
.
এটা নিত্যদিনের রুটিনে পরিণত হয়েছে। যদি একদিন এই গল্পটি মিস হয়, মনে হয় যেন খুব গুরুত্বপূর্ণ কিছু পিছনে পড়ে গেছে। জেসমিন আন্টিও সারাদিন নিচের জন্য অপেক্ষা করলো। ছেলেরা দেশের বাইরে থাকে। একা মানুষ আর কি করবে আজও সে এক প্লেট সিঙ্গারা এনে কথা বলতে বসেছে। শুরুতেই আন্টি বললেন, একটা গল্প বল, শুনবে? গল্প শুনতে এখানে আসেন।
আমার নিশাতের বয়স তখন সবে দেড় বছর। খুব শান্ত বাচ্চা। আমি সত্যি বলছি। আমার নিশাতের মতন শান্তশিষ্ট ভদ্র শিশু আমি আর দেখিনি। সাধারণত দেড় বছর বয়সী মায়েরা চোখের পলকে বাটানোর সময় পান না, কিন্তু কাজের পরে আমার কাছে প্রচুর সময় ছিল। নিশাত অকারণে কাঁদেনি। ওকে বারান্দার গ্রিলের পাশে দাঁড় করিয়ে একটু দূরত্বে দাঁড়িয়ে থাকতাম। প্রতিবেশীদের সঙ্গে মিশতাম না। কিন্তু বাড়িওয়ালা খুব বন্ধুত্বপূর্ণ ছিলেন। তিনি আমাকে তার নিজের মেয়ের মতো ভালোবাসতেন। বারী ওয়ালীর একটি মেয়ে ছিল। সে তখন ইন্টার প্রথম বর্ষে পড়ত। সে তার ক্লাসের একটি ছেলের প্রেমে পড়েছিল। বাবা-মা তাকে বিয়ে করেন।
For Photos I use:
Camera |
Iphone 12 Mini |
Lens |
Wide 26 mm-Equivalent |
Photographer |
@fxsajol |
Location |
Mirpur 12 , Dhaka, Bangladesh |
Processing photos |
Outdoor |
'হেহেহে... বাহ, এটা মজার।' নিচের লোকেরা হাসে
'হুম, মেয়ের বর নিয়ে যে বাড়িতে থাকত ওয়ালির বাড়িতে। বুঝতে পারছি না, টাকা রাখতে পেরেছি। ছেলের পরিবারে এত টাকা ছিল না। মূলত ছেলের পরিবার মেয়ের বাপের বাড়ি দেখে ছেলের বিয়ে হয়ে যায়। নইলে এই বয়সে কে বিয়ে করে?'' মেয়েটাও। কিন্তু মেয়েটির তুলনায় ছেলেটি অনেক স্মার্ট। বাড়িটি ওয়ালির মেয়ের
সিঙ্গারা মুখ দিয়ে জিজ্ঞেস করল। হুম। নিশাতকে খুব ভালোবাসতো। আমি রান্না শুরু করলে তারা এসে আমাকে তাদের ঘরে নিয়ে যেত। আমি অস্থির হয়ে বাড়িওয়ালিকে জিজ্ঞেস করতে গিয়ে দেখি নিশাত বর-কনের মধ্যে চুপচাপ খেলা করছে। এই যে শিশুটি তাকে এনেছে, তুমি কি একটু কাঁদবে না? না
হয়।'
ছেলেটা একটা আওয়াজও করল না।''হাহাহা...'' আর মেয়ের বর হেসে বলত, তুমি আমার জন্য নিশাতের মতো শান্ত আর মিষ্টি ছেলের জন্য দোয়া করবে।
'তারপর?' বাবার মতোই ফর্সা।' তারপর কি হল?' 'মেয়েটি পরীক্ষায় পাস করেনি, ছেলেটি করেছে। সে ভালো করেছে, কিন্তু তার মতো ভালো ছাত্র নয়।' 'কেন?' কেন, বুঝলাম না! এই বয়সে তিনি বাবা হয়েছেন, স্ত্রীকে নিয়ে শ্বশুর বাড়িতে থাকেন। ছেলেটিকে কত কথা শুনতে হয়েছে। 'কি ধরনের?' আশ্চর্যজনক প্রশ্নটি নিম্নরূপ। 'যেমন: মেয়েটির যমজ সন্তান হওয়ার পর খরচ বাড়েনি!' 'হুম।' তাই মেয়েটি তার মায়ের কাছে টাকা চাইলে মা তাকে বিভিন্ন কথা বলতেন। 'কী ধরনের কথা?' 'তিনি হেসে বলতেন, জামাইকে এতদিন টেনে নিয়েছি, এখন বাচ্ছা টানবো নাকি এইটা।'
আশ্চর্য! তারাও তো তার মেয়ের বাচ্চা!' 'হুম, বাড়িওয়ালা হয়তো দুষ্টু ছিল। এসব বলার পরও তিনি সব করেছেন। ছেলেটা কোনো কাজ করেনি। সমস্ত খরচ মেয়েটির বাবা-মা বহন করেছিলেন। "আর ছেলের পরিবার?" "তারা তাদের ছেলেকে টাকার জন্য বিক্রি করেছে, তুমি কি বুঝ না!" "কি বলেন, এটা আবার হয়?" হ্যাঁ হ্যাঁ!
ছেলেটা চাকরির খোঁজে এক জায়গায় ঘুরতে থাকে।' 'বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওনি?' "আরে, তখন ইন্টার পর্যন্ত পড়াশুনা অনেক ছিল।" "ওহ আচ্ছা।" 'চাকরি পেয়েছ?' মুখটা খুব মলিন। তিনি বললেন, আপনারা দোয়া করবেন কাজটি যেন হয়। "তাহলে? চাকরি আছে?'' তখন ঘুষ ছাড়া চাকরির কথা ভাবতেও পারিনি। ছেলেটিও সেখান থেকে ১০ হাজার টাকা ঘুষ চেয়েছিল। আহারে। ১০ হাজার টাকা তখন অনেক। এত টাকা আর কে দিতে পারে
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Congratulations, your post has been upvoted by @nixiee with a 8.976381491061659 % upvote Vote may not be displayed on Steemit due to the current Steemit API issue, but there is a normal upvote record in the blockchain data, so don't worry.
This post has been upvoted by @italygame witness curation trail
If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness
Come and visit Italy Community
Hi @fxsajol,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.
Come and visit Italy Community
তো তার মেয়ের বাচ্চা!' 'হুম, বাড়িওয়ালা হয়তো দুষ্টু ছিল। এসব বলার পরও তিনি সব করেছেন। ছেলেটা কোনো কাজ করেনি। সমস্ত খরচ মেয়েটির বাবা-মা বহন করেছিলেন। "আর ছেলের পরিবার?" "তারা তাদের ছেলেকে টাকার জন্য বিক্রি করেছে, তুমি কি বুঝ না!" "কি বলেন, এটা আবার হয়?" হ্যাঁ হ্যাঁ!
ছেলেটা চাকরির খোঁজে এক জায়গায় ঘুরতে থাকে।' 'বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওনি?' "আরে, তখন ইন্টার পর্যন্ত পড়াশুনা অনেক ছিল।" "ওহ আচ্ছা।" 'চাকরি পেয়েছ?' মুখটা খুব মলিন। তিনি বললেন, আপনারা দোয়া করবেন কাজটি যেন হয়। "তাহলে? চাকরি আছে?'' তখন ঘুষ ছাড়া চাকরির কথা ভাবতেও পারিনি। ছেলেটিও সেখান থেকে ১০ হাজার টাকা ঘুষ চেয়েছিল। আহারে। ১০ হাজার টাকা তখন অনেক। এত টাকা আর কে দিতে পারে