RE: ঈমাম আবু হানিফা (রহঃ) এর তাকওয়া ও পরহেজগারী যা আমাদের কাছে এই জামানায় সপ্ন
বুজুর্গরা সময়কে রাবারের মতো টেনে লম্বা করতেন। আমাদের ব্যাক্তিগত যোগ্যতা দেখলে হবে না। শুধু বস্তুর উপর একিন করলে হবে না, আল্লাহর কুদরতের উপর বিশ্বাস থাকতে হবে। আপনি ব্যাক্তিগত হিসাব মিলাইতেছেন। আমাদের নবী এক রাতে সাত আসমান ভ্রমণ করলেন কিভাবে? যেখানে মাসের পর মাস আলোর গতিতে চললেও যাওয়া যাবে না, আপনি এখন বলতে পারেন উনি নবী ছিলেন তাই সম্বভ। লোক পরিবর্তন হতে পারে কিন্তু আসমানওয়ালার কোনো পরিবর্তন নাই। সুরুতে যিনি ছিলেন তিনিই আছেন, ওখানে হাসিনা খালেদা নাই যে আমার দলের লোক না হলে কাজ হবে না। আল্লাহর সাথে বান্ধার সন্মর্ক হল বন্দেগীর, আপনি চেষ্টা করলেও পারবেন। কিন্তু মনের মদ্যে ওই হিম্মত ও আল্লাহর উপর বিশ্বাস থাকতে হবে। ঈমাম আবু হানিফ (রহঃ) কে মানুষ জিজ্ঞেস করেছিল আপনি এই অসম্বব কাজকে কিভাবে সম্ভব করলেন? উনি জবাব দিয়েছিলেন আল্লাহ আমার বাহিরের মজবুতি দেখে, ভিতরেও মজবুতি দিয়েছ। ঈমাম আবু হানিফ (রঃ) মারা গেছেন ১৫০ হিজরীতে আর এখন ১৪৪০ চলে, বেশি দিন হবে না ইন্ডিয়াতে এক বুজর্গ ছিলেন, আসর থেকে মাগরিব এর মাঝে এক খতম করতেন । অনেকে বিশ্বাস করতে চাইতো না আপনার মত তখন তিনি বলতেন আসরের নামাজের পর যমুনার তীরে আমার সাথে বস এবং দেখ। ভাই আলেমদের কাছে যান আপনি যা জানেন তা পর্যাপ্ত না। এইজন্য আমার এতো কথা বলা লাগলো এই সময় আমি আর একটা পোস্ট দিতে পারতাম।
আবারো বলতেছি উপরে যিনি আছেন উনার স্বজন নেই উনি স্বজনপ্রীতি করেননা। বান্ধা উনার ঈবাদত করার জন্য যা চাইবে উনি দিবেন, সময়কে তো উনি কন্ট্রোল করেন। ঘড়ির হিসাবে যাওয়াই অনুচিত, উনি সময়কে লম্বা ও ছোট দুটিই করতে পারেন যে কারো জন্য। আপনি আপনার নিজের জন্য চেষ্টা করেন না কেন?
শেষে বলবো হজরত ওসমান (রাঃ) দুই রাকাতে পুরা কুরআন খতম করতেন তাবেঈনদের ভিতর উনি(অাবু হানিফা) ছাড়া আরো অনেকে করছেন ।
ভাই লিখে আপনি যে কষ্ট করেছেন আমার upvote এর মাধ্যমে কিছুটা ক্ষতি হয়ত আপনার পুষিয়েছে। তারপর ও আল্লাহ আপনাকে উওম প্রতিদান দান করবেন।
Posted using Partiko Android