এক গ্রামে বাস করত একটি ফাঁতি হাস এবং তার স্ত্রী।
জাদুর হাঁসের গল্প।
এক গ্রামে বাস করত একটি কৃষক এবং তার স্ত্রী।কৃষক প্রত্যেকদিন তার জমিতে চাষ করে তার সংসার চালাত। কৃষকের একটি ছেলে ছিল যার নাম ছিল পিন্টু পিন্টু খুবই চালাক ছিল।
পিন্টু গ্রামের সবার উপকার করতে পিন্টুকে জন্য সবাই আদর করতো। একদিন তাদের গ্রামের এক অসহায় বৃদ্ধাকে ধরে ধরে তাদের বাড়িতে দিয়ে আসলো। এরপর বৃদ্ধা তাকে আশীর্বাদ করলো।
তারা খুব কষ্টে দিন যাপন করত একদিন কৃষক অসুস্থ হয়ে পড়লো। এরপর কৃষক আর তার জমিতে চাষ করতে যেতে পারতে ছিল না। তাদের সংসারে নেমে আসলো অশুভ ছায়া।
এরপর কৃষক তার ছেলেকে বলল জমিতে চাষ করার জন্য। কিন্তু পিন্টু ওসব চাষ করতে পছন্দ করত না। এরপর পিন্টু একদিন নদীর ধারে বসে বসে ভাবতে লাগলো। সে কি করবে তখন সে একটি হাঁস দেখতে পেলো।
যে হাসি দেখতে খুবই যোগাযোগ করতে ছিল। এরপর পিন্টু মনে মনে খুশি হয়ে গেল ভাবতে লাগলো। যে হাসতে হয়তো সোনার হাঁস হবে। এরপর সে ওই হাসি ধরে নিয়ে হাঁসটির গেল।
এরপর ওই হাঁসের পালক গুলো ছিল সোনার। এরপর পিন্টু আদর যত্ন করতে লাগল এবং হাসতেই তাকে খুব সাহায্য করতে লাগলো। এভাবে হাসতে ওই পিন্টুর কাছে থেকে যেতে শুরু করলো।
এরপর পিন্টু তাকে খুবই আদর যত্ন করতে লাগলো। এরপর তাদের অভাব দূর হয়ে গেল। এরপর তারা তাদের অভাব দূর হয়ে গেল। এরপর তারা গ্রামের বাকি সকল অসহায়।
এবং গরিব-দুঃখীদের সাহায্য করতে লাগলো। যখন যার যা কিছু প্রয়োজন হতো তখন তারা এসে তা নিয়ে যেত। এভাবে তারা তাদের দিন কাটাতে লাগলো তারা খুবই হাসি খুশি দিন কাটাতে লাগলো।