বাংলায় তারার মেলা `ডায়েরির পাতা থেকে` - ১৪ “লন্ঠন ”
লন্ঠন
লন্ঠন সাধারণত একটি ধাতব ফ্রেম থেকে তৈরি করা হয় যার চারিদিকে কয়েকটি জানালার মত পাশ থাকে, এবং এর উপরে সচরাচর একটি ধাতব আংটা বা কড়া লাগান থাকে। লন্ঠনের চারিপাশে ঈষদচ্ছ পদার্থ দিয়ে তৈরি জানালা লাগানো থাকে। এই লন্ঠন কে কেউ কেউ আবার হ্যারিকেন বলে থাকে। বর্তমানে সেগুলো সাধারণত গ্লাস বা প্লাস্টিকের তৈরি হলেও, আগের দিনে প্রাণীর শিংএর পাতলা পাত, গর্ত বা নকশা করা টিনপ্লেট দিয়ে ঢাকা থাকত। যদিও কিছু প্রাচীন লণ্ঠনে কেবল একটি ধাতব ঝাঁজরি থাকতো, যা তাদের ভূমিকা পরিষ্কারভাবে ইঙ্গিত করে। লণ্ঠন হচ্ছে একটি বহনযোগ্য আলোর উৎস যাতে সাধারণত তৈলাক্ত সলতে আলোক শিখা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এই লন্ঠন সাধারণত কেরোসিন তেলে চলতো। এটির চতুর্দিকে সুরক্ষামূলক ঢাকনা দিয়ে ঘেরা থাকে যার ফলে এটি সহজ বহন করা ও ঝুলিয়ে রাখা যায় এবং ঘরের বাইরে ও ঠাণ্ডা স্থানে অধিক নির্ভরযোগ্যভাবে ব্যবহার করা যায়। সলতে প্রয়োজন মত ছোট বড় করে আলো বাড়ানো কমানো যায়।
চীনে রীতিমতো লন্ঠন উৎসব হয়ে থাকে। এক সময় গ্রামে গঞ্জে লন্ঠনের ব্যাপক কদর ছিলো। পড়তে বসে অনেক সময় দেখা যেতো যে লন্ঠন এর তেল শেষের পথে, তখন আর পড়া লাগবে বলে খুব আনন্দ হতো। আমার একটা ভালো লাগা কাজ করে, আমি এই লন্ঠন এর আলোতে পড়েছি বলে। আপনারা কেউ কি লন্ঠন এর ব্যবহার করেছেন, জানতে চাই।
ভালো থাকবেন সবাই।
হৃদয় ছুঁয়ে গেল আপনার কবিতাটি।
খুবই ভালো লাগলো লেখাটি।
অনেক ধন্যবাদ ভাই।
আমার লেখা আপনার ভালো লাগে শুনে খুব খুশি হলাম। শুভকামনা
ধন্যবাদ ভাইজান।
আমি সব সময় আপনাকে বলি আপনার লেখায় জাদু আছে মামা।
আপনার লেখা আমরা বরাবরই ভালোই লাগে ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ মামা এমন সুন্দর সুন্দর কবিতা আমদের সাথে শেয়ার করার জন্য ।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাগনে
কবিতাটা পরে নিজের মেধ্য দেশপ্রেম জেগে উঠল। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইজান
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে দাদা
বরাবরের মতো এই কবিতাটিও অনেক সুন্দর লিখেছেন ভাইয়া !!
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
কবিতাটি কেমন যেন অন্যরকম ভালো লাগলো। কবিতার গভীরে যে সুর আপনি এনেছেন, তা নিখুঁত। কবিতার কাঠামোটা অনেক আকর্ষনীয় হয়েছে।
ভাই জান অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সাথে শুভকামনা রইল
কবিতাটি সত্যিই খুবই সুন্দর ভাইজান, পড়ে অনেক তৃপ্তি পেয়েছি।ধন্যবাদ আপনাকে
ভাই অশান্ত মনটাকে শান্ত করে দিলেন আপনি 😭😭😭