ছোটদের খাওয়ানোর আবদার মেটালাম।
হ্যালো বন্ধুরা। সবাই কেমন আছেন ? আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন ? আমিও আলহামদুলিল্লাহ্ আপনাদের সবার দোয়াই ভালো আছি। আবারও হাজির হয়ে গেলাম আরো একটি নতুন পোষ্ট নিয়ে। আজকে আমি আপনাদের মাঝে ছোটদের খাওয়ানোর বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। চলুন শুরু করি --- ---- ---
আজ রোজ বৃহস্পতিবার। বাংলাদেশের মানুষ ভোজন রশিক মানুষ। বাংলাদেশের মানুষ কে খাইন বাঙালি বলা হয়ে থাকে।
খাওয়ার ক্ষেতে কখনও বাঙালি না করে থাকে না। আজকে সকালের দিকে বাড়ির ছোটরা বলতেছিল ভাইয়া অনেক দিন হলো চপ খাওয়া হয় না। তুমি কিছু চপ এনে আমাদের সবাই কে খাওয়াও। আমি বললাম সকালে কেউ কী চপ খাই। আরো মূলত সকালে দিকে কোন জায়গাই চপ বানাই না। আরও কখনও ছোটদের আবদার কখন ফিরেয়ে দিতে হয় না। কারণ আমরাও তো এক সময় ছোট ছিলাম। যখনই কোন কিছু ক্ষেতে
চাইছি বাবা মার এর কাছে যত কষ্টই হোক না কেন যা চাইছি তাই এনে দিছে।
এজন্য আমার কাছে কখন ছোটরা কোন কিছু ক্ষেতে চেলে কখনও না করি না। এরপর আমি বিকালের দিকে গোসল করে
খাওয়া দাওয়া শেষ করলাম। এর কিছু সময় পর বাজারে যাওয়ার জন্য রওনা দিলাম। এরপর আমি আমাদের মোড় থেকে একটা অটো ভ্যান এ করে চলে আসলাম। আমাদের মোড় এ ভাজা পুরার দোকান নেই। এজন্য কোন কিছু ক্ষেতেই হলেই বাজারে যেতে হয়। বাজারে আসার প্রথমেই চপ এর দোকানে আসলাম। দোকানে আসার পর আমি প্রথমে আমি কিছু চপ ক্ষেয়ে নিলাম। বাড়ির ছোটদের জন্য চপ কিনে সুন্দর করে প্যাকেট করে বাড়িতে নিয়ে আসলাম। বাড়িতে আসার পর সবাই কে সমান ভাগে চপ ভাগ করে দিলাম। কারণ সমান ভাগে ভাগ করে না দিলে ছোটরা আবার কান্না করবে। আজকের মতো এখানেই শেষ করলাম।
সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আবারও দেখা হবে আরো একটি নতুন পোষ্ট নিয়ে।
ধন্যবাদ ******
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.