পরিবেশ রক্ষায় পাখির গুরুত্ব এবং অবদান
hello
@beautyofcreativity
আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা
সবার সুস্থতা এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করে শুরু করছি আমার আজকের এপিসোড। বন্ধুরা আমি একজন বাংলাদেশী এবং বাংলা ভাষাভাষীর পাশাপাশি বাঙালি মানুষকে ভালোবাসি
বাংলা আমার প্রাণের ভাষা এবং বাংলা আমার মাতৃভাষা।আমি যেরকম আমার দেশকে ভালোবাসি তেমনি ভালোবাসি দেশের মানুষকে। তাইতো ভাষাকে ভালোবেসে এবং ভাষার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আজকে বাংলায় ব্লগিং করতে যাচ্ছি বিশেষ একটি প্রাণী সম্পর্কে
পাখি এবং আমাদের পরিবেশ
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় পাখির গুরুত্ব অপরিসীম। আমাদের দেশে বিভিন্ন ঋতুতে বিভিন্ন ধরনের পাখির সম্ভাবনা দেখা যায়। বিশেষ করে বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ।
প্রতিটি ঋতুতে বিভিন্ন প্রকার পাখি দেখা যায়।তবে বিশেষ করে শীতকাল টি পাখিদের জন্য ভালো একটি আবাসস্থল বাংলাদেশ
কেননা শীতকাল পাখিদের জন্য সুন্দর একটি আবহাওয়া তৈরি হয়ে থাকে।আরে সুন্দর আবহাওয়ার ভিতর পাখি গুলো তাদের নিজেদেরকে বিলিয়ে দেয় এই প্রকৃতির মাধ্যমে
শীতকালে প্রচুর পরিমাণে অতিথি পাখি দেখা যায় আমাদের দেশে।শত শত নাম জানা অজানা বিদেশে সব পাখিগুলো তাদের সুন্দর একটি আবাসস্থল এর জন্য পাড়ি জমায় বাংলাদেশসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশে
পাখি একটি সৌন্দর্যের প্রতীক। এই পাখির প্রতিনিয়ত আমাদের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় যুদ্ধ করে চলে। আমাদের দেশে শত শত প্রজাতির পাখি লক্ষ্য করা যায়আমাদের দেশে শত শত প্রজাতির পাখি লক্ষ্য করা যায়
পাখি শুধু সৌন্দর্যের প্রতীক নয়।পাখি আমাদের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। পাখিগুলো তাদের ডানা মেলে যখন ঐ নীল আকাশে উড়ে বেড়ায় যেন মন ছুঁয়ে যায় সেই পাখির দিকে।
বিশেষ করে আপনি যদি পাখিগুলোর এই সুন্দর নিদর্শন দেখতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই বিল খাল অথবা সমুদ্রের নিকটবর্তী এলাকায় যেতে হবে
কেননা সমুদ্রের নিকটবর্তী এলাকায় গেলে আপনি বিভিন্ন প্রকার পাখি সমাগম দেখতে পাবেন এবং খুব ভালো মানের পাখিগুলোর ছবি আপনার চোখে পড়বে
ছোট বড় মাঝারি সকল প্রকার পাখির সম ঘটে বিশেষ করে সন্ধ্যার আগ দিয়ে।
পাখিদের কলকলানি ডাক যেন মন ছুঁয়ে যায় প্রতিনিয়ত।আমাদের সকলের উচিত এই পাখিগুলোকে পরিবেশে টিকে থাকতে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট সাহায্য এবং সহযোগিতা করা
পাখিদের টিকিয়ে রাখতে করণীয়
পাখি আমাদের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে। সুতরাং আমাদের এক্ষেত্রে বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে
কখনোই পাখি শিকার করা যাবে না। কেননা পাখি শিকার করা দন্ডনীয় এবং আইনত অপরাধই।আর যারা এই অপরাধের অপরাধী হয় অবশ্যই তাদেরকে আইনের হাতে তুলে দেওয়া উচিত
পাখি শিকার পরিবহন এবং ক্রয়-বিক্রয় আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। সুতরাং যারা পাখি শিকার করে কিংবা কয় বিক্রয় করে তাদেরকে অবশ্যই আইনের আওতায় আনা উচিত
কেননা আপনি যদি পাখি নিধন করেন তাহলে আপনি একজন দেশদ্রোহী।কেননা সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী এবং রাষ্ট্রের বিধান অনুযায়ী পাখি শিকার করা কোনো দেশেই বৈধতা নয়।
সুতরাং এক্ষেত্রে আমাদের অবশ্যই সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে
সে ক্ষেত্রে করণীয়
পাখি পাখি থিক সম্পদ। সুতরাং পাখিদের প্রজাতি এবং অন্যান্য সকল প্রকার পাখি জানো আমাদের দেশ থেকে বিলুপ্ত না হয়ে যায় সেদিকে আমাদের অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে।
পাখি শিকার কয় বিক্রয় এবং পরিবহন করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। সুতরাং আমরা এই বন্যপ্রাণী শিকার থেকে বিরত থাকব
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় পাখি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সুতরাং আমরা ও পরিবেশ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার চেষ্টা করে যাবো
যদি কেউ পাখি শিকার কয় বিক্রয় করে তাদেরকে অবশ্যই আইনের আওতায় এনে যথাযথ শাস্তির ব্যবস্থা করব
তো বন্ধুরা আজকে এই পর্যন্তই আশা করছি সবাই আমার কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনতে পেরেছেন এবং সেগুলো মেনে চলার চেষ্টা করবেন। অসংখ্য ধন্যবাদ এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য।
ধন্যবাদ @beautyofcreativity সাথে থাকার জন্য
সুন্দর পোস্ট।