বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্স, ঢাকা

আসসালামু আলাইকুম । সকলকে জানাই আমার শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আশা করি সকলে ভালো আছেন। আল্লাহর অশেষ রহমতে আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব ঢাকা শহরের সব থেকে বড় এবং জনপ্রিয় একটি শপিং কমপ্লেক্স যেটির নাম হল বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্স।

গতকালকে ঢাকা থেকে ফেরার পথে আমি বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে কিছু কেনাকাটার জন্য গিয়েছিলাম। আমার উদ্দেশ্য ছিল মোটামুটি একটি ভালো মানের জুতা কেনার। তো সেজন্যই আমি বসুন্ধরা শপিং কমপ্লিট টি বেছে নিয়েছি। এরপর আমি বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের ভিতর ঢুকি। এর আগেও আমি অনেকবার এসেছি এই কমপ্লেক্সের ভিতরে। সত্যি বলতে অসাধারণ লাগে আমার এই বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সটি। চমৎকারভাবে সাজানো এবং চারিদিকে খুব সুন্দর সুন্দর জিনিসপত্র দিয়ে সাজানো রয়েছে।

প্রথমে আমি ঢুকে লিফট দিয়ে ছয় তলায় উঠি এবং সেখানেই মূলত জুতার জন্য বিখ্যাত সব বড় বড় ব্রান্ডের শোরুম গুলো। ছয় তলায় উঠে হাতের বাম পাশে বাটা শোরুম এবং হাতের ডান পাশে এপেক্স এর শোরুম। দুইটি শোরুমেই মোটামুটি বাংলাদেশের মধ্যে খুবই জনপ্রিয় এবং সবথেকে নামিদামি জুতার ব্যান্ড। আমার সব থেকে বেশি ভালো লাগে হচ্ছে এপেক্স এর জুতা।

এপেক্স এর শোরুমে গিয়ে সেখান থেকে আমার একটি জুতা পছন্দ হয় জুতাগুলোর মূল্য মোটামুটি ভালই ছিল। প্রত্যেকটি জুতার মূল্য সেগুলো সঙ্গেই ছোট্ট একটি কাগজে লাগিয়ে দেওয়া রয়েছে এবং মোটামুটি ভালো জুতার কোয়ালিটি। আমি ঢ়েটি জুতা নিয়েছি এর দাম ছিল চার হাজার পাঁচশত টাকা। তবে দাম মোটামুটি একটু বেশি কিন্তু সব থেকে মজার বিষয় হলো যে আমার জুতাটি অসম্ভব ভালো লেগেছে।

এরপর চারিদিকের বেশ কিছু ঘুরাঘুরি করে আমরা খাওয়া-দাওয়া করি। মূলত বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের সাত তলাতেই বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট রেস্টুরেন্ট আকারে দোকান রয়েছে। তো সেগুলোতেই মূলত নানান ধরনের দেশি এবং বিদেশী খাবার পাওয়া যায়। সেখানেই মূলত আমরা খাওয়া দাওয়া করি এবং খাওয়া-দাওয়া করে সেখান থেকে বের হয়ে আসি।

ধন্যবাদ সকলকে আমার পোস্টটি করার জন্য। আশা করি সকলেই ভালো লাগবে আমার পোস্টটি। সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে আমার পোস্টটি এখানেই শেষ করছি।