বায়তুল মোকাররম মসজিদ, ঢাকা
ঐতিহ্যমূলক পোস্ট 🤗Hello Bloggers 🤗 |
---|
🌟 বায়তুল মোকাররম মসজিদ, ঢাকা🌟
আসসালামু আলাইকুম। সকলকে জানাই আমার শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আশা করি সকলে ভালো আছেন। আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। এটি হলো রমজান মাস তাই সবাইকে রমজান মাসের মোবারকবাদ দিয়ে শুরু করছি। কিছুদিন থেকেই আমার বায়তুল মোকাররম মসজিদে গিয়ে তারাবির নামাজ পড়ার খুব ইচ্ছা ছিল। তবে সেই ইচ্ছাটা বেশিক্ষণ দীর্ঘ হলো না। আজকে আমি বাইতুল মোকাররম মসজিদে তারাবির নামাজ পড়ার অভিজ্ঞতা আপনাদের সাথে শেয়ার করব। তো চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক।
রমজান মাস মুসলমানদের জন্য শান্তির মাস। এই সারা মাস জুড়েই মুসলমান সকল মানুষ তাদের রবের খুশির জন্য ৩০ দিন রোজা থাকে এবং রাতের বেলা তারাবির নামাজ সহ বিভিন্ন ধরনের ইবাদতে লিপ্ত হয়ে থাকে। তবে একটা কথা না বললেই নয় রমজান মাস প্রত্যেকটা মুসলমানদের জন্য খুশির সংবাদ বয়ে আনে। এই সারা মাস জুড়ে সকল মুসলমান মানুষেরা আল্লাহর খুশির জন্য এবাদত করে।
তবে রমজান মাস শুরু হওয়ার বেশ কিছুদিন ধরেই আমার বাইতুল মোকাররম মসজিদে নামাজ পড়ার খুব ইচ্ছা জাগল। সেই সুবাদেই আমি গতকালকে বাইতুল মোকাররম মসজিদে রাতের বেলা তারাবির নামাজ পড়ার জন্য চলে যাই। আমি ফার্মগেট এলাকায় থাকি এবং এই ফার্মগেট থেকে বায়তুল মোকাররম মসজিদ প্রায় পাঁচ থেকে ছয় কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। বাসে যেতে প্রায় ১৫ টাকার ভাড়া এবং সময় লাগে 20 থেকে 30 মিনিট।
যেহেতু আমি রাতের বেলা গিয়েছি সেহেতু বেশিক্ষণ সময় লাগেনি। তবে ঢাকার মধ্যে যে পরিমাণ জ্যাম সে হিসেবে তুলনামূলক কম সময় আমি পৌঁছে গেছি আমার কাঙ্খিত স্থানে। সেখানে গিয়েই দেখি প্রচুর মানুষের সমাগম তবে সমাগম হওয়ারই কথা। কারণ বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ বলে কথা সমাগম হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক।
ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে মানুষেরা এখানে ছুটে আসে নামাজ পড়ার জন্য। তবে মসজিদে প্রচুর মানুষের সমাগম দেখে খুবই ভালো লাগলো। কারণ সারা মাস জুড়ে সবাই তাদের রবের খুশির জন্য এখানে এসে তাদের প্রার্থনা করতেছে। আমরা মূলত তিনজন গিয়েছিলাম এবং সেখানে গিয়ে আমরা ওযু করে নামাজের জন্য প্রথম ফ্লোরে উঠে যায়। তো ফ্লোরটা বেশ বড় এবং রাতের বেলা প্রচুর মানুষের সমাগম দেখে আমরা যেতে যেতে প্রায় হিমশিম খাচ্ছিলাম। কারণ এত মানুষের সমাগমে সত্যি বলতে হাঁটার মতো কোনো ফাঁকা জায়গা খুঁজে পাইনি।
🥰 🥰 🥰 🥰 🥰 🥰 | 🥰 🥰 🥰 🥰 🥰 🥰 |
---|
তারাবির নামাজ পড়ে বের হয়ে এবং বের হয়ে রাতের বেলার জন্য আমরা একটি দোকানে ঢুকিয়ে এবং সেখানে গিয়ে খিচুড়ি খাই। তবে সব থেকে ভালো লাগছে আমার খিচুড়িটা। কারণ গরুর গোশতের তেলের মধ্যে খিচুড়িটা ভুনা করা হয়েছিল সাথে টকস্বাদের জলপাই। তবে সত্যি বলতে অসাধারণ লেগেছে আমার কাছে।
ধন্যবাদ সকলকে আমার পোস্টে পড়ার জন্য। আশা করি আমার পোষ্টের ছবি এবং আমার পোস্টে আপনাদের সকলের ভালো লাগবে। সবাইকে বিদায় জানিয়ে আমার আজকের পোস্ট আমি এখানেই শেষ করছি।
You can also vote for @bangla.witness witnesses
বায়তুল মোকাররম মুসলমানদের জন্য খুবই সৌভাগ্যের একটা জায়গা, এখানে নামাজ পড়তে হলে কপাল লাগে। আপনি রমজান মাস আল্লাহর রহমতর মাস এ মাসে তারাবীহ নামাজ আদায় করছেন। শুকরিয়া আল্লাহ কবুল করুক আমিন। আমি একবার গেছিলাম ঘুরে দেখে আরছি এ মসজিদ। সুন্দর লিখছেন ভাই অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ ভাই
আপনি বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন। এখানে নামাজ পরা সত্যিই ভাগ্যের ব্যাপার। এটা শুনে আরো ভালো লাগছে যে আপনি ৫-৬ কিলোমিটার দূর থেকে এসে এখানে নামাজ পড়তে এসেছেন। এটি বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ। আপনার তোলা ছবিগুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। পোস্টকেও বেশ সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন। আপনার পোস্টটি পড়ে ভালো লাগলো। এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল আপনার জন্য। অনেক ভালো থাকবেন।
ধন্যবাদ
বায়তুল মোকাররম মসজিদ বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ। বায়তুল মোকাররম মসজিদ নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন।বায়তুল মোকাররম মসজিদ আমি নিজ চোখে দেখিনি। এই মসজিদে নামাজ পড়ারো সুযোগ হয়নি। তবে ইনশাআল্লাহ একদিন যাব। সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের কাছে উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ ভাই।
ধন্যবাদ ভাই
বায়তুল মোকাররম মসজিদ হল বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ও বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ। প্রতিদিন অনেক মুসল্লি সেখানে নামাজ আদায় করে পাঁচ ওয়াক্ত।রমজান মাসের সেটি সংখ্যা আরো বেড়ে যায়।বায়তুল মোকাররম মসজিদ এ নামাজ আদায় করেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো।বায়তুল মোকাররম মসজিদ সম্পর্কে খুব সুন্দর লিখেছেন ছবিগুলো খুব সুন্দর তুলেছেন ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই
বায়তুল মোকাররমে নামাজ পড়া মুসলমানদের জন্য একটি ভাগ্যের ব্যাপার। যা সবার ভাগ্যে জোটে না । প্রতিদিন এই মসজিদে লাখ লাখ মুসল্লি নামাজ আদায় করে। বিশেষ করে রমজানে এ মসজিদের বেশি ভীর দেখতে পাওয়া যায়। এই মসজিদটি কখনো সামনে থেকে দেখা হয়ে ওঠেনি। আপনার ফটোগ্রাফী সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই
ঢাকায় আমি অনেকবার গিয়েছি তবে বায়তুল মোকাররম মসজিদে যাওয়া হয়নি। আপনার এই পোস্টটি দেখে আমার মনে আগ্রহ জাগলো আমি যদি এবার ঢাকা যাই তাহলে বাইতুল মোকাররম মসজিদে নামাজ পড়ে আসবো। ধন্যবাদ ভাই এমন একটি সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে উপহার দেওয়ার জন্য
ধন্যবাদ ভাই
বায়তুল মোকাররম আমাদের দেশের জাতীয় মসজি। সম্মানের দিক থেকে বায়তুল মোকাররমের স্থান সবার উপরে । মসজিদের পরিবেশ অনেক সুন্দর এবং অনেক জনসমাগম হয়।বাইতুল মোকাররম মসজিদে প্রতিদিন অনেক লোক খানাপিনা করে। আপনি অনেক সুন্দর লিখেছেন এবং সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাই
বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম নিয়ে লেখার জন্য ধন্যবাদ। খুবই সুন্দর একটি মসজিদ। ইনশাআল্লাহ্ আমিও একদিন সালাত আদায় করার সুযোগ পাবো এই মসজিদে। সুন্দর লিখেছেন।
ধন্যবাদ ভাই
রমজান মোবারক ভাইয়া। বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ বাইতুল মোকাররম মসজিদ। প্রতিদিন বহু সংখ্যক ধর্মপ্রাণ মুসল্লীরা এই মসজিদে নামাজ আদায় করেন। মসজিদটি সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরেছেন। যা আগে জানা ছিল না। আপনার পোস্টর মাধ্যমে তা জানতে পারলাম। অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। মসজিদটি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।