আমার তোলা কয়েকটি ভিন্নধর্মী ঐতিহ্যবাহী খাবারের ফটোগ্রাফি।
সোমবার,
তারিখঃ ১৫ মে ২০২৩ ইং
আসসালামু আলাইকুম,
প্রিয় ভাই ও বোনেরা, আপনারা কেমন আছেন? পরমকরুনাময় আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে সকলেই ভালো আছেন। আমিও আল্লাহ তায়ালার নিয়ামতে ভালোই আছি। স্টিম ফর ট্রাডিশন আজ আমি সবার মাঝে ভিন্নধর্মী ফটোগ্রাফি নিয়ে উপস্থাপন করতে যাচ্ছি। আশা করি সবার কাছে আমার পোস্টটি ভালো লাগবে ইনশাআল্লাহ।
আপনার প্রথম ফটোগ্রাফিতে যেই ছবিটি দেখতে পাচ্ছেন তা হলো আমাদের সবার পরিচিত একটি খাবার। এর নাম হলো বাতাসা। এটি গ্রাম-বাংলার ঐতিহ্যবাহী খাবার।বাতাসা একটি সুস্বাদু ও মজাদার খাবার।ছোট বড় সব ধরনের মানুষের কাছে এই বাতাসা খাবারটি জনপ্রিয়। বাতাসা আগে গ্রাম অঞ্চলে কটকটি ওয়ালারা বিক্রি করে বেড়াইত। কিন্তু সময় ও কালের বিবর্তনে আজ এই ঐতিহ্যবাহী খাবার হারিয়ে যেতে বসেছে। বাতাসা বিশেষ করে ছোট বাচ্চাদের কাছে বেশি জনপ্রিয়। আদিমকাল থেকেই বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের হিন্দু ধর্মাবলম্বী ভাইয়েরা এই বাতাসা প্রসাদ হিসেবে খেয়ে থাকে।
আমি এই ঐতিহ্যবাহী খাবার বাতাসার ফটোগ্রাফি করি।আমাদের গ্রামে ৭ কিলোমিটার দুরে অতিক্রম করে পশ্চিম জয়পুর নামে একটি জায়গা রয়েছে। সেখানে প্রতিবছর ২ দিন ব্যাপী জনপ্রিয় সভা হয়ে থাকে। সেখানে অনেক ধরনের দোকানপাট আসে। সেখান থেকে আমার এই ছবিগুলো সংগ্রহ করা।
আপনারা ছবিতে যে খাবারের ফটোগ্রাফি দেখতে পাচ্ছেন তা হলো হাওয়াই মিঠাই। হাওয়াই মিঠাই একধরণের মিষ্টিজাতীয় খাবার। এই হাওয়াই মিঠাই খাবারটি মুখে দিলে সহজেই গলে যায় বলে ছোট ও বৃদ্ধরাও পছন্দ করে থাকে। হাওয়াই মিঠাই হলো গ্রাম-বাংলার ঐতিহ্যবাহী খাবার। আগেরকার দিনে গ্রামে গ্রামে টিনের বাক্সে বা কাটের বাক্সে করে এই হাওয়াই মিঠাই বিক্রি করে বেড়াত। কিন্তু বর্তমানে সময় ও কালের পরিবর্তনে এই হাওয়াই মিঠাই খাবার আর গ্রামে তেমন পাওয়া যায় না। এটি শহরের মাঝে মাঝে দেখা পাওয়া যায়। তবে এই ঐতিহ্যবাহী খাবারটি প্রায় বিলুপ্তর পথে। আমি পার্বতীপুর উপজেলার রেলওয়ে জংশন গিয়ে এই হাওয়াই মিঠাই খাবার দেখতে পেয়ে ফটোগ্রাফি করি।
আমার লেখায় কোন প্রকার ভুল-ভ্রান্তি হয়ে গেলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আমার পোস্ট দেখার জন্য ও পড়ার জন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। সকলে সুস্থ ও ভালো থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।
ক্যামেরা | Oneplus |
---|---|
ধরণ | ঐতিহ্যবাহী ফটোগ্রাফি |
ক্যামেরা | ৬৪ মেগাপিক্সেল |
ফটোগ্রাফার | @riyan1020 |
অবস্থান | পার্বতীপুর, দিনাজপুর, বাংলাদেশ। |
ধন্যবাদান্তে,
@riyan1020.
এই খাবারগুলো সাধারণত মুখরাচর। এই মুখরাচর খাবারগুলো খেতে আমার বেশ ভালই লাগে। ধন্যবাদ ভাই মুখোরাচর খাদ্যগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু আলোচনা করেছেন। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোষ্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
আপনি ঐতিহ্যবাহী খাবারের ফটোগ্রাফি নিয়ে সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। বাতাসা ও হাওয়াই মিঠাই আগেকার যুগে গ্রামে গ্রামে বিক্রি হতো। কিন্তু আধুনিক যুগে সময় ও কালের বিবর্তনে এই সব ঐতিহ্যবাহী খাবার হারিয়ে যেতে বসেছে।
@md-sajalislam.
ঐতিহ্যবাহী খাবারের ফটোগ্রাফি বেশ সুন্দর হয়েছে। বাতাসা আমার পছন্দের একটি খাবার বটে। বাতাসা আর তেমন খাওয়া হয় না। ঐতিহ্যবাহী খাবারের ফটোগ্রাফি পোস্ট বেশ সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন।
অনেক সুন্দর একটা ফটোগ্রাফি করছেন, আমার বাতাসা ও হাওয়ায় মিঠাই অনেক পছন্দের একটা খাবার, হাওয়ায় মিঠাই আমি অনেক দিন ধরে খাই নাই, আপনি দারুণ লেখছেন ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটা পোস্ট করার জন্য।
ঐতিহ্যবাহী খাবার বাতাসা ও হাওয়াই মিঠাই। তবে আপনার ফটোগ্রাফি গুলা অনেক সুন্দর হয়েছে। বাতাসা ও হাওয়াই মিঠাই আমার অনেক পছন্দের খাবার। এগুলা মিষ্টি জাতীয় খাবার। আপনি খুব সুন্দর একটা পোস্ট শেয়ার করছেন ভাই। ধন্যবাদ
আপনার তোলা ঐতিহ্যবাহী খাবারের ফটোগুলো অসাধারণ লেগেছে আমার কাছে।তবে হাওয়াই মিঠা বা বাতাসা আমার অনেক পছন্দের খাবারের মধ্যে একটি। বাতাসা ও হাওয়াই মিঠাই আগেকার সময়ে ফেরিওয়ালা গ্রামে নিয়ে বিক্রি করত।বর্তমান সময়ে আর ফেরিওয়ালাদের চোখে পড়ে না।
ঐতিহ্যবাহী খাবার হাওয়াই মিঠা ও বাতাসা। কিন্তু হাওয়াই মিঠাই আমার পছন্দের খাবার।আমি হাওয়াই মিঠাই খেতে বেশ ভাল লাগে।আপনার তোলা ছবিগুলো বেশ সুন্দর।
বাতাসা আমার খুব পছন্দের একটি খাবার, হাওয়াই মিঠাই খেতে সবাই পছন্দ করে। ছোটবেলায় হাওয়াই মিঠাই ছিল পছন্দের একটি খাবার। আপনিবহাওয়াই মিঠাই এবং বাতাসার অসাধারণ ফটোগ্রাফি করেছেন ভাই। অনেক ভালো লাগলো ভাই অসংখ্য ধন্যবাদ।