আমার ৫ বছরের ছেলের একটা প্রিয় খাবার ফুচকা।
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা আসাকরি সবাই ভালোই আছো।আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভালোই আছি।
আমার একমাত্র ছেলে আব্দুল্লাহ আল আরাফ ওর ডাকনাম আরাফ বলেই সবাই ডাকে।আরাফের প্রিয় খাবারের মধ্যে একটা হলো ফুচকা সে প্রায় সময় বয়না ধরে বাবা, মামনি চলো আজকে ফুচকা খেতে যাই যদি কোনো কারণে যেতে নাপারি সেদিন ভীষণ মনখারাপ করে থাকে তাই বাধ্য হয়ে ফুচকা খেতে নিয়ে যেতেই হয় এভাবে সপ্তাহে ২ থেকে ৩ দিন ফুচকা খেতে নিয়েযেতে হয়।
তাই একদিন আরাফের মামুনি আমাকে বললো তুমি বাজার থেকে তৈরী ফুচকা পাওয়া যায় ঐটা অনিও আর চট্পটির ডাল অনিও আমি বাসায় আরাফকে ফুচকা বানিয়ে খাওয়াবো। আমি তাই করলাম পরের দিন আরাফ ফুচকা খেতে চাইলে ওর মামুনি বাসায় ফুচকা বানানো শুরু করে। প্রথমে বাজার থেকে আনা ফুচকা টা পরিমান মতো তৈলে ভেজে নেয় তারপরে চটপটির ডাল ভালোকরে শিদ্দ করে নিয়ে সেটাকে পরিমান মতো মরিচ, পেঁয়াজ, লবন, মসলার গুঁড়া দিয়ে ভালো করে মেখে নেয় তারপরে সেগুলো ভেজেনেওয়া ফুচকা গুলোর ভিতরে ঢুকিয়ে তার উপরে শশার শালাত আর ডিম দিয়ে তৈরী করে ফেলে আরাফের জন্য ফুচকা। কিন্তু একটা জিনিস তৈরী করা হয়নি সেটা হলো টক টক নাথাকলে সে ফুচকাই খাবেনা। তাই আরাফের মামনি বাসায় থাকা তেতুল, চিনি, লবন,মরিচের গুঁড়া, পানি , দিয়ে তৈরী করে ফেললো ফুচকা খাওয়া টক।
আরাফ বুজতেই পারেনাই যে ওর মামনি বাসায় ফুচকা বানিয়েছে ফুচকা গুলো দেখতে যেমন সুন্দর হয়েছে খেতেও তেমন সুস্বাধূ হয়েছে।আরাফ অনেক মজা করে ফুচকা খেয়ে ওর মামনিকে বলে বাবা কখন বাজার থেকে ফুচকা নিয়ে আসলো ওর মামনি আরাফকে বলে আজকে বাবা ফুচকা অনেনাই আমি বাসায় তৈরী করেছি আরাফ শুনে বলে মামনি তুমি এখন থেকে আমাকে প্রতিদিন ফুচকা বানিয়ে দিবা। এখন কেমন হলো সপ্তাহে ২/৩ দিনের জায়গায় এখন প্রতিদিন খাওয়াতে হবে।
এই আমার একমাত্র ছেলে আব্দুল্লাহ আল আরাফ।
ফুচকা খেতে আমারো অনেক ভালো লাগে, মাঝে মাঝে আমাদের সৈয়দপুর এ ফুচকা খাওয়া হয়। শুনে একটু অবাক হলাম, আপনার ৫ বছর বয়সের ছেলের ফুচকা পছন্দ। আপনার ছেলে দেখতে অনেক সুন্দর। আরাফ নামটা আমার অনেক পছন্দের, আপনার ছেলের জন্য শুভ কামনা রইলো। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই এতো সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
ফুসকা আমারও বেশ প্রিয় একটি খাবার আমি প্রায় প্রতিদিনেই কিনে খাই। তবে বাসায় বানানো ফুসকার অনেক বশি মজার হবে হলে আশা করা যায়। ফুসকাতে মসলা অনেক ভালো করে মিশিয়েছেন আপনারা দেখতে অনেক মুখরোচক লাগতেছে। আমার মতে ছোট বাচ্চাদের বাসার খাবার খাওয়ানোই বেশি ভালো।
ধন্যবাদ
বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষের ফুচকা পছন্দ।আমারও অনেক পছন্দ।প্রায় খাওয়া হয় আমার।বাংলাদেশে এখন অনেক ধরনের ফুচকা পাওয়া যায়।তবে বাসায় বানিয়ে খাওয়ার মধ্যে অন্য রকম আনন্দ কাজ করে।আপনি অনেক সুন্দর করে আপনার সুন্দর মুহুর্তের কথা শেয়ার করেছেন।আপনার আরাফের জন্য মন থেকে দোয়া রইলো।ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ আপু।
আসলে ছোট বাচ্চারা আর মেয়েরা এই ফুসকা খেতে অনেক বেশী পছন্দ করে। আপনার ছেলে দেখতে মাশাল্লাহ অনেক সুদর্শন। ফুসকাগুলো বাড়িতেই তৈরি করেছেন শুনে অবাক হলাম। কেননা আজকাল সবাই সেগুলো বাইরেই খায়। কিন্তু বাইরের খাবার অসাস্থকর হয়। সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন ভাই। মার্কডাউন ব্যবহার করার চেষ্টা করুন তাহলে পোস্টটা দেখতে আরো সুন্দর হবে।
We expected you to be friendly and active in the Steem For Tradition Community. We appreciate your effort. Thank you for sharing your beautiful content with us ❤️.
thanks brother
ফুসকা বর্তমানে একটি জনপ্রিয় খাবারে পরিনত হয়েছে। আমারও ফুসকা অনেক প্রিয় একটি খাবার।বাড়িতে ফুসকা তৈরি করলে এটি নিয়ে আর কোন সন্দেহ থাকে না। আর বাড়িতে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নভাবেই খাবার তৈরি করা হয়। আপনার ছেলে মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর। আপনার ছেলের নামটা আমার বেশ ভালো লেগেছে। শুভকামনা রইল আপনাদের জন্য।
ধন্যবাদ আপু।
মাশাআল্লাহ । আপনার ছেলের নামটা অনেক সুন্দর। সে দেখতেও অনেক সুন্দর। তবে আমি শুনে খুব অবাক হলাম যে , আপনার পাঁচ বছরের বাচ্চা ছেলেটি ফুচকা খেতে এত বেশি পছন্দ করে। বাহ! বাড়িতেই তো ফুচকা খাওয়ার অনেক সুন্দর একটা আয়োজন করেছেন ভাইয়া। ফুচকা খেতে কমবেশি আমরা সবাই পছন্দ করি। সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন ।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপু।
আমাদের বাংলাদেশের মানুষের একটি জনপ্রিয় খাবার হল ফুচকা। ফুচকা খেতে প্রায় সবাইকে ভালো লাগে তবে ছোট বাচ্চা এবং মেয়ে মানুষদের ফুচকা খেতে অনেকটা আগ্রহী থাকে তারা। খুব সুন্দর একটি ফুচকা রেসিপি শেয়ার করেছেন আমাদের মাঝে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য এবং আপনার ছেলের জন্য অনেক দোয়া রইল।
ধন্যবাদ আপনাকে।