জাহাজ টাইটানিক।। দ্যা শিপ অফ ড্রিম।।
হ্যালো বন্ধুরা, টাইটানিক কথাটি শুনলেই মনে পড়ে যায় টাইটানিক মুভির কথা। যেখানে একটি জাহাজ আটলান্টিকের উপর দিয়ে যাত্রা শুরু করে। কিন্তু মাঝপথে হঠাৎ করে একটি বরফের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে জাহাজটি পানিতে ডুবে যায় আর হাজার হাজার মানুষ জীবন দেয়। সেই কথা মনে পড়লে ভেতর থেকে কলিজাটা কেঁপে ওঠে।
যাই হোক আমি কিন্তু সেই জাহাজের কথা বলছি না। আমার ভার্সিটির পিছনে একটি সেনাবাহিনীর ক্যাম্প রয়েছে। সেখানে ছোট্ট একটা পুকুর রয়েছে। সেখানেই সিমেন্ট ও বালু দিয়ে তৈরি করেছে টাইটানিক । দা শিপ অফ ড্রিম নামে এই জাহাজটির নামকরণ করেছে তারা।
আমরা ভার্সিটিতে ক্লাস করার পর যখন ক্লান্ত লাগে তখন ওর পাশে একটা গাছের নিচে গিয়ে বসি। আবার কখনো সোজাসুজি ওয়াশরুমে চলে যায় আসলে ওয়াশরুমটা ছয় তলায় হওয়ায় সেখানে প্রচুর পরিমাণ বাতাস । তাছাড়া আর একটু বিশেষ কারণ হলো আয়নায় নিজের চুলগুলো ঠিক আছে কিনা। আসলে এটাই থাকে মেইন উদ্দেশ্য।
আর জালনা দিয়ে তাকিয়ে থাকি আর সেই জাহাজ সম্পর্কে কথা বলতে থাকি আর বলি যে কোন না কোন একদিন এই কৃত্রিম টাইটানিকে চড়বো। আর সবাই হাসাহাসি করে মজা নিতে থাকি। জাহাজটি যেখানে আছে সেনাবাহিনীর একটা জায়গা হয় সেখানে বহিরাগত প্রবেশ নিষেধ। তাই মনের মাঝে একটা কল্পনা থাকে আমাদের।
তাছাড়া আর একটা কথা ভাবি এতগুলো টাকা খরচ করে কি জন্য একটা জাহাজ তারা তৈরি করল। সেখানে তাদের লাভ কি এসব কল্পনা জল্পনা করতে থাকি। নাকি শখের বসে এই জাহাজ তৈরি করেছে। আবার কখনো কখনো মনে হয় তারা মনে হয় স্মৃতি স্মরণ করেছে টাইটানিক জাহাজের। এসব কল্পনা সবসময় মাথায় ঘুরপাক খায় কিন্তু এর উত্তর কখনো খুঁজে পাই না।
যাইহোক দূর থেকে জাহাজটি দেখতে ভালই লাগে। তাছাড়া চারপাশে পানি থাকায় দূর থেকে জাহাজটি দেখতে অনেক সুন্দর লাগে। কালার কম্বিনেশন ও অসাধারণ জাহাজ।
ধন্যবাদ সবাইকে। এত সময় সাথে থাকার জন্য আবার দেখা হবে নতুন কোন পোস্ট নিয়ে ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই সুস্থ সুন্দর থাকুন এই কামনাই করি। শুভকামনা রইল আপনাদের প্রতি।
আসসালামু আলাইকুম। কি অবস্থা সবার? আশা করি আপনারা সবাই অনেক ভাল আছেন। আমিও মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে বেশ ভালবাসি। আজ আমি আবার আপনাদের সাথে উপস্থিত হয়েছি নতুন কিছু নিয়ে। আজ আমি আপনাদের সাথে আমার ভার্সিটির পিছনে অবস্থিত একটি কৃত্রিমভাবে তৈরি জাহাজ টাইটানিক নিয়ে আলোচনা করব। আশা করি ভালো লাগবে আপনাদের।
আপনার তোলা টাইটানিক জাহাজের ছবিগুলো অসম্ভব সুন্দর হয়েছে। টাইটানিক জাহাজ ও এর কাহিনী সবার কাছেই পরিচিত।ধন্যবাদ ভাইয়া টাইটানিক জাহাজ নিয়ে এতো সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ
https://twitter.com/Smn97541366047/status/1669279938313334784?t=KrWUEtG0F9-wYCo5BVJZGg&s=19
টাইটানিক ছবিটি সকলের কাছেই জানা। টাইটানিক জাহাজটি আটলান্টিক মহাসাগরের দিয়ে যাত্রা পাড়ি দেয় আর মাঝপথে বরফের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে জাহাজটি ঢুকে যায়। এতে অনেক যাত্রীর জীবন যায়। আপনার পোস্টে ছবির সংখ্যা বাড়াইতে হবে। আপনার পোস্ট কোয়ালিটি যথেষ্ট ভাল।
ধন্যবাদ ভাই
টাইটানিক জাহাজের কথা জানেনা এমন কোন মানুষ নেই। আরে একটি রোমহর্ষক কাহিনীও রয়েছে। আপনি কোন ইউনিভার্সিটিতে পড়েন? টাইটানিক জাহাজটি বেশ কায়দা করেই বানিয়েছে। প্রথম ছবিটি দেখে মনে হচ্ছে অনেক দূর থেকে ছবি তুলেছেন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ
টাইটানিক ছবিটি কয়েকবার দেখা হয়েছে আমার, টাইটানিক ছবির আলোকে খুবই সুন্দর উপস্থাপন করেছেন ভাই। অনেক ভালো লাগলো অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ
আপনি অসাধারণ কিছু ছবি তুলেছেন। আপনার সময় কাটানোর জায়গাটি বেশ চমৎকার। টাইটানিক এর জাহাজ এটি না হলেও অনেক সুন্দর দেখতে।
ধন্যবাদ আপনাকে
প্রথম ছবিটি দেখে আমি ভেবেছিলাম এটা মনে হয় হাতে আঁকা ছবি। পড়ে দেখি এটা রিয়েল ছবি। অসাধারণ ফটোগ্রাফি করেছেন ভাই। টাইটানিক সম্পর্ক খুব সুন্দর উপস্থাপন করেছেন।এত সুন্দর একটি পোস্ট মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।
পুকুরটি দেখতে সুন্দর ছিল। কৃত্রিম টাইটানিক আকারে ছোট হলেও এটি দেখতে সুন্দর। আপনি কোন ভার্সিটিতে পড়াশোনা করেন?
টাইটানিক জাহাজের কথা শুনলেই আমার মুভির কথা মনে পড়ে যায়।তারা সৃতি স্বরূপ অনেক সুন্দর একটি জাহাজ তৈরি করেছে। আপনি অনেক সুন্দর ছবি তুলেছেন এবং উপস্থাপন করেছেন। আপনার জন্য শুভ কামনা রইল।
ধন্যবাদ