বাঁশ এর প্রয়োজনীয়তা এবং এর ব্যবহার
সবাইকে আদাব
আমি বিপ্লব সরকার
তারিখঃ১২-০৯-২০২৩ ইং
প্রিয় বন্ধুরা আশা করি সকলেই ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি। আমি আজকে একটি বিশেষ ঐতিহ্য আপনাদের সাথে শেয়ার করব।
|
---|
শ আমাদের দেশে প্রাচীনতম একটি উদ্ভিদ। বাঁশ আমাদের বিভিন্ন কাজে আসে। আজকে আমি বাঁশ নিয়ে কিছু তথ্য আপনাদের কাছে শেয়ার করব। আমাদের দেশের বিভিন্ন গ্রাম অঞ্চলগুলোতে বাঁশের দেখা যায়। বাঁশ পাওয়া যায় না এমন কোন এলাকা নেই। আমাদের পার্বতীপুরে যদি একটু বাঁশ কম দেখা যায় তবে গ্রামের দিকে গেলে অনেক বাঁশের ঝাড় দেখা যায়। আমার বাড়ির আশেপাশে কিছু বাঁশঝার রয়েছে তবে এগুলো সংখ্যা কম আগে আমাদের এলাকায় অনেক বাঁশ বাগান ছিল তবে এখন আর সেই বাগান গুলো নেই।
বাঁশ দিয়ে নানান রকম কাজ করা হয়। বাঁশ দিয়ে বাড়ি তৈরি করা যায়। বাড়ির খুটি তৈরিতে বাঁশ ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও বেড়া টং এবং ডেকোরেশন এর কাজ করতে গেলে প্রচুর পরিমাণে বাঁশের দরকার হয়। এছাড়াও এখন অনেক পরিমাণে বাড়ির কাজ হচ্ছে এজন্য বাড়িতে কাজ করতে বাঁশের প্রচুর দরকার হয় এজন্য রাজমিস্ত্রিরা বাঁশ প্রচুর পরিমাণে কিনে নিয়ে গিয়ে বাড়ির কাজে ব্যবহার করে। এছাড়াও বাঁশ এখন ঢাকা সহ বড় বড় শহরে ট্র্যাকে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এজন্য বাঁশের দাম অনেক বেশি। আমাদের পার্বতীপুরে একটি বাঁশ কিনতে গেলে ৩০০ টাকা লাগে।
আমি প্রতি বছর বাঁশ কিনে আমার বাগান ঘেরা দেওয়ার কাজে ব্যবহার করি। এছাড়াও বাঁশ দিয়ে বিভিন্ন কাজ করি। আমার বাঁশের ঝাড় নেই সেজন্য বাঁশ আমাকে কিনে নিয়ে কাজ করতে হয়। আমাদের এদিকে বাঁশের বাগান বাগানে দু-একজনের রয়েছে। এজন্য আমরা সবাই বাঁশ কিনে কাজ করে থাকি। আমি বাগান করার জন্য বাঁশকে কিনে নিয়ে শ্রমিক নিয়ে বেড়া তৈরি করে বাগান ঘিরে থাকি। আমি বাঁশ প্রচুর পরিমাণে ব্যবহার করে থাকি। এজন্য আমি নিজে একটি বাঁশের বাগান লাগিয়েছি। যাতে বাঁশ আমার কাজে ব্যবহার করতে পারি। কারণ বাঁশ কিনতে গেলে অনেক টাকা লাগে। এত টাকা দিয়ে বাঁশ কিনতে গেলে অনেক অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়। এজন্য আমি নিজে বাঁশ লাগিয়েছি। আমার কাজে ব্যবহার করার জন্য। আমার এলাকার আশেপাশে কিছু বাঁশের বাগান রয়েছে। আমি সেগুলোর কিছু ছবি তুলে আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি এবং বাঁশের কিছু ব্যবহার আপনাদেরকে জানিয়েছি। আশা করি আপনাদের ভাল লাগবে।
বন্ধুরা এই ছিল আমার আজকের আলোচনার বিষয়। আপনাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য।
তথ্য | বিস্তারিত |
---|---|
বিষয় | ঐতিহ্য |
ক্যামেরা | স্যামসাং গ্যালাক্সি এ ৫২ |
সম্পাদন করা | হ্যাঁ |
অবস্থান | পার্বতীপুর,দিনাজপুর ,বাংলাদেশ |
ফটোগ্রাফার | @biplobsarker |
গ্রাম অঞ্চলের মানুষ বেশি বাঁশ ব্যবহার করে থাকেন। বিভিন্ন কাজে তারা এই বাশ ব্যবহার করে থাকে। ঘর থেকে শুরু করে ফসলের ক্ষেত সব জায়গায় এই বাঁশ ব্যবহার করে থাকে। তাছাড়া বর্তমানে বান্দরবান ও খগড়াছাড়িতে বাঁশের তৈরি যে আসবাবপত্র রয়েছে। সেগুলো সত্যিই অসাধারণ। ধন্যবাদ আপনাকে
ধন্যবাদ ভাই
https://twitter.com/SarkerBipl19781/status/1701545207551111436?t=yh5LljSUgjviuOAgfaDypg&s=19
বাঁশ আমাদের প্রাচীনতম উদ্ভিদ। বাঁশ আমাদের দৈনন্দিন কাজে লাগে। গ্রাম অঞ্চলের লোকেরা বাঁশ বেশি ব্যবহার করে থাকে। বাঁশ দিয়ে গ্রামের লোকেরা বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র তৈরি করে থাকে। বিশেষ করে লোকশিল্পরা তারা বিভিন্ন জিনিসপত্র তৈরি করে বাজারজাত করে থাকে।
@md-sajalislam.
ধন্যবাদ ভাই
বাঁশঝাড় ও বাঁশর উপকারিতা নিয়ে আপনি দারুন একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। বাঁশঝাড় হলো গ্রামের ঐতিহ্য। প্রত্যেক গ্রামে বেশ কিছু বাঁশঝাড় লক্ষ্য করা যায়। বঁশ মূলত একটি ঘাস জাতীয় উদ্ভিদ। সব থেকে বড় ঘাস হলো বাঁশ।বাঁশ গ্রামাঞ্চলে বিভিন্ন কাজে লাগে। বসত বাড়ি তৈরি করা থেকে শুরু করে যে কোন কিছু মেরামত করা,বিভিন্ন ধরনের নেট প্রয়োজনীয় জিনিস তৈরি করার জন্য বাঁশ আমাদের নানা কাজে ব্যবহার করা হয়। গ্রামাঞ্চলে বাঁশের ব্যবহার বলে শেষ করা যাবে না। আপনি বাঁশের বেশ কিছু উপকারিতা বর্ণনা করেছেন। আপনার করা ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু
We expected you to be friendly and active in the Steem For Tradition Community. We appreciate your effort. Thank you for sharing your beautiful content with us ❤️.
বাঁশ আমাদের প্রাচীনতম উদ্ভিদ, দৈনন্দিন জীবনে বাঁশের গুরুত্বপূর্ণ অপরিসীম। বাঁশ ছাড়া অনেক কিছুই করা সম্ভব নয়। গৃহস্থালির প্রায় অনেক কাজেই বাঁশের ব্যবহার করা হয়। বাঁশ দিয়ে ঘর দেওয়া হয়। বাঁশ দিয়ে জমির বেড়া দেওয়া হয়। বাঁশের তৈরি অনেক পণ্য আমাদের অনেক কাজে লাগে, বাঁশের তৈরি ডালা, কুলা, চালা, আরো অনেক কিছু যা আমাদের প্রয়োজনীয়। ছোটবেলায় কবিতা পড়তাম কাজলা দিদি, সেখানে লেখা ছিলো বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই মাগো আমার শোলক বলা কাজলা দিদি কই।আমাদের বাঁশের বাগান ছিলো,এখনো রয়েছে । সবজির মাচাঁ তৈরি করার জন্য বাঁশের ব্যবহার করা হয়। এবং কি রান্নাঘর তৈরি করার জন্য, ঘরের খাম দেওয়ার জন্য বাঁশ ব্যবহার করা হয়৷ সুন্দর সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন ভাই,ফটোগ্রাফি দারুন হয়েছে । অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
এমন একটি জিনিস যেটা বেঁচে থাকলেও কাজে লাগে আবার মরে গেলেও কাজে লাগে। আমাদের চারদিকে বাসের ব্যবহার বলতে গেলে অপরিসীম। কারণ যেকোনো ক্ষেত্রে এটি আমাদের লাগবেই আর আপনি সেই বিষয়টি আমাদের সাথে অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাই
আমাদের নৃত্য প্রয়োজনীয় একটি উপকরণ হলো বাঁশ। বাঁশ ব্যবহার করে আমাদের বাসাবাড়ির অনেক কাজ করা হয়ে থাকে। বাগান ঘেরা থেকে শুরু করে বাসার ডালি, কুলা বানানো হয় বাঁশ দিয়ে। বাঁশ আবহাওয়া সুন্দর রাখতেও সাহায্য করে। সুন্দর লিখেছেন ভাইয়া।
ধন্যবাদ ভাই
বাশ নিয়ে চমৎকার একটা পোস্ট উপস্থাপন করেছেন ভাই। আমাদের জীবনে অনেক ক্ষেত্রেই আমরা বাশের ব্যবহার করে থাকি। বাশের বেড়া দিয়ে বাগান বা ক্ষেত ঘেড়া দেয়া, ছাদ তৈরিতে বাশের ব্যবহার, ঘরের টিন লাগাতে বাশের ব্যবহার, বসার টং বানাতে বাশের ব্যবহার ইত্যাদি। এরকম আরো অনেক ক্ষেত্রে আমরা বাশের ব্যবহার করে থাকি। আমাদের জীবনে বাশের গুরুত্ব অনেক।
ধন্যবাদ ভাই
বাঁশ আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় কাজে লাগে। বিষেশ বাড়ি-ঘর নির্মাণ কাজ বাঁশের গুরুত্ব অনেক। বাঁশ ঝাড় গুলো প্রতিটি গ্রামেই দেখা যায়। তবে বাঁশ হাট-বাজারে প্রচুর পরিমানে পাওয়া যায়। বাঁশ আমাদের মৃত্যুর সময়ও কাজে লাগে। বাঁশ নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করেছেন ভাই।
ধন্যবাদ ভাই