ঐতিহ্যবাহী খাবার হচ্ছে জিলাপি। আর আজকে ঐতিহ্যবাহী খাবার নিয়ে একটি পোস্ট শেয়ার করছি।
steem__For___tradition এর সকল ভাই বোন বন্ধু ও সদস্যবৃন্দগণ সবাইকে জানাই আমার সালাম আসসালামু আলাইকুম এবং অন্য সম্প্রদায়র প্রতি রইল আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ভালো বাসা আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন । আলহামদুলিল্লাহ আমি আল্লাহর অশেষ রহমতে এবং আপনাদের ছোট বড় দোয়া এবং ভালোবাসায় আমিও ভালো আছি।আজকে আমি আপনাদের মাঝে ঐতিহ্যবাহী খাবার জিলাপি নিয়ে একটি পোস্ট শেয়ার করবো। ইনশাআল্লাহ। তাহলে শুরু করা যাক,
বাংলাদেশ বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি জাতীয় খাবার পাওয়া যায়।আর এই মিষ্টি জাতীয় খাবারের অন্যতম মিষ্টি খাবার হচ্ছে জিলাপি। বাংলাদেশের সব জায়গাতেই জিলাপি পাওয়া যায়।এমন কোনো লোক নেই যে জিলাপি চিনে না। আর বাংলাদেশের সর্বস্থরের মানুষ মিষ্টি জাতীয় জিলাপি খেয়ে থাকে।
জিলাপি কম বেশি সবাই খায়।জিলাপি খেতে অনেক সুস্বাদু হয়। আর গরম গরম জিলাপি খেতে মজাই আলাদা। আমি ছোট বেলা থেকেই মিষ্টি জাতীয় জিনিস খাই। আর জিলাপি ও খেয়ে থাকি। জিলাপি বাজারে পাওয়া যায়। বাজারে জুলাপির আলাদা দোকান থাকে।জিলাপি খই মুড়ি দিয়ে খেতে অনেক ভালো লাগে। ছোট বেলায়া জিলাপি খাওয়ার জন্য প্রতি শুক্রবার মসজিদ যেতাম।
কারণ মসজিদে মিলাদ হয়ে থাকে। আর মিলাদ শেষে তাবারক হচ্ছে জিলাপি। আগে আত্মীয়দের বাসায় গেলে সবাই জিলাপি নিয়ে যেত।কারণ আত্মীয়দের বাসায় খালি হাতে যেত ভালো লাগে না।তাই সবাই জিলাপি নিয়ে যেত। আত্মীয়ের বাসায় অনেক লোক থাকে তারা জিলাপি দিয়ে মিষ্টি মুখ করে। এখন বর্তমানে এই জিলাপির প্রচলন আছে। জিলাপি দুই ধরনের হয়। একটা চিনির জিলাপি। আরেকটা গুড়ের জিলাপি।
জিলাপি তৈরি করা হয় সাধারণ আটা বা ময়দা, তেল, গুড় বা চিনি মিশ্রন করে। তারা একটা পাত্রের মধ্যে ময়দা নিয়ে পানি দিয়ে ভালো করে মেখে নিয়ে নেয়। এরপরে চুলায় তেলের কড়াই দিয়ে তেলগুলা গরম করে। তারপরে তারা জিলাপি গরম তেলের উপর ভাজা শুরু করে। এরপরে আরেকটা পাত্রে গুড় অথবা চিনির সিরা তৈরি করে। জিলাপি ভাজা শেষ জিলাপি গুলা সিরার মধ্যে দিয়ে এক মিনিট পরে জিলাপি গুলা উঠেয়ে নেয়।এরপরে তারা বিক্রি করে। প্রায় দুই বছর আগে এক কেজি জিলাপির দাম ছিল ৬০ থেকে ৭০,৭৫ টাকা।বর্তমানে সব কিছুর দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই এখন এক কেজি জিলাপির দাম ১৪০ টাকা থেকে ১৫০ টাকা করে। জিলাপি গ্রামের সভা মাহাফিলে বা মেলায় ও পাওয়া যায়। এই ছিল আজকের ঐতিহ্যবাহী খাবার জিলাপি কিছু আলোচনা। সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করে আজকের আলোচনা এখানে শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।
ডিভাইস | itel |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @as-arfat435 |
লোকেশন | পার্বতীপুর |
You can also vote for @bangla.witness witnesses |
ঐতিহ্যবাহী খাবার জিলাপি নিয়ে সুন্দর আলোচনা করেছেন। এই সময়ে জিলাপি খেতে অনেক ভালই লাগে। আমরা বাজারে গেলে প্রায় এই মজাদার গুড়ের জিলাপি খেয়ে থাকি। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই
ধন্যবাদ
বাঙালির অতিপ্রিয় মিষ্টি জাতীয় খাবার হলো জিলাপি। বহুকাল আগে থেকেই এই জিলাপি অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি খাবার হিসেবে পরিচিত। আমি মিষ্টি জাতীয় খাবার কম খেলেও গরম গরম ঘুরে জিলাপি খেতে আমি খুব পছন্দ করি। ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ আপ্পি
জিলাপি আমার অনেক পছন্দের খাবার। আমি গুড়ের জিপালি খেতে অনেক ভালোবাসি। এই জিলাপির দোকান সাধারণত এখন বিভিন্ন ইসলামি জলসা ও মেলাতে ছাড়া দেখা যায় না। তবে আমাদের এইখানে হাটে এই দোকান দেখতে পাওয়া যায়। আপনি অনেক সুন্দর উপস্থাপন করেছেন অনেক ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাই
গরম গরম গুড়ের জিলাপি খেতে বেশ ভালোই লাগে। আব্বু বিকেলবেলা বাজারে গেলে প্রায় গরম গরম গুড়ের জিলাপি নিয়ে আসে। জিলাপি তৈরির প্রক্রিয়া গুলোও আপনি খুব সুন্দর ভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে ধন্যবাদ ভাইয়া জিলাপি নিয়ে এতো সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু
গুড়ের জিলাপি সবাই পছন্দ করে। আমিও মাঝে মধ্যে আব্বুকে জিলাপি আনতে বলি। গরম গরম জিলাপি খেতে দারুণ লাগে।
ধন্যবাদ
ঐতিহ্যবাহী জিলাপি নিয়ে খুবই সুন্দর উপস্থাপন করেছেন ভাই। গরম গরম জিলাপি খেতে খুবই। বাজারে গেলে মাঝেমধ্যেই জিলাপি খাওয়া হয়। আপনি জিলাপি তৈরির প্রক্রিয়াটাও দেখিয়েছেন। অনেক ভালো লাগলো অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ
গুড়ো জিলাপি খেতে অনেক ভালো লাগে। জিলাপি হলো একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার। জিলাপি তৈরির প্রক্রিয়াগুলো সুন্দর করে ক্যামেরাবন্দী করেছেন। ছবিগুলো অসাধারণ হয়েছে।
@md-sajalislam.
ধন্যবাদ ভাই
জিলাপি ঐতিহ্যবাহী খাবার। জিলাপি আমার পছন্দের খাবার। হাট-বাজার এই গুড়ের জিলাপি চোখে পড়ে।তবে গরম গরম গুড়ের জিলাপির স্বাদ অন্যরকম। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ
ঐতিহ্যবাহী খাবার জিলাপি নিয়ে দারুণ লেখছেন ভাই, জিলাপি আমার অনেক পছন্দের খাবার, তবে আমি কিন্তু বেশি জিলাপি খেতে পারি না, আপনি দারুণ ভাবে আমাদের মাঝে পোস্ট উপস্থাপন করছেন, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
ধন্যবাদ