খেটে খাওয়া মানুষের কাজ ||১০% প্রিয় লাজুক খ্যাকের জন্য
আমার প্রিয় স্টিমিট বন্ধুরা,
আমি বাংলাদেশ থেকে @torikul001
আজ শনিবার , জানুয়ারী ১৫/২০২২
আসসালামু আলাইকুম আশা করি অনেক ভাল আছেন ইনশাল্লাহ আমিও অনেক ভালো আছি আপনাদের মাঝে আজকে আমি স্যালো মেশিন যে ভাবে মাটির ভিতর পাইপ গুলো দেয়া হয় সেই পদ্ধতি দেখানো হলো।
সকাল ছয়টা থেকে শুরু করে তারা একটানা সন্ধ্যা পর্যন্ত আজকে এখানে কাজ করবে। এখানে তারা এসেছে ছয়টার সময় তখন থেকে প্রথমে এসে তারা ভাল জমি টাকে খুব সুন্দরভাবে কোদাল দিয়ে গর্ত করে নিয়েছে। তারপর বাঁশ দিয়ে খুবই যত্ন সহকারে সেগুলো যাতে তার ওপরে উঠে কাজ করতে পারে। এজন্য পদ্ধতি অবলম্বন করেছে।
তারা যখন বাড়ি থেকে আসে তাদের সাথে সম্পূর্ণ সরঞ্জাম গুলো একসাথে নিয়ে এসেছে। তার মধ্যে রয়েছে গ্যাসটন তারপর আবার বালি লোহার পাইপ এগুলো তারা সম্পূর্ণ সাথে করে নিয়ে এসেছে। এগুলো দিয়েই তারা মাটি গর্ত করবে। বা কোন গ্রুপ করবে এই শীতের মধ্যে এতো কষ্ট করে চলেছে তারা। সেটা দেখে আমরা অবাক
এখানে লোহার পাইপ থেকে শুরু করে প্লাস্টিক পাইপ পর্যন্ত তারা সাথে করে নিয়ে আসেন
এবার তারা দেখতে পাচ্ছেন একজন ব্যক্তি বাসের মাথার উপরে দাঁড়িয়ে আছে এবং অন্যান্য 7 জন একটি খুঁটি সেটা ধরে নাড়াচাড়া করছে। এটা খুবই কিন্তু অন্যরকম বিষয়। কারণ এটা দেখতে অন্যরকম হলেও কাজটা খুবই কষ্টকর। এধরনের কাজ করতে গেলে অনেক পরিশ্রম হয়. এখান থেকে তারা একটানা সন্ধ্যা পর্যন্ত কাজ করবে কারণ এই ভাবে কাজ না করলে তারা কাজ সম্পন্ন করে বাড়ী যেতে পারবেনা তাই তারা খুবই কষ্ট সহকারে এই কাজগুলো করে চলেছে
আমরা সবাই জানি কাজবিহীন কেউই বসে খেয়ে যেতে পারে না। এটাই কিন্তু মূলকথা যেভাবেই হোক জীবনের প্রতিটা মুহূর্তেই কাজের কোন ঠিক নেই। যেভাবে হোক আমাদেরকে কাজ করে যেতে হবে। কিন্তু এই ধরনের যে লোকগুলা আছে দেখছেন এত নিম্নচাপ তার পর ও বাতাস বইছে।কিন্তু তারা কাজ করে চলেছে কারণ তাদের এক ধরনের চাপ আছে। যে আমি কাজ না করলে বাড়িতে গিয়ে কি বলব। আমি কি করবো সেখানে গিয়ে তাই তারা কিভাবে কাজ করে চলেছে দেখন।
এই যে এখানে লোহার পাইপ গুলা দেখতে পাচ্ছেন। এটা দিয়ে কিন্তু প্রথমত আগে মাটিতে গর্ত করে নেয়া হচ্ছে। পরবর্তীতে এই পাপ গুলা খুলে ফেলতে হবে এবং আগুন দিয়ে পুড়িয়ে প্লাস্টিক পাইপ লাগানো হবে।
সকালে উঠে আমি আমার নিজস্ব জমিতে যাই। সেখানে গিয়ে দেখি পাঁইপ পোতার কাজ চলছে এবং সেখান থেকেই সংগ্রহ করি এই ছবিটি এবং সেখানে সেটা কিন্তু আমার কাছে খুবই আনন্দ জনক জমিতে আমি পানি নিষ্কাশনের জন্য কোন রকম পদ্ধতি পেতাম না
এবং সর্বশেষে আমি এই ছবিটি সেখান থেকে সংগ্রহ করি আশা করি সবাই ভাল থাকবেন।
আপনি আসলে ঠিক বলেছেন, কাজ করা ছাড়া কেউই বসে বসে খেতে পারে না। সাতজন মিলে আসলেই অনেক পরিশ্রম করে কাজটি করেছেন। এরকম পরিশ্রমের কাজ গুলো দেখলে সত্যিই খুবই অন্যরকম লাগে। আসলে এরকম পরিশ্রমের কাজ কেউই করতে চায়না। আপনি এরকম একটা বিষয় নিয়ে শেয়ার করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্ট সম্মধ্যে ভাল মন্তব্য করার জন্য।
সাতজন মিলে যে কাজটি করছে সেটি আসলে দূর থেকে দেখলে সহজ মনে হলেও আসলে এই কাজটি খুব কষ্টকর। তাদের এই কষ্ট এবং পরিশ্রমের কারনেই আমরা ফসলের মাঠ সবুজ শ্যামল ফসলের পরিপূর্ণ দেখতে পাই আর সে কারণেই আমাদের অর্থনীতির চাকা দিনদিন সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে এবং আমরা ভালো আছি। ধন্যবাদ চমৎকার এই বিষয়টি আপনার পোষ্টের মাধ্যমে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার মূল্যবান বক্তব্য আমাকে জানানোর জন্য
এই ধরনের পোস্টে অবশ্যই w3w লোকেশন কোড ব্যবহার করবেন। সাথে ক্যামেরা ডিটেইলস দিতে ভুলবেন না। ছবিগুলো সুন্দর হয়েছে। ভুলগুলো শুধরে নিলে পোস্টটি আরো ভালো হবে।
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার মূলবান বক্তব্য আমাকে জানানোর জন্য