"গ্রাম বাংলার পাকা সোনালী ধানের ক্ষেতের প্রাকৃতিক দৃশ্য "
বন্ধুরা
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি, আপনারা সবাই ভালো আছেন। সবাইকে মিষ্টি সকালের শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি। জীবনের প্রথম গ্রামের ভিতরে হাঁটতে বের হলাম।গ্রাম বাংলার মানুষের জীবন যাত্রা সম্পূর্ন ভিন্ন। আমি ও গ্রামের মেয়ে কিন্তু কখনো সেভাবে গ্রামে থাকা হয়নি।সারাজীবন শরেরে ভিতর থেকে বড় হওয়া তাই মাঝে মধ্যে একটু অসুবিধা হচ্ছে। গ্রামে এসে এত খাওয়া দাওয়া হচ্ছে যে মনে হয় এভাবে আর কিছুদিন হলে আমি ফুটবল হয়ে যাবো হা হা হা। তাই ভাবলাম দুপুরে খাওয়ার আগে একটু হাঁটাহাঁটি করে আছি। আর গ্রামের প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখার সুযোগ কি হাত ছাড়া করা যায়। তাই দেরি না করে আমরা বেরিয়ে পড়লাম।
গ্রাম বাংলার প্রাকৃতিক দৃশ্য
যে দু চোখ যায় শুধু সোনালী ধানের ক্ষেত। আগে শুধু মুখে মুখে শুনেছি ধান পাকলে সোনালী রঙ হয়ে যায় আজ নিজের চোখে দেখে অনুভব করলাম। জীবনের প্রথম এত ধান ক্ষেত দেখলাম।
ছোট ধান গাছ হয়েছে।
ধান ক্ষেতের পাশে কচুরী পানা হয়েছে। প্রকৃতি দেখতে বেশ সুন্দর লাগছিলো।
অনেকদিন পরে গ্রামে আসলে সবাই দাওয়াত করে মজার মজার সব খাবার উপস্থাপন করে আর সেটা না খেয়েও পারা যায় না। গ্রামে গেলে তো ভরপুর সব শীতের পিঠা খাওয়া হয়। শীতের পিঠা খেয়েছেন তো?? পুরো মাঠ জুড়েই শুধু সোনালী ধান আর ধান। দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে দিদি, এই সোনালী ফসলের জন্যই গ্রামের সৌন্দর্য এতো ভালো লাগে।
আপনি গ্রামের মেয়ে হয়েও যে গ্রামে থাকতে পারেননি এবং গ্রামের পরিবেশ উপভোগ করতে পারেননি তাই জেনে অবাক লাগছে আমার কাছে। কারণ গ্রাম্য প্রকৃতি এতটাই সুন্দর, ধানের সময়ে ধানে ক্ষেত ভরপুর হয়ে যায়। প্রত্যেকটা জমি সোনালী বর্ণ ধারণ করে। আর আমিও গত কয়েকদিন আগে আমাদের বাড়ির পাশে হেঁটে এসেছিলাম, আপনাদের সাথে শেয়ার করব। আপনারা সময় করে যে হেঁটে এসেছেন এবং এই প্রকৃতি উপভোগ করতে পেরেছেন তা জেনে খুবই ভালো লাগছে বৌদি।
আজকাল গ্রামে জন্মগ্রহণ করলেও কিন্তু গ্রামে থাকার সুযোগ হয় না।বিভিন্ন চাকরির অথবা কর্মব্যস্ততার কারণে শহরে থাকতে হয়।আপনি অনেক সুন্দর করে গ্রামের দৃশ্য দেখতে পেরেছেন বেশ ভালো লেগেছে।ধান পাকলে সোনালী বর্ণের ধারণ করে এবং জলমল করে দেখতে অনেক সুন্দর লাগে।
বৌদি আপনি এমনিতেই ভারী মিষ্টি দেখতে। একটু না হয় ফুটবল হলেন😍। তাতে সমস্যা নেই। মিষ্টি বৌদি দেখতে সব সময় মিষ্টি থাকবে। গ্রামে গেলে সত্যি অনেক সুন্দর সময় কাটে। আসলে গ্রামের মানুষ গুলো যেমন সহজ সরল তেমনি গ্রামীন প্রকৃতি। সবকিছুই অনেক ভালো লাগে। গ্রামের পথঘাট, সোনালী ধান সবমিলিয়ে চারদিক যেন সৌন্দর্যের আধার। অনেক অনেক শুভকামনা রইল বৌদি।
গ্রাম বাংলার অপরূপ সৌন্দর্যময় প্রকৃতির দৃশ্যের ফটোগ্রাফি দেখে খুবই ভালো লাগলো। পাকা ধানের সোনালী ফসলের মাঠের ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে, দেখে মন ভরে গেল।
পৃথিবীর সবগুলো রূপ যেন আমরা খুঁজে পাই গ্রাম বাংলার বুকে। আসলে গ্রামের দৃশ্যগুলো অতুলনীয় হয়ে থাকে। যখন ধানের সময় ধানগুলো পেকে যায় তখন মাঠের দিকে তাকালে মনে হয় চারিদিকে যেন সোনা পড়ে আছে। সোনালী ধান গুলো বাতাসের দোল খায় তখন এক অপর দৃশ্য সৃষ্টি হয়। আপনি খুব সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
গ্রামের সোনালী ধান,প্রাকৃতিক দৃশ্য গুলো খুবই সুন্দর দেখতে লাগছে বৌদি।দুপুরের খাওয়ার আগে বেশ অনেকটাই হাঁটাহাটি করেছেন বৌদি।গ্রামে বেশ সুন্দর সময় পার করছেন ধন্যবাদ আপনাকে বৌদি সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
আসলে দিদি গ্রাম বাংলার অপরূপ সৌন্দর্য মুগ্ধ করার মতো ৷ আপনি গ্রামে বেশ ভালোই ঘোরাঘুরি করেছেন ৷ যদিও আপনি গ্রামের মেয়ে কিন্তু শহরে বসবাস করেন ৷ আপনার তোলা গ্রাম বাংলার সোনালি মাঠ ঘাটের ফটোগ্রাফি দেখে অনেক ভালো লাগলো ৷ ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য ৷
আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দারুন হয়েছে দিদি। কোনটা রেখে কোনটার কথা বলব।তবে অনেক বেশি ভাল লেগেছে গ্রামের পথটি,পাকা ধানের ছবি খুব কাছ থেকে এই দুইটা অসাধারণ হয়েছে। আপনি গ্রামের মেয়ে হয়েও গ্রামে থাকতে পারেন নি।কিন্তু এই গ্রামেই রয়েছে প্রাকৃতিক ভান্ডার। আর গ্রামের এই খাবার খেয়ে আপনি হেলদি হলেও সমস্যা নেই। কারন শহরে এলে আপনি আবার আগের রুটিনে ঠিকই হয়ে যাবেন।তাই নির্ভেজাল খাবার খেয়ে আসুন দিদি।অনেক ভাল লাগলো আপনার গ্রামীন ফটোগ্রাফি গুলো দেখে।সুস্থ থাকবেন,ভাল থাকবেন এই কামনা করি।অনেক শুভকামনা রইল আপনার আর আপনার পরিবারের সবার জন্য।