"ভারতের দ্বিতীয় এয়ারক্রাফট মিউজিয়ামের কিছু ফটোগ্রাফি"
বন্ধুরা
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি, আপনারা সবাই ভালো আছেন। কাল হটাৎ করে একটি নতুন জায়গায় ঘুরতে গিয়েছিলাম। আগ থেকে যাওয়ার কোন প্ল্যান ছিলো না। গতকাল দুপুরে খাওয়ার পরপরই আমার দেবোর বলে ঘুরতে যাবো তাড়াতাড়ি রেডি হয়ে নেও। আসলে বাইরে যাবার কোনো ইচ্ছা ছিলো না। তারপর ও না করিনি। এরপর আমরা রেডি হয়ে প্রায় পাঁচ টার দিকে বেরিয়ে গেলাম। আমাদের সাথে আমার মিষ্টি বোন টি ও ছিলো। আসলে জায়গাটির কথা সে বলেছিলো। এই এয়ারক্রাফট মিউজিয়ামটি নিউ টাউন বিশ্ব বাংলা গেটের কাছে অবস্থিত।
এই এয়ারক্রাফটটি দ্রুত ও বৃহত্তম একটি যুদ্ধবিমান। এই এয়ারক্রাফট ১৯৮৮ সালে ভারত সরকার রাশিয়া থেকে সরাসরি নিয়ে আসেন। এটা ভারতের নৌবাহিনীতে প্রায় ২৯ বছর ধরে ব্যবহৃত হয়েছে ২০১৭ সাল পর্যন্ত । এরপর ফেব্রুয়ারি মাসে কলকাতায় আনা হয়েছে এই এয়ারক্রাফট টি।এই এয়ারক্রাফট ৮ ই জুন মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর উৎপাদন করেন। এই এয়ারক্রাফট টির প্রায় ওজন প্রায় ৯০ হাজার কেজি। এই এয়ারক্রাফট মাটিতে না নেমে একটানা ১৬ ঘণ্টা পর্যন্ত আকাশে উড়তে পারে। এটি চালাতে ১০ জন পাইলটের প্রয়োজন হয়।এই এয়ারক্রাফট টি ১৬ টি ভাগে ভাগ করে এখানে আনা হয়। পরে এটিকে জোড়া লাগানো হয় এবং একটি শিশু পার্ক হিসেবে গড়ে তোলা হয়।
এই পার্কটি প্রায় ২ একর জমির তৈরি করা হয়। এখানে বাচ্চারা এসে খেলাধুলা করতে। এই যুদ্ধ বিমান দেখে টিনটিন বাবু খুবই খুশি হয়েছিলো। াাা
াা
বাবু অনেক আনন্দ করেছিলো। া
প্রথমে আমরা যখন গিয়েছিলাম তখন সেখানে পুরো অন্ধকার কারেন্ট ছিলো না। পরে কিছুক্ষন ঘুরাঘুরির পর কারেন্ট এসে গিয়েছিলো।আমরা সেখানে প্রায় তিন ঘন্টার মতো ছিলাম। এরপর পার্ক থেকে বেরিয়ে এসে একটা রেস্টুরেন্ট থেকে খাওয়া দাওয়া করে বাড়ীতে চলে এলাম। সত্যি বলতে অনেক একটি জায়গা। তারপর এত কাছ থেকে যুদ্ধ বিমান দেখা। কারণ আমি এর আগে এত কাছ থেকে কোন বিমান দেখিনি। এরপর এই এয়ার ক্রাফট সম্পর্কে আমার প্রিয় মানুষটি বুঝিয়ে দিলো। া
পুরো মিউজিয়ামটি ঘুরে আমার অনেক ভালো লেগেছিলো।
আসলে পরিবারের সাথে ঘুরতে যাওয়া মজাই আলাদা।আমিও যুদ্ধ বিমান কখনো দেখিনি।যাই হোক পোস্টের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারলাম।আরে বিমানে দেখি আমার নামই লিখা😝।ভালো লাগলো।ধন্যবাদ
ভারতের দ্বিতীয় এয়ারক্রাফট মিউজিয়ামের কিছু ফটোগ্রাফি অনেক ভালো লেগেছে সত্যিই অসাধারণ জায়গায় ভ্রমণ করলেন। ফটোগ্রাফি দেখে খুবই ভালো লাগলো। আসলে প্রথমে আপনার যাওয়া পর কারেন্ট ছিলনা। তার এক ঘণ্টা পরে কারেন্ট আসলে এবং আপনারা তিন ঘন্টায় সেখানে অনেক মজা করেছেন। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো।
দিদিভাই আজ একদম নতুন একটা জায়গা দেখলাম আপনার পোস্টের মাধ্যমে। বেশ ভালো লাগলো। আর সুন্দর একটা বর্ণনাও দিয়েছেন তার সাথে। মুহুর্ত টা দারুন কেটেছে মনে হচ্ছে। এভাবেই ভালো সময় কাটুক সব সময়। ❤️🙏
আপু আপনার ফটোগ্রাফিগুলো অনেক অনেক সুন্দনর হয়েছে।
ভারতের দ্বিতীয় এয়ারক্রাফট মিউজিয়াম ,খুবই সুন্দর জায়গা।এই নতুন জায়গার সঙ্গে পরিচিত হয়ে ভালো লাগলো বৌদি।টিনটিনকে বেশ মিষ্টি দেখতে লাগছে।তাছাড়া যুদ্ধ বিমান দেখে খুবই ভালো লাগলো,ফটোগ্রাফিগুলি সুন্দর ছিল। ধন্যবাদ বৌদি।